বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর, ২০২৪  |   ৩০ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারের পুত্রবধূ মাদকসহ যৌথ বাহিনীর হাতে আটক।
  •   মহাখালীতে ট্রেন থামিয়ে শিক্ষার্থীদের হামলা, শিশুসহ কয়েকজন রক্তাক্ত
  •   কমিটি নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে শিক্ষক লাঞ্ছনা ও ভাংচুরের ঘটনা গৃদকালিন্দিয়া কলেজে শিক্ষার্থীদের মধ্যে উত্তেজনা ॥ পাঠদান স্থগিত
  •   চট্টগ্রামে মধ্যরাতে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল থেকে অর্থদাতাসহ দুজন গ্রেপ্তার।
  •   রাষ্ট্রীয় পদে আসীন হচ্ছেন খবরে আসামিপক্ষে শুনানি করলেন না সমাজী।

প্রকাশ : ২০ নভেম্বর ২০২৪, ২০:০৪

চাঁদপুর শহরে অর্ধশত সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবারের চলাচলের রাস্তা বের করার উদ্যোগ নিয়েছে প্রশাসন

অনলাইন ডেস্ক
চাঁদপুর শহরে অর্ধশত সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবারের চলাচলের রাস্তা বের করার উদ্যোগ নিয়েছে প্রশাসন
চাঁদপুর শহরের মঠখোলায় অর্ধশত পরিবারের চলাচলের রাস্তা বের করার স্থান পর্যবেক্ষণ করছেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মোস্তাফিজুর রহমান। সাথে উপস্থিত সনাতন ধর্মাবলম্বী নেতৃবৃন্দসহ এলাকাবাসী

চাঁদপুর পৌরসভার ১৩নং ওয়ার্ডের খলিশাডুলী মঠখোলা এলাকায় সনাতন ধর্মাবলম্বী অর্ধশত পরিবারের দীর্ঘদিনের চলাচলের রাস্তা সংক্রান্ত সমস্যা সমাধানের পথ বের করার উদ্যোগ নিয়েছে প্রশাসন। ১৯ নভেম্বর মঙ্গলবার বিকেলে বাবুরহাট শিশু পরিবার সংলগ্ন এলাকায় গিয়ে সরজমিনে দেখে খোঁজখবর নিয়ে এই সমাধানের আশ্বাস দেয় প্রশাসন। বিষয়টি নিশ্চিত করেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোস্তাফিজুর রহমান। তিনি বলেন, দীর্ঘদিন যাবৎ এখানকার বেশ কিছু সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার চলাচলের রাস্তা নিয়ে দুর্ভোগে রয়েছে। আমি এটি সরজমিনে এসে দেখেছি। আশা করছি ওনাদের ভোগান্তি লাঘবে চলাচলের রাস্তা নিয়ে সুন্দর একটি সমাধানের পথ আমরা বের করতে পারবো। বিষয়টি আমি জেলা প্রশাসক মহোদয়কেও অবগত করবো। এদিকে ঘটনাস্থলে পৌঁছে চাঁদপুর জেলা হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি অ্যাড. বিনয় ভূষণ মজুমদার বলেন, এখানে যে শিশু পরিবারটি রয়েছে তা এই সনাতন ধর্মাবলম্বী দাস বাড়ি পরিবারগুলো থেকেই তৎকালীন সময়ে একোয়ার করা হয়েছিলো। কিন্তু গেলো কয়েক বছর আগে তাদের চলাচলের সঠিক রাস্তা না রেখে দেয়াল উঠিয়ে দেয় শিশু পরিবার কর্তৃপক্ষ। যদিও পরে 'তাদের রাস্তা বের করে দেবার' প্রতিশ্রুতিতে দেয়ালটি উঠানো হলেও এখন পর্যন্ত তা বাস্তবায়ন হয়নি। তাই দীর্ঘদিন পরে হলেও সেই দুর্ভোগ কাটিয়ে এখন প্রশাসনের হস্তক্ষেপে তা আলোর মুখ দেখার আশা সঞ্চারিত হয়েছে সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবারগুলোর মাঝে। আশা করি দ্রুত তা বাস্তবায়ন হবে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা যুব ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক অমরেশ দত্ত জয়, সদস্য সচিব পার্থ গোপাল দাস, যুগ্ম আহ্বায়ক জয় চন্দ্র নাগ, স্থানীয় খালেক মিজি, আক্কাস গাজী, ব্রজ গোপাল আচার্যী, চন্দন দে, গাজী আলামিন, দাস বাড়ির নয়ন রঞ্জন দাস, রবি চন্দ্র দাস, সাধন দত্তসহ অন্যরা।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়