প্রকাশ : ০১ জুন ২০২৩, ০০:০০
প্রথমেই শুভেচ্ছা জানাই চাঁদপুর কণ্ঠের পথচলার ২৯ বছর পূর্ণ হওয়ায়। ১৯৯৪ সালের ১৭ জুন প্রকাশিত সাপ্তাহিক চাঁদপুর কণ্ঠ ১৯৯৮ সালে দৈনিকে রূপান্তরিত হয়ে নিয়মিত পত্রিকা প্রকাশনার মাধ্যমে আমাদের মাঝে এসেছে ‘সততাই শক্তি সুসাংবাদিকতায় মুক্তি’র নতুন বার্তা নিয়ে। সকল তথ্য সাধারণ মানুষের কাছে মুহূর্তেই যথাযথ শিরোনামে পৌঁছে দেওয়ার জন্যে ধন্যবাদ প্রকাশ করছি ‘চাঁদপুর কণ্ঠে’র সম্পাদক আলহাজ্ব অ্যাডভোকেট ইকবাল-বিন-বাশারসহ উক্ত প্রতিষ্ঠানের সাথে সংশ্লিষ্ট সবাইকে।
বর্তমানে যেভাবে পত্রিকাগুলো বিভিন্ন রংচং মাখিয়ে শিরোনাম দিয়ে খবর প্রকাশ করে, সেদিক থেকে আমার পত্রিকা সবসময় নিজের আলাদা স্থান ধরে রেখেছে। সঠিক এবং শুদ্ধ শিরোনাম দিয়ে মন জয় করেছে পাঠক সমাজের।
একজন উপজেলা প্রতিনিধি হিসেবে আমি মনে করি, গত ২৯ বছরে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনে পাঠকদের কাছে আস্থা এবং বিশ্বাসের একটা জায়গা তৈরি করতে পেরেছে জনপ্রিয় পত্রিকা দৈনিক চাঁদপুর কণ্ঠ। সবচেয়ে আকর্ষণীয় হলো ওয়েবসাইটের কাঠামো। যেখানে প্রতিটা বিষয় আলাদাভাবে বিভক্ত করে রাখা হয়েছে। যাতে একজন পাঠক খুব সহজেই প্রয়োজনীয় তথ্যগুলো খুঁজে পায়।
দৈনিক চাঁদপুর কণ্ঠের মাধ্যমেই আমার গণমাধ্যমে আসা। আমি দুই বছর যাবত চাঁদপুর কণ্ঠে হাইমচর উপজেলা প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করছি। চাঁদপুর কণ্ঠ সব সময় সত্যের পক্ষে থাকে, তাই আমার কাছে চাঁদপুর কণ্ঠ ভালো লাগে। এই কারণেই আমি চাঁদপুর কণ্ঠে হাইমচর উপজেলা প্রতিনিধি হিসেবে যোগদান করি। বিশেষ করে চাঁদপুর কণ্ঠের প্রধান সম্পাদক সাংবাদিক নেতা কাজী শাহাদাত সাহেবকে দেখে অনুপ্রাণিত হয়ে গণমাধ্যমে আসা এবং চাঁদপুর কণ্ঠে কাজ করা।
চাঁদপুর কণ্ঠের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবাইকে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে লাল গোলাপের শুভেচ্ছা জানাই।
লেখক : হাইমচর প্রতিনিধি, দৈনিক চাঁদপুর কণ্ঠ।