শুক্রবার, ২২ নভেম্বর, ২০২৪  |   ২৮ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারের পুত্রবধূ মাদকসহ যৌথ বাহিনীর হাতে আটক।
  •   মহাখালীতে ট্রেন থামিয়ে শিক্ষার্থীদের হামলা, শিশুসহ কয়েকজন রক্তাক্ত
  •   কমিটি নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে শিক্ষক লাঞ্ছনা ও ভাংচুরের ঘটনা গৃদকালিন্দিয়া কলেজে শিক্ষার্থীদের মধ্যে উত্তেজনা ॥ পাঠদান স্থগিত
  •   চট্টগ্রামে মধ্যরাতে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল থেকে অর্থদাতাসহ দুজন গ্রেপ্তার।
  •   রাষ্ট্রীয় পদে আসীন হচ্ছেন খবরে আসামিপক্ষে শুনানি করলেন না সমাজী।

প্রকাশ : ২৫ নভেম্বর ২০২১, ১৮:০৫

কচুয়া উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান শিশিরের জামিন লাভ

মোহাম্মদ মহিউদ্দিন
কচুয়া উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান শিশিরের জামিন লাভ

কচুয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারমান শাহজাহান শিশির জামিনে মুক্তি লাভ করেছেন।

বৃহস্পতিবার (২৫ নভেম্বর) বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে মুক্তি পেয়ে কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে বেরিয়ে আসলে জেলগেইট প্রাঙ্গনে তাঁর ভক্ত সমর্থকরা তাকে ফুল দিয়ে বরণ করে নেয়।

গত ২২ নভেম্বর হাইকোর্ট তাঁর জামিন মঞ্জুর করলে বৃহস্পতিবার ঢাকার সিএমএম আদালতে তাঁর জামিন শুনানী শেষে বিজ্ঞ বিচারক পুলিশের রিপোর্ট দাখিল করা পর্যন্ত তাঁকে জামিনে মুক্তি দেন। তাঁর মামলা পরিচালনা করেন- আইনজীবি এমকে রহমান ও ইব্রাহীম খলিল মজুমদার।

এদিকে কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে শাহজাহান শিশির বেরিয়ে আসার খবর কচুয়ায় ছড়িয়ে পড়লে তাঁর সমর্থকরা আনন্দ উল্লাশে মেতে উঠে বিভিন্ন স্থানে মিষ্টি বিতরণ করেন।

উল্লেখ্য, ২০২০ সালের ২০ জুলাই কচুয়া শহীদ স্মৃতি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের নির্মান কাজের তদারককারী শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের চাঁদপুরের উপ-সহকারী প্রকৌশলী নূরে আলম লাঞ্ছিত হওয়ার ঘটনাকে কেন্দ্র করে শাহজাহান শিশিরের বিরুদ্ধে কচুয়া থানায় একটি মামলা দায়ের হয়। ওই মামলায় তিনি ২০২০ সালে ২৫ আগস্ট চাঁদপুর আদালতে জামিন চাইতে গেলে বিজ্ঞ আদালত তাঁর জামিন নামঞ্জুর করে জেল হাজতে প্রেরণ করেন।

পরে গ্রেফতারের ৩ মাস ১২ দিন পর ২০২০ সালের ৭ ডিসেম্বর তিনি হাইকোর্ট থেকে জামিনপ্রাপ্ত হয়ে কুমিল্লা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে জামিনে মুক্তি লাভ করেন।

মুক্তিলাভের দিনই (৭ ডিসেম্বর ২০২০) ফেইসবুকে একটি স্ট্যাটাসে কমেন্ট করাকে কেন্দ্র করে শহীদুল ইসলাম নামের এক ব্যক্তি ঢাকার ধানমন্ডি থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে তাঁর বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করে। মামলা নং ৫১২২০। ওই মামলায় তিনি হাইকোর্ট থেকে আগাম জামিন নেন।

২৬ অক্টোবর জামিন পেয়ে তিনি বেরিয়ে আশার মুহুর্তে জেল গেইটে কোতয়ালি থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে দায়ের করা অপর একটি মামলায় যার নং ৩৭ (৯)২১ তাঁকে শোনারেস্ট দেখিয়ে পুনরায় জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়। এই মামলায় তিনি ২ মাস ২৬ দিন কারাভোগ করে আজ বৃহস্পতিবার ২৫ নভেম্বর জামিনে মুক্তি পান।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়