প্রকাশ : ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০০:০০
সিকেডিএফের দিনব্যাপী সনাতনী ধারা বাংলা মাধ্যম বিতর্ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা
পরমতসহিষ্ণুতার মনোভাব থাকলে জীবন সুন্দরভাবে গড়ে তোলা সম্ভব : মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, বিপিএম পিপিএম (সেবা)
ছেলেমেয়েদের যোগ্য মেধাসম্পন্ন প্রজন্ম হিসেবে গড়ে তুলতে বিতর্ক চর্চায় উৎসাহ দিতে হবে : আলহাজ্ব ওচমান গণি পাটওয়ারী
‘যে আসে, বিতর্কে সে হারে না,’এই অনুপ্রেরণামূলক প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে চাঁদপুর বিতর্ক একাডেমী ও সিকেডিএফ, চাঁদপুর সদর উপজেলার ব্যাপক আয়োজনে এবং চাঁদপুর কণ্ঠ বিতর্ক ফাউন্ডেশন (সিকেডিএফ)-এর কারিগরি সহযোগিতায় জেলার বিভিন্ন প্রাইমারী ও মাধ্যমিক স্কুল পর্যায়ের শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের উৎসবমুখর অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত হয়েছে সনাতনী ধারা বাংলা মাধ্যম বিতর্ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা।
|আরো খবর
গতকাল ২ সেপ্টেম্বর শনিবার পূর্ব নির্ধারিত সময়ের প্রতি লক্ষ্য রেখে ঠিক ঠিক সকাল সোয়া ৯টায় শুরু হয় কর্মশালা। আমন্ত্রিত অতিথিসহ শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও প্রশিক্ষণার্থীদের ব্যাপক উপস্থিতিতে উদ্বোধনী পর্বে উদ্বোধক ও প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম বিপিএম পিপিএম। তিনি সুন্দর আয়োজনের জন্যে আয়োজকদের প্রতি ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, জীবন চলার পথে শিক্ষার যেমন প্রয়োজন রয়েছে, তেমনি বিতর্ক চর্চারও প্রয়োজন রয়েছে। তবে এই দুইয়ের মধ্যে কিছু পার্থক্যও আছে। শিক্ষাগ্রহণ করতে হয় পাঠ্য পুস্তক থেকে, আর বিতর্ক শিখতে হয় বিতর্ক চর্চার মধ্যে দিয়ে। অনেক ক্ষেত্রে এই বিতর্ক চর্চার সুযোগ থাকে না। চাঁদপুর কণ্ঠ বিতর্ক ফাউন্ডেশন (সিকেডিএফ) ও চাঁদপুর বিতর্ক একাডেমী সেই অসাধ্য কাজটি করে যাচ্ছেন চাঁদপুর জেলায়। আমি তাদের এই সাহসী উদ্যোগকে স্বাগত জানাই। পরমতসহিষ্ণুতার মনোভাব থাকলে জীবনকে সুন্দরভাবে গড়ে তোলা সম্ভব উল্লেখ করে তিনি বলেন, সমাজের অধিকাংশ অপরাধ সংঘটিত হয় পারিবারিক অসহিষ্ণু মনোভাবের কারণে। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় পারিবারিকভাবে নিজেদের মাঝে মতের অমিল। আর এই অমিল বা নিজের মতামতকে প্রাধান্য দিতে গিয়ে পরিবারের সদস্যদের মাঝে অপরাধ সংঘটিত হয় এবং তা শেষ পর্যন্ত আইন আদালতে অবধি গড়ায়। তাই নিজের মতামত অন্যের ওপর চাপিয়ে না দিয়ে যুক্তিসঙ্গত মতামত উপস্থাপনের মধ্য দিয়ে অপরের মতামত খণ্ডন করাই হলো বিতর্ক। ছোট থেকেই যদি বিতর্ক চর্চা করা যায় এবং পরমত গ্রহণের মানসিকতা থাকে তাহলে জীবনে সফলতা আসবে। সুন্দর জীবন গড়ে তোলা সম্ভব হবে। তিনি শিক্ষার্থীদের সুন্দর জীবন প্রত্যাশা করেন এবং সিকেডিএফের সাথে নিজেকে সম্পৃক্ত রাখারও ইচ্ছে পোষণ করেন। পাশাপাশি ভবিষ্যতে এ ধরনের আয়োজনে জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে সাধ্যমতো সহযোগিতা করার ইচ্ছা ব্যক্ত করেন।
চাঁদপুর বিতর্ক একাডেমীর অধ্যক্ষ ও পাঞ্জেরী-চাঁদপুর কণ্ঠ বিতর্ক প্রতিযোগিতা ২০২৩-এর আহ্বায়ক ডাঃ পীযুষ কান্তি বড়ুয়ার সভাপ্রধানে কর্মশালার উদ্বোধনী পর্বে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন চাঁদপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি ও সিকেডিএফের সিনিয়র সহ-সভাপতি এএইচএম আহসানউল্লাহ। কর্মশালার শুরুতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন চাঁদপুর বিতর্ক একাডেমী ও সিকেডিএফের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি রোটাঃ কাজী শাহাদাত।
দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালায় মুখ্য প্রশিক্ষক হিসেবে প্রশিক্ষণ প্রদান করেন চাঁদপুর বিতর্ক একাডেমীর অধ্যক্ষ ডাঃ পীযূষ কান্তি বড়ুয়া। এছাড়ও প্রশিক্ষণ প্রদান করেন চাঁদপুর বিতর্ক একাডেমীর উপাধ্যক্ষ রাসেল হাসান, বঙ্গবন্ধু লেখক পরিষদের সভাপতি সামীম আহমেদ খান, সিকেডিএফ চাঁদপুর সদর উপজেলা শাখার সভাপতি মোঃ মাসুদুর রহমান এবং পাঞ্জেরী-চাঁদপুর কণ্ঠ বিতর্ক প্রতিযোগিতায় একাধিকবার অংশগ্রহণকারী সাবেক চ্যাম্পিয়ান বিতার্কিক মুশফিকা ইসলাম। এর ফাঁকে শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে উদ্দীপনামূলক বক্তব্য রাখেন বিতর্ক অনুরাগী শিক্ষক ও চাঁদপুর বিতর্ক একাডেমীর সমন্বয়ক মোহাম্মদ হানিফ। মধ্যাহ্নে খাবার বিরতি দিয়ে সকাল থেকে একটানা প্রশিক্ষণ শেষে দিনব্যাপী কর্মশালাটি বিকেল ৬ টায় সম্পন্ন হয়। প্রশিক্ষণ কর্মশালার শেষ মুহূর্তে অনুষ্ঠানের সমাপনী পর্বে প্রশিক্ষণার্থীদের মাঝে সনদপত্র বিতরণ করেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি চাঁদপুর জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আলহাজ্ব ওচমান গনি পাটওয়ারী। তিনি বিতর্ক কর্মশালার সার্বিক সফলতা কামনা করে বলেন, সৃজনশীল কাজের সাথে সম্পৃক্ত থাকতে পারলে নিজের কাছে খুব ভালো লাগে। চাঁদপুর কণ্ঠের এই সৃজনশীল বিতর্ক প্রতিযোগিতায় আমি প্রথম থেকেই সম্পৃক্ত ছিলাম। তাই আমাকে আজকের অনুষ্ঠানে আসার জন্যে যখন আমন্ত্রণ জানানো হলো, তখন আর আমি না করতে পারিনি। তিনি বলেন, সমাজের প্রতিটি মানুষের কর্তব্য রয়েছে ভালো কাজে সম্পৃক্ত হওয়া। বিতর্ক চর্চার মত ভালো কাজকে সকলেই যদি এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি তাহলে আমরা মেধা সম্পন্ন সু শিক্ষিত সমাজ গড়ে তুলতে পারবো। আমাদের ছেলেমেয়েদেরকে যোগ্য মেধাসম্পন্ন মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে হলে ওদেরকে বিতর্ক চর্চায় উৎসাহ দিতে হবে। মেধাসম্পন্ন অনেক শিক্ষার্থী আছে যারা সাহসিকতার অভাবে নিজেকে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করতে পারে না। আর সে নিজেকে যদি উপস্থাপনই করতে না পারে তাহলে তার যোগ্যতা প্রকাশ পাবে না। এই ক্ষেত্রে বিতর্ক চর্চার বিকল্প নেই। বিতর্ক চর্চা মানুষকে কথা বলার সাহসিকতা শিক্ষা দেয় এবং যুক্তি তর্কের মাধ্যমে নিজের প্রতিভা প্রকাশ করার সুযোগ লাভ করে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সুখী