প্রকাশ : ১১ মে ২০২২, ০০:০০
ফরিদগঞ্জ পৌর এলাকায় প্রায় এক একর বোরো ধানের চারা গাছগুলো পানিতে তলিয়ে যাচ্ছে। অবৈধভাবে বাঁধ দিয়ে পানি আটকিয়ে রাখার কারণে এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। এ নিয়ে ভুক্তভোগীদের পক্ষ হয়ে জনৈক সালাউদ্দীন খোকন প্রতিকার চেয়ে কয়েকদিন ধরে ফরিদগঞ্জের ইউএনওসহ সচেতন মহলের দৃষ্টি কামনা করেছেন। তবে এতে কোনো লাভ হচ্ছে না বলে তিনি জানান।
ভুক্তভোগীরা জানায়, পৌর এলাকার নোয়াগাঁও গ্রামে কৃষি জমিতে বর্ষার পানি আটকে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। দীর্ঘদিন পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা না থাকায় দিনদিন পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। এমন অবস্থায় বালু-মাটি দিয়ে পানি নিষ্কাশনের ড্রেন বন্ধ করে এ স্থানেই মসজিদ নির্মাণ করার অজুহাতে জনৈক ব্যক্তি পানি নিষ্কাশনের মুখটি বন্ধ করে দেন। এ সময় বাধা দিলেও সে কৃষকের স্বার্থে কোনো কর্ণপাত করেনি। ফসলি জমিতে আটকে পড়া পানির কারণে বর্তমানে এক একর জায়গায় রোপণ করা অনেক কৃষকের বোরো ধান এখন পানিতে তলিয়ে আছে। তাই কৃষকরা কষ্টার্জিত ফসল ঘরে তোলা নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়েছেন।
এ নিয়ে ওই এলাকার ভুক্তভোগী সালাউদ্দিন খোকা বলেন, উক্ত বিষয়ে কৃষকের স্বার্থের কথা চিন্তা করে আমি নোয়াগাঁও এলাকারই দলিলুর রহমান পাটওয়ারীকে অভিযুক্ত করে সাবেক ইউএনও শিউলী হরি বরাবরে লিখিত অভিযোগ দিয়েছিলাম। কিন্তু কোনো প্রতিকার না পেয়ে আবারো বর্তমান ইউএনও বরাবরে লিখিত অভিযোগ দায়ের করার প্রস্তুতি নিচ্ছি।