রবিবার, ১৯ জানুয়ারি, ২০২৫  |   ১৭ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   কুমিল্লা সীমান্তে পুকুরে দেয়াল নির্মাণ করছে বিএসএফ, সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
  •   টিউলিপ সিদ্দিকের পদত্যাগের দাবির মধ্যে নতুন বিতর্ক
  •   স্বামী বিবেকানন্দের জন্মদিনে হাজীগঞ্জ রামকৃষ্ণ সেবাশ্রমের শীতকালীন ত্রাণসেবা
  •   খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্য স্থিতিশীল, করা হবে বিশেষ কিছু পরীক্ষা
  •   সীমান্তে অস্থিরতা: পাগল বেশে ভারত থেকে বাংলাদেশে প্রবেশ কারা?

প্রকাশ : ২৪ মে ২০২২, ০০:০০

সুবেদার আব্দুর রবের মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

সুবেদার আব্দুর রবের মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
চাঁদপুর কণ্ঠ রিপোর্ট ॥

বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির অন্যতম সদস্য ও বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক সদস্য অ্যাডঃ জাফর ইকবাল মুন্নার বাবা, মহান মুক্তিযুদ্ধের অকুতোভয় সেনানী, সুবেদার (অবঃ) আব্দুর রবের ১৪তম মৃত্যুবার্ষিকী ছিল গতকাল ২৩ মে সোমবার। ২০০৮ সালের এদিনে তিনি ইন্তেকাল করেন। তাঁর মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আমরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান চাঁদপুর জেলা শাখার আয়োজনে নানা কর্মসূচি পালিত হয়েছে। সংগঠনের উদ্যোগে মিলাদ, দোয়া ও কবর জিয়ারত করা হয়। এছাড়া তাঁর কবরে ফুল দেয়া হয়।

গতকাল বাদ আছর সংগঠনের নেতৃবৃন্দ চাঁদপুর পৌর কবরস্থানে গিয়ে মরহুম সুবেদার আব্দুর রবের কবর জিয়ারত করেন এবং তাঁর কবরে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন আমরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান চাঁদপুর জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক ফেরদৌস মোর্শেদ জুয়েল, সহ-সভাপতি মমিনুল ইসলাম উজ্জ্বল, চাঁদপুর পৌর কমিটির সভাপতি কামরুল হাসান কাউসার, চাঁদপুর সদর কমিটির সভাপতি সুমন সরকার জয়, সহ-সভাপতি আয়শা আক্তার শ্যামলী, চাঁদপুর পৌর কমিটির সাধারণ সম্পাদক মোঃ আতিকুর রহমান, সদর উপজেলার সাবেক সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুর রহমান বাবু, সদর উপজেলার সদস্য মোঃ ওমর ফারুক মিজি, মেজবাহ উদ্দিন সুমন, তাপস রায় ও মোঃ মামুন আখন।

সুবেদার আবদুর রবের ছেলে জাফর ইকবাল মুন্না জানান, আমার বাবা মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান থেকে চাঁদপুর এসে আওয়ামী লীগ নেতাদের সাথে কথা বলে চাঁদপুর মহিলা কলেজে মুক্তিযোদ্ধাদের ট্রেনিং শুরু করেন এবং চাঁদপুরসহ লাকসাম এবং রায়পুর উপজেলার দায়িত্ব নেন। আমার বাবা চাঁদপুর, লাকসাম এবং রায়পুরের সকল যুদ্ধে নেতৃত্ব দেন। তখন রব বাহিনির নাম শুনলে হানাদার বাহিনী পালিয়ে যেতো। যুদ্ধের শেষ সময়ে চাঁদপুরের ৭টি ব্যাংকের চাবি আমার বাবার কাছে ছিল। পরে দেশ স্বাধীন হওয়ার পর সরকারের কাছে তিনি জমা দেন। চাঁদপুরে তিনি মুক্তিযোদ্ধা সংসদ করেন এবং প্রতিষ্ঠাতা কমান্ডার ছিলেন (১৯৭২-৭৬)। পরবর্তীতে ১৯৯০ সালের পর মুক্তিযাদ্ধা সংসদের (মৃত্যুর আগ পর্যন্ত) বিভিন্ন দায়িত্বে ছিলেন। সারাজীবন তিনি সততার সাথে জীবনযাপন করে ২০০৮ সালে চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতাল চিকিৎসাধীন আবস্থায় মারা যান।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়