প্রকাশ : ২৯ জুলাই ২০২৩, ০০:০০
হাইমচরে ১৩টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৭৫৫ জন শিক্ষার্থী কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডের অধীনে এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন। অংশগ্রহণকৃত পরীক্ষার্থীদের মধ্যে ৫৬৩ জন শিক্ষার্থী কৃতকার্য হয়েছে। পাসের হার হয়েছে ৭৪.৫৭%। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৪ জন। গত বছরের তুলনায় এ বছর হাইমচর পাসের হার এবং জিপিএ-৫-এ অনেকটাই পিছিয়ে রয়েছে।
১০টি মাদ্রাসার ৩৫১জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাস করেছে ৩০৪ জন। পাসের হার ৮৬.৬০। গত বছর পাঁচজন জিপিএ-৫ অর্জন করতে পারলেও এ বছর তা অর্জন করতে পারেনি কোনো শিক্ষার্থী এবং পাসের হারেও রয়েছে পিছিয়ে। উপজেলায় শুধুমাত্র কমলাপুর দাখিল মাদরাসায় শতভাগ শিক্ষার্থী পাস করেছে।
এসএসসি ভোকেশনাল শাখায় ২৪০ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে ২২১ জন কৃতকার্য হয়েছে। পাসের হার ৯২.৮ ও জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৮৮ জন।
বাজাপ্তী রমনী মহন উবির ১০৫ জন শিক্ষার্থী এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ৯২ জন। পাসের হার ৮৭.৬২। চরভৈরবী উচ্চ বিদ্যালয়ে ৩১জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ২২জন। পাসের হার ৭০.৯৭।
চরভাঙ্গা উচ্চ বিদ্যালয়ে ৭৩জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ৫৯ জন। পাসের হার ৮০.৮২। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১১জন। দুর্গাপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে ৭৭জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাস করেছে ৭২জন। পাসের হার ৯৩.৫১। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭জন। ঈশানবালা এমজেএস উচ্চ বিদ্যালয়ে ৫৬জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাস করেছে ৪২জন। পাসের হার ৭৫। গন্ডামারা উচ্চ বিদ্যালয়ে ১০৯জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে ১০৩জন কৃতকার্য হয়েছে। পাসের হার ৯৪.৫০। জিপিএ -৫ পেয়েছেন ৩ জন। হাইমচর সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়ে ৫২জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে ২৭জন পাস করেছে। পাসের হার ৫১.৯২।
হাইমচর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে ৫২জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে ৪৬জন কৃতকার্য হয়েছে। পাসের হার ৮৮.৪৬। কেভিএন উচ্চ বিদ্যালয়ে ৬৬জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাস করে ৫৫জন। পাসের হার ৮৭.৩৩। এমজেএস বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে ৩৫জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে ৩০জন কৃতকার্য হয়েছে। পাসের হার ৮৫.৭১।
মোয়াজ্জেম হোসেন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে ৩০জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাস করেছে ২৫জন। পাসের হার ৮৩.৩৩। নীলকমল ওচমানিয়া উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১০৫জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাস করেছে ৯৪জন। পাসের হার ৮৯.৫২। জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১জন। আদর্শ শিশু নিকেতন স্কুল থেকে ১৬ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ১৪ জন।
মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ফারুক-ই-আজম (রাঃ) আদর্শ দাখিল মাদ্রাসার ২৪ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে ২০ জন পাস করেছে। পাসের হার ৮৩.৩৩। গাউছুল আজম ছবরিয়া দাখিল মাদ্রাসার ৩৪ শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে পাস করেছে ২৯ জন। পাসের হার ৮৫.২৯ চরভাঙ্গা ডিএস দাখিল মাদ্রাসায় ৩৬ শিক্ষার্থীর ৩৩ জন পাস করেছে। পাসের হার ৯১.৬৬।
চরভৈরবী আজিজিয়া আজহারুল উলুম দাখিল মাদ্রাসার ২১ শিক্ষার্থীর মধ্যে ১৭জন পাস করেছেন। পাসের হার ৮০.৯৫। জামিলায়ে মহিলা দাখিল মাদ্রাসার ২৯শিক্ষার্থীর মধ্যে ২৬ জন পাস করেছে। পাসের হার ৮৯.৬৫। আল-আমিন আদর্শ মহিলা দাখিল মাদ্রাসায় ৪২ জনের মধ্যে পাস করেছে ২৯ জন, পাসের হার ৬৯.৪। গন্ডামারা এবিএস ফাযিল মাদ্রাসার ৫৮ শিক্ষার্থীর মধ্যে পাস করেছে ৫৩জন। আলগীবাজার আলিম মাদ্রাসায় ৪৭শিক্ষার্থী পরিক্ষায় অংশগ্রহণ করে ৪২ জন পাস করেছে। পাসের হার ৮৯.৩৬। কাটাখালি হমিদিয়া মাদরাসা ৩৪জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাস করেছে ২৯ জন। পাসের হার ৮৫.২৯। কমলাপুর দাখিল মাদরাসা ২৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ২৬ জনই পাস করেছেন। পাসের হার ১০০।
ভোকেশনাল শাখায় চরভৈরবী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১১০জন পরীক্ষা অংশগ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ১০১ জন। পাসের হার ৯১.৮১। জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৪৩ জন।
দুর্গাপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ২০ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে শতভাগ পাস করেছে। এমজেএস বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৬৮ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে ৬৬ জন পাস করেছে। পাসের হার ৯৭.৫। জিপিএ -৫ পেয়েছেন ২৬ জন।
নীলকমল উসমানিয়া উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৪২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাস করেছে ৩৪জন। পাসের হার ৮০.৯৫। জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১২ জন।