প্রকাশ : ১২ আগস্ট ২০২৩, ০০:০০
চাঁদপুর শহরের পুরাণবাজারের ব্যবসায়ী, মনোহরীপট্টি নিবাসী আঃ লতিফ মিয়া আর বেঁচে নেই। ৭ আগস্ট রাত সাড়ে ১১টায় ঢাকার মগবাজারে তার ছোট ভাই সেলিম মিয়ার বাসায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি ইন্তেকাল করেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। তিনি হৃদরোগ ও ব্রেনস্ট্রোক করে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঢাকায় ছিলেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিলো ৬৫ বছর। তিনি স্ত্রী, ২ ছেলে, ১ মেয়ে, নাতি-নাতনি, ৪ ভাই, ৬ বোন, ভাগ্নে-ভাগ্নিসহ বহু আত্মীয়স্বজন ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। মরহুমের বড় ছেলে রেজা ইতালি, ছোট ছেলে রানা অস্ট্রেলিয়া ও একমাত্র মেয়ে কানাডা প্রবাসী। ভাই-বোন, ভাগিনা, ভাগ্নে আমেরিকা, কানাডাসহ বিভিন্ন দেশের প্রবাসী।
৮ আগস্ট মঙ্গলবার দুপুরে আঃ লতিফ মিয়ার পৈত্রিক নিবাস শরীয়তপুর জেলার নড়িয়া উপজেলার ভূমঘাড়া ইউনিয়নের হাজী আব্দুল আনিছ উদ্দিন বেপারীর নির্মিত মূলফৎগঞ্জ মাদ্রাসা প্রাঙ্গণে জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। জানাজায় আত্মীয়স্বজন ছাড়াও অসংখ্য ধর্মপ্রাণ মুসলমান অংশগ্রহণ করেন। পরে পিতা-মাতার কাছে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।
আঃ লতিফ মিয়া ছিলেন পুরাণবাজারের ব্যবসায়ী, দানবীর, সমাজসেবক, নামজাদা প্রতিষ্ঠান বলাকা আবাসিক হোটেল, রেস্টুরেন্ট ও বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মালিক হাজী মরহুম আনিছ উদ্দিন বেপারীর মেজো ছেলে। আর পুরাণবাজারে আশি-নব্বই দশকে আওয়ামী লীগের কাণ্ডারী, সংগঠক ব্যবসায়ী হাজী মরহুম আব্দুল করিম হাওলাদারের ৩য় মেয়ের জামাতা। আঃ লতিফ মিয়া জেলা যুবলীগের সাবেক সহ-সভাপতি বর্তমানে আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুর রহমান হাওলাদার, আমেরিকা প্রবাসী আব্দুল গণি মিয়া হাওলাদার ও পৌর ১নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ আলী কুট্টির ভগ্নিপতি। এরা সবাই মরহুম আঃ লতিফ মিয়ার রুহের মাগফেরাত কামনা করেন। তিনি যেন জান্নাতবাসী হতে পারেন সেজন্যে দোয়া চেয়েছে তাঁর পরিবারবর্গ।