শনিবার, ১৮ জানুয়ারি, ২০২৫  |   ১৭ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   কুমিল্লা সীমান্তে পুকুরে দেয়াল নির্মাণ করছে বিএসএফ, সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
  •   টিউলিপ সিদ্দিকের পদত্যাগের দাবির মধ্যে নতুন বিতর্ক
  •   স্বামী বিবেকানন্দের জন্মদিনে হাজীগঞ্জ রামকৃষ্ণ সেবাশ্রমের শীতকালীন ত্রাণসেবা
  •   খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্য স্থিতিশীল, করা হবে বিশেষ কিছু পরীক্ষা
  •   সীমান্তে অস্থিরতা: পাগল বেশে ভারত থেকে বাংলাদেশে প্রবেশ কারা?

প্রকাশ : ০৬ মে ২০২৪, ০০:০০

বাটারবান খেয়ে শিশু অসুস্থ

স্টাফ রