শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারি, ২০২৫  |   ১৫ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   হাইমচরে মাটি বোঝাই বাল্কহেডসহ আটক ৯
  •   কচুয়ায় কৃষিজমির মাটি বিক্রি করার দায়ে ড্রেজার, ভেকু ও ট্রাক্টর বিকল
  •   কচুয়ায় খেলতে গিয়ে আগুনে ঝলসে গেছে শিশু সামিয়া
  •   কচুয়ায় ধর্ষণের অভিযোগে যুবক শ্রীঘরে
  •   ১ হাজার ২৯৫ কেজি নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ করেছে কোস্ট গার্ড

প্রকাশ : ০৭ নভেম্বর ২০২২, ০০:০০

শেখ ফরিদ আহমেদ মানিক জেলা বিএনপির জন্যে ঐক্যের এক মহৎ উদ্যোগ নিয়েছেন
গোলাম মোস্তফা ॥

নব্বইর গণঅভ্যুত্থানের প্রাক্কালে সর্বদলীয় অন্যতম সাবেক ছাত্রনেতা, চাঁদপুর সরকারি কলেজের সাবেক ভিপি, চাঁদপুর জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অ্যাডঃ জহির উদ্দিন (বাবর বেপারী) বলেছেন, রাজনৈতিক চলমান দুঃসময়ে চাঁদপুর জেলা বিএনপি অন্য যে কোনো সময়ের চেয়ে সভাপতি শেখ ফরিদ আহমেদ মানিকের নেতৃত্বে এক ও ঐক্যবদ্ধ রয়েছে। দৈনিক চাঁদপুর কণ্ঠকে দেয়া তার সাক্ষাৎকারে তিনি উপরোক্ত কথাগুলো বলেন। তার পূর্ণাঙ্গ সাক্ষাৎকার নি¤েœ তুলে ধরা হলো :-

চাঁদপুর কণ্ঠ : জেলা বিএনপির সম্মেলন হয়েছে কবে?

বাবর বেপারী : দেশের তিনবারের রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় থাকা একটি রাজনৈতিক দল ও দেশের প্রধান বিরোধী দল জেলা সম্মেলন করতে গিয়ে শত নাটকীয়তার সম্মুখীন হয়। অতঃপর চলতি বছরের ২ এপ্রিল চাঁদপুর সদর উপজেলার বাগাদী ইউনিয়নের নানুপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে জেলা বিএনপির সম্মেলন করা হয়।

চাঁদপুর কণ্ঠ : এ সম্মেলনে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছে। পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠিত হবে কবে নাগাদ?

বাবর বেপারী : চাঁদপুর জেলা বিএনপির সম্মেলনের পর নবনির্বাচিত সভাপতি শেখ ফরিদ আহমেদ মানিক ও সাধারণ সম্পাদক অ্যাডঃ সলিম উল্যাহ সেলিম ভাই জেলা বিএনপির সিনিয়র নেতৃবৃন্দ ও জেলা বিএনপির অধীনস্থ সকল ইউনিট নেতৃবৃন্দের সাথে বসে সকলের পরামর্শক্রমে চাঁদপুর জেলা বিএনপির প্রস্তাবিত কমিটি কেন্দ্রীয় দপ্তরে জমা দিয়েছেন। রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ সময় দিতে না পারায় উক্ত প্রস্তাবিত কমিটি নিয়ে পর্যালোচনা করা সম্ভব হয়নি বিধায় হয়তো অনুমোদনে বিলম্ব হচ্ছে। আমি একজন সাবেক ছাত্রনেতা হিসেবে বলতে চাই, আমি এই দলের প্রতিষ্ঠাতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদর্শকে লালন করে এই দলের রাজনীতিতে যোগদান করি। দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনের অভিজ্ঞতার আলোকে আমার জানামতে আমাদের এই ক্রান্তিকালে চাঁদপুর জেলা বিএনপির একমাত্র অভিভাবক শেখ ফরিদ আহমেদ মানিক ভাই অত্যন্ত দূরদর্শী নেতৃত্বে এবং মেধা-মননশীলতা দিয়ে যারা বিগত আন্দোলন-সংগ্রামে রাজপথে ছিলেন এবং বর্তমান সরকারের রোষানলে পড়ে নির্যাতনের শিকার হয়েছেন, এক কথায় ত্যাগী নেতা-কর্মীদের তিনি মূল্যায়ন করে সিনিয়রদের পরামর্শে সকলকে নিয়ে একটি সুন্দর কমিটি উপস্থাপন করেছেন। যা আমার জানামতে জেলা বিএনপির জন্যে ঐক্যের এক মহৎ উদ্যোগ।

আমি মনে করি, এই কমিটির নেতৃত্বে আমাদের চলমান আন্দোলন-সংগ্রামে আমরা বিজয়ী হবো। আমাদের একদফা আন্দোলন অর্থাৎ নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে আমাদের আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও সরকারের পদত্যাগসহ আমাদের দাবি আদায়ের আন্দোলনে বিজয়ী হবো ইনশাআল্লাহ।

আমি মনে করি, যে কোনো বিষয় ধীরস্থির গতিতে চললে তা সুন্দর হয়। তাই আমার মতে হয়তো সামান্য সময় বিলম্ব হচ্ছে, আশা করছি সহসাই চাঁদপুর জেলা বিএনপির কমিটি ঘোষণা করা হবে।

চাঁদপুর কণ্ঠ : আপনারা নানা ইস্যুতে ধারাবাহিক আন্দোলন করছেন। বর্তমান ক্ষমতাসীন সরকারের অধীনে বর্তমান নির্বাচন কমিশনের অধীনে আগামী সংসদ নির্বাচনে অংশ নেবেন না ঘোষণা দিয়ে কার্যত সরকার পতনের আন্দোলনই করছেন। আন্দোলনের সাফল্যের ব্যাপারে কতোটুকু আশাবাদী?

বাবর বেপারী : কেনো না? অবশ্যই আমাদের আন্দোলনে সফলতা অর্জন করবো। শুধু অর্জন নয়, আগামীর রাষ্ট্র নায়ক বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান শীঘ্রই দেশে ফিরবেন ইনশাআল্লাহ।

বিএনপি এদেশের গণমানুষের রাজনৈতিক দল। বিএনপির নেতৃত্বে ৯০ সালে স্বৈরাচার এরশাদ বিরোধী আন্দোলনে আমরা বিজয়ী হয়ে সরকার গঠন করেছি। আমাদের এ আন্দোলন এদেশের জনগণের স্বার্থের আন্দোলন। এই সরকার দেশের জনগণের সকল অধিকার কেড়ে নিয়েছে। দিনের ভোট রাতে নিয়ে যায়। আজ নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য দেশের সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে। গ্যাস, বিদ্যুৎ সংকটে মানুষ দিশেহারা। আমাদের আন্দোলনের ইস্যুতে দেশের জনগণ আমাদের ডাকে সাড়া দিয়ে আমাদের কর্মসূচিতে স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ করছে এবং এ সরকারকে আর চাই না এ শ্লোগানে তারা মুখরিত হচ্ছে।

অতএব, দেশ ও জনগণের স্বার্থে আমাদের আন্দোলন সংগ্রাম চলমান। ইতিমধ্যে আমাদের এ আন্দোলনের অন্যতম কর্মসূচি দেশের বিভাগীয় শহরের জনসমাবেশ জনসমুদ্রে পরিণত হচ্ছে। সেই সমাবেশ দেখে সরকার দিশেহারা হয়ে সমাবেশের ২ দিন পূর্বে সকল পথে পরিবহন বন্ধ করে রাখে। সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে, আমরা বিরোধী দল, আমরা সরকার পতনের জন্যে পরিবহন ধর্মঘট বা হরতাল দিবো। কিন্তু সরকার পরিবহন ধর্মঘট বা হরতাল দিচ্ছে। এতে কি বুঝা যায়। আমরা মনে করি, এই সরকার ইতিহাসের সবচেয়ে বড় স্বৈরাচারী সরকার। এরা এক দলীয় শাসন কায়েম করতে চায়। সরকারের বিরুদ্ধে বললে সরকার গুম, খুন ও মিথ্যা মামলা ও নানাভাবে বিএনপি নেতা-কর্মীদের উপর রাষ্ট্রযন্ত্রকে বা পুলিশ বাহিনীকে ব্যবহার করে মামলা হামলা করে হাজার হাজার নেতা-কর্মীকে পরিবার থেকে কেড়ে নিয়েছে।

সম্প্রতি সরকারের পালিত বিরোধী দলের নেতা বা জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলায় সরকার জাতীয় পার্টিকে নিয়ে নানা নাটক করছে। দলকে বিভক্ত করার জন্য নানা ষড়যন্ত্র করছে। অতএব, জোর করে ক্ষমতায় থাকতে চাওয়া সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন চলবে। আমরা নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন চাই, কোনো দলীয় সরকারের অধীনে নয়। বিজয় আমাদের সুনিশ্চিত ইনশাআল্লাহ।

চাঁদপুর কণ্ঠ : জেলা বিএনপির মধ্যে কোনো গ্রুপিং আছে বলে মনে করেন? উপজেলা পর্যায়ের কী অবস্থা? সারাদেশের সর্বত্র গ্রুপিং না মিটিয়ে আপনাদের আন্দোলনের সাফল্য কি পুরোপুরি আদায় করতে পারেন?

বাবর বেপারী : বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি এদেশের একটা বৃহৎ রাজনৈতিক দল এবং তিনবারের রাষ্ট্র পরিচালনাকারী দল। এই দলে একটি পদে একাধিক ব্যক্তি যোগ্য ব্যক্তি রয়েছে। যোগ্যতার ভিত্তিতে পদবীর জন্য নেতৃত্বের প্রতিযোগিতা রয়েছে। কিন্তু দলের বৃহৎ স্বার্থে চাঁদপুর জেলা বিএনপির কোনো গ্রুপিং নেই। বিএনপি এক ও ঐক্যবদ্ধ। আমাদের দল বিএনপি। আমাদের আদর্শ শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান। আমাদের মাঝে কোনো বিভেদ নেই। শুধু জেলায় নয়, চাঁদপুর জেলা বিএনপির অধীনস্থ কোনো ইউনিটে কোনো ধরনের গ্রুপিং নেই। চাঁদপুর জেলা বিএনপি অন্য যে কোনো সময়ের চেয়ে বর্তমানে শেখ ফরিদ আহমেদ মানিক ভাইয়ের নেতৃত্বে তৃণমূল পর্যায়ে পর্যন্ত এক ও ঐক্যবদ্ধ। যারা বলে বিএনপির মধ্যে গ্রুপিং রয়েছে, তাদের বিএনপির সাথে কোনো সম্পৃক্ততা নেই। এরা বিএনপির ভালো চায় না। এরা বিএনপির আজীবনের শত্রু। যারা বলে দলে গ্রুপিং রয়েছে এরাই তারা যারা বিএনপি নাম ব্যবহার করে সরকারের কাছ থেকে সুযোগ সুবিধা নেয়। এরা চাঁদপুর জেলা বিএনপিকে মানে না। এরা কেন্দ্রীয় কমিটির কাছে জেলা বিএনপির ঐক্যবদ্ধতা নিয়ে নালিশ করে। আমি মনে করি, যে সন্তান তার পিতামাতাকে স্বীকার করে না, সেই সন্তান ঐ পিতামাতার জারজ সন্তান। আর যারা রাজনীতি করে, অবশ্যই একটি আদর্শকে লালন করে ঐ দলের রাজনীতি করে। তাই আমি বলবো, যারা বিএনপি করবেন আপনারা জেলা কমিটির কাছে আসুন। আপনাদের কথা বলুন, জেলা কমিটি সে বিষয় সিদ্ধান্ত দিবে। মনে রাখবেন, শিশু মায়ের কাছে কান্না করলে মা শিশুকে বুকের দুধ দেয়। আমি মনে করি, শেখ ফরিদ আহমেদ মানিক ভাই একজন আপাদমস্তক রাজনীতিবিদ। তিনি সকলকে নিয়ে রাজনীতি করতে চান। তাই বাহির থেকে বিএনপির বিরুদ্ধে না বলে ঘরে এসে বলুন। সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। মনে রাখবেন, আমরা সকলে জিয়াউর রহমানের আদর্শের কর্মী। আমাদের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া আমাদের নেত্রী।

চাঁদপুর কণ্ঠ : উপরোক্ত প্রশ্নমালার বাইরে আপনার কোনো বক্তব্য থাকলে উপস্থাপন করুন।

বাবর বেপারী : বিএনপির আন্দোলন দেশ রক্ষার আন্দোলন। জনগণের ভোটাধিকার রক্ষা, দ্রব্যমূল্যের স্থিতিশীল ও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলন এবং অবৈধ সরকারের পতন আন্দোলন। আমরা নিরপেক্ষ বা তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠার জন্যে যুদ্ধে অবতীর্ণ আছি। আগামীর রাষ্ট্র নায়ক ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশনায় এবং খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে আমরা এ সরকারের পতন ঘটিয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠার এই যুদ্ধের জন্য দৃঢ় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। অতএব এ যুদ্ধে বিজয় আমাদের অতি সন্নিকটে, বিজয় হবেই ইনশাআল্লাহ।

উল্লেখ্য, অ্যাডঃ জহির উদ্দিন (বাবর বেপারী) ১৯৮১-৮২ সালে চাঁদপুর শহরের মধুসূদন উচ্চ বিদ্যালয়ে পড়াবস্থায় ছাত্রদলের রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন। এরপর ১৯৮৫-৮৬ সালে চাঁদপুর সরকারি কলেজ ছাত্র সংসদ নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল থেকে ম্যাগাজিন ও প্রচার সম্পাদক পদে নির্বাচন করে বিজয়ী হন। একই বছর মিজানুর রহমান মাঝিকে সভাপতি ও জহির উদ্দিন বাবরকে সাধারণ সম্পাদক করে চাঁদপুর সরকারি কলেজ ছাত্রদলের কমিটি গঠন করা হয়। তিনি ১৯৮৯-৯০ সালে চাঁদপুর সরকারি কলেজ ছাত্র সংসদ নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল থেকে ভিপি পদে নির্বাচন করে বিজয়ী হন। ফলে তৎকালীন সময়ে জেলার সবচেয়ে বড় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্র সংসদের নেতা হিসেবে তিনি স্বৈরাচার এরশাদ বিরোধী আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন।

ঐ সময় সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্যের ব্যানারে স্বৈরাচার পতনের মিছিলের নেতৃত্ব দিয়ে শহরে বের হলে সেই মিছিলে পুলিশ তাকে লক্ষ্য করে গুলি চালালে সেই গুলিতে ছাত্রলীগ কর্মী শহীদ জিয়াউর রহমান রাজু শহীদ হন।

পরবর্তীতে তিনি জেলা ছাত্রদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি শরীফ মোঃ ইউনুছের নেতৃত্বে গঠিত জেলা ছাত্রদলের ১১ সদস্য বিশিষ্ট আহ্বায়ক কমিটির অন্যতম সদস্য নির্বাচিত হন। পরবর্তীতে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়ে ভর্তি হয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এফ রহমান হলের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কমিটির সহ-সভাপতি, জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল কেন্দ্রীয় কমিটির ফজলুল হক মিলন-খায়রুল কবির খোকন ও অ্যানি-সোহেল কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ছিলেন। পরবর্তীতে নাসির উদ্দীন চৌধুরী পিন্টু ও শাহাবুদ্দিন লাল্টু কমিটির সহ-সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

জহির উদ্দিন বাবর বেপারী নব্বইয়ের দশকে মরহুম খান দেলোয়ার হোসেনের নেতৃত্বে গঠিত চাঁদপুর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ছিলেন। পরবর্তীতে এসএ সুলতান টিটু ও হামিদ মাস্টারের নেতৃত্বাধীন কমিটির যুগ্ম সাংগঠনিক সম্পাদক, একই সময়ে চাঁদপুর সদর উপজেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও জেলা বিএনপির বিগত কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। তিনি জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য। তিনি ২০০৮ সালে চাঁদপুর জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে বিএনপি প্যানেল থেকে যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং ২০১০ সালে বিএনপির প্যানেল অর্থাৎ ইকবাল-বাবর পরিষদ থেকে সাধারণ সম্পাদক পদে বিজয়ী হয়ে দায়িত্ব পালন করেন।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়