প্রকাশ : ২৭ অক্টোবর ২০২২, ০০:০০
গ্রামাঞ্চলে বিদ্যুতের ব্যাপক ক্ষতি, মোমবাতি কেনার হিড়িক
ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের কারণে বিদ্যুৎ বিপর্যয় চরম আকার ধারণ করেছে। বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থা বেশি লণ্ডভণ্ড হয়েছে গ্রামাঞ্চলে। চাঁদপুর সদর উপজেলার কিছু কিছু এলাকায় রোববার গভীর রাত হতে আবার কোনো এলাকায় সোমবার সকাল হতে বিদ্যুৎ চলে যায়। গতকাল বুধবার পর্যন্ত অনেক এলাকায় বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন থাকে। আবার কিছু এলাকায় আজ বৃহস্পতিবারও বিদ্যুৎ সংযোগ দেয়া সম্ভব হবে না। বিভিন্ন স্থানে গাছ পড়ে বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে যায়। যার ফলে অন্ধকার হতে বাঁচার জন্য মোমবাতি হচ্ছে এখন ভরসা। তাই গ্রামাঞ্চলের হাট-বাজার ও দোকান গুলোতে মোমবাতি বেচা কেনার হিড়িক পড়ে। ৫ টাকার মোমবাতি ১০টাকা দিয়েও পাওয়া যায়নি।
|আরো খবর
মানিক, সোহাগ, রাজুসহ অনেকে জানান, বিদ্যুৎ না থাকার কারণে মোবাইল চার্জ দিতে পারি না। চার্জ লাইটগুলো বন্ধ হয়ে পড়েছে। মোমবাতি হচ্ছে এখন একমাত্র ভরসা। তাও আবার পাওয়া যায় না। আজ বৃহস্পতিবার বিদ্যুৎ আসে কি না তাতেও সন্দেহ রয়েছে।
এ ব্যাপারে চাঁদপুর সদর উপজেলার বাগাদী পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের ইনচার্জ মোঃ আব্দুল মালেক বলেন, সিডর, আইলাসহ যে সকল ঘূর্ণিঝড় হয়েছে, ওইসময় বিদ্যুতের যে ক্ষতি হয়েছে তার চেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে সিত্রাং ঘূর্ণিঝড়ে। দিন-রাত আমরা কাজ করে যাচ্ছি। আজ বৃহস্পতিবার বাগাদী ইউনিয়নে পুরোপুরি ভাবে বিদ্যুৎ সংযোগ দেয়ার জন্য আমরা আশাবাদী।