সমৃদ্ধ সোনার বাংলাদেশ গড়তে চেয়েছেন। আমার দেশের শিক্ষার্থীরা যদি আদর্শ মেধা সম্পন্ন সুশিক্ষিত নাগরিক হতে না পারে, আর তার মেধাই যদি প্রকাশ না পায়, তাহলে জাতির পিতার স্বপ্ন বাস্তবায়িত হবে কিভাবে। কিভাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্মার্ট বাংলাদেশ নির্মাণের স্বপ্ন বাস্তবায়িত হবে। তিনি স্মাট বাংলাদেশ নির্মাণে শেখ হাসিনার স্বপ্ন পূরণে শিক্ষার্থীদেরকে সু-নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার জন্য বাবা, মা ও শিক্ষকদের উপর গুরুত্বআরোপ করেন। তিনি বলেন, শিক্ষার্থীদের আদর্শ নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে বাবা-মায়ের পরই শিক্ষকদের ভূমিকা অপরিসীম। শিক্ষকরাই পারে সমাজকে বদলে দিতে ও আদর্শ শিক্ষিত সমাজ গড়ে তুলতে। তিনি শিক্ষকদের জাতীয়কারিগর আখ্যা দিয়ে আরো বলেন, আমাদের শিক্ষার্থীদেরকে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ করতে হলে শিক্ষদেরকেই প্রধান ভূমিকা রাখতে হবে।
চাঁদপুর কণ্ঠের প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক ও প্রকাশক রোঃ আলহাজ্ব অ্যাডঃ ইকবাল বিন বাশারের সভাপ্রধানে সমাপনী পর্বে বক্তব্য রাখেন সিকেডিএফ ও চাঁদপুর বিতর্ক একাডেমীর প্রতিষ্ঠাতা রোটাঃ কাজী শাহাদাত, বিতর্ক একাডেমীর অধ্যক্ষ সব্যসাচী লেখক ডাঃ পীযূষ কান্তি বড়ুয়া, প্রশিক্ষণ কর্মশালার আহ্বায়ক চাঁদপুর কন্ঠের ম্যানেজার সেলিম রেজা, সিকেডিএফ চাঁদপুর সদর উপজেলা সভাপতি মাসুদুর রহমান।
সনদপত্র বিতরণ পূর্বে সিকেডিএফ ও বিতর্ক একাডেমীর প্রতিষ্ঠাতা রোটাঃ কাজী শাহাদাতের সভাপ্রধানে 'আদর্শ প্রজন্ম গঠনে পিতা-মাতার চেয়ে শিক্ষকদের ভূমিকা অধিক গুরুত্বপূর্ণ' শীর্ষক প্রস্তাবনার উপরে প্রদর্শনী বিতর্ক অনুষ্ঠিত হয়। পক্ষ দলে অংশগ্রহণ করেন দলপ্রধান বিতার্কিক রাসেল হাসান, তানজিন রুবেল ও সামিয়া বিনতে জাকির এবং বিপক্ষে দলে অংশগ্রহণ করেন বাবুরহাট উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী উম্মে হাবিবা মুমু (দলপ্রধান), শামীমা আক্তার ও নীহার রঞ্জন তালুকদার। মডারেটরের দায়িত্ব পালন করেন সিকেডিএফের যুগ্ম সম্পাদক মোঃ সাইফুল ইসলাম এবং সময় রক্ষকের দায়িত্ব পালন করেন সিকেডিএফ চাঁদপুর সদর উপজেলার সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী আজিজুল হাকিম নাহিন।
সমাপনী পর্বে প্রশিক্ষণার্থীদের মধ্য থেকে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে অনুভূতি প্রকাশ করেন আরিশা নূর, মোন্তাসিন মাসুম, নোভা খান, রিউনা তাহরিমা প্রমুখ।
প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধনী পর্বে প্রত্ন পীযূষ, মাহমুদা খানম, তাসফিয়া ফাহমি ও প্রখর পীযূষের সমবেত কণ্ঠে জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশিত হয়। এরপর প্রদর্শিত হয় বিগত সালের কার্যক্রমের ছবি ও ভিডিও দিয়ে উজ্জ্বল হোসাইন কর্তৃক নির্মিত ডকুমেন্টারি। প্রশিক্ষণ কর্মশালা চলাকালীন চাঁদপুর ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের সাবেক আরএমও এবং বর্তমানে চাঁদপুর সরকারি মেডিকেল কলেজের ফরেনসিক বিভাগের প্রভাষক ডাঃ এইচ এম সুজাউদ্দৌলা রুবেলের আকস্মিক মৃত্যু সংবাদ আসলে তাৎক্ষণিকভাবে ডাঃ পীযূষ কান্তি বড়ুয়ার আহ্বানে একমিনিট নিরবতা পালন করা হয়। প্রথম পর্ব আর দ্বিতীয় পর্বের অনুষ্ঠানমালা যৌথভাবে সঞ্চালনা করেন সিকেডিএফের সাবেক সাধারণ সম্পাদক রাজন চন্দ্র দে ও চাঁদপুর বিতর্ক একাডেমীর উপাধ্যক্ষ রাসেল হাসান।
কর্মশালায় সিকেডিএফের সহ-সভাপতি চাঁদপুর কণ্ঠের নির্বাহী সম্পাদক মির্জা জাকির, চাঁদপুর কণ্ঠের চীফ রিপোর্টার বিমল চৌধুরী, সিকেডিএফের কর্মকর্তা মাহমুদা খানম, বঙ্গবন্ধু আবৃত্তি পরিষদের সভাপতি মুক্তা পীযূষসহ বিতর্ক একাডেমী ও সিকেডিএফের সদস্যগণ উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, পাঞ্জেরী-চাঁদপুর কণ্ঠ বিতর্ক প্রতিযোগিতা চাঁদপুর জেলার আট উপজেলায় বিতর্ক চর্চার প্রচার ও প্রসারে দীর্ঘ ১৫ বছর যাবৎ চলছে। করোনাকালীন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় প্রতিযোগিতা সাময়িক বন্ধ থাকলেও আগামী ৭ অক্টোবর পুনরায় তা শুরু করার লক্ষ্যে সিকেডিএফ পুরোদমে প্রস্তুতি সম্পন্ন করার দ্বারপ্রান্তে উপনীত হয়েছে। সেই লক্ষ্যে সিকেডিএফ ও চাঁদপুর বিতর্ক একাডেমী গ্রহণ করেছে শিক্ষার্থীদের মাঝে প্রশিক্ষণ কর্মশালা। প্রথম পর্যায়ে সনাতনী ধারা ইংরেজি মাধ্যম বিতর্ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হলেও দ্বিতীয় পর্যায়ে গ্রহণ করা হয় বাংলা মাধ্যম বিতর্ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা। বাংলা মাধ্যম দ্বিতীয় প্রশিক্ষণ কর্মশালায় শিক্ষার্থীদের সংখ্যা অধিক হওয়ায় কর্তৃপক্ষ ১২০ জনের বিপরীতে প্রশিক্ষণ দেয়ার ঘোষণা দিলেও ২৫৫ জনকে প্রশিক্ষণ দিতে হয়। সেজন্যে তৃতীয় দফায় প্রশিক্ষণ আয়োজন করা হয়। তাতেও ১২০ জনের স্থলে ৩৩৩ জন প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়। সিকেডিএফ ও বিতর্ক ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা রোটাঃ কাজী শাহাদাত ও বিতর্ক একাডেমীর অধ্যক্ষ ডাঃ পীযূষ কান্তি বড়ুয়া আশা প্রকাশ করেন যে, আগামী ৭ অক্টোবর অনুষ্ঠিত বিতর্ক প্রতিযোগিতায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো এমনিভাবে স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ নিশ্চিত করবে।
গতকালকে অনুষ্ঠিত বিতর্ক প্রশিক্ষণ কর্মশালায় ৩৩৩ জন শিক্ষক-শিক্ষার্থীর মধ্যে সর্বোচ্চ রেজিস্ট্রেশন করেছে বাবুরহাট উচ্চ বিদ্যালয়। তাদের প্রশিক্ষণার্থীর সংখ্যা ৮০ জন। গতকাল তৃতীয় থেকে সপ্তম শ্রেণী পর্যন্ত ‘ক’ বিভাগের প্রশিক্ষণার্থীরা (২০২ জন) প্রেসক্লাব ভবনের নিচতলায় এবং অষ্টম শ্রেণী থেকে উচ্চতর ক্লাস পর্যন্ত ১৩১ জন প্রশিক্ষণার্থী প্রেসক্লাব ভবনের দ্বিতীয় তলায় এলিট চাইনিজ রেস্তোরাঁর হলরুমে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন।
অনুষ্ঠান শুরুতে পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত করেন চাঁদপুর কণ্ঠের সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার মাওলানা মুহাম্মদ আব্দুর রহমান গাজী ও পবিত্র গীতা পাঠ করেন শিক্ষক রিনা রাণী বণিক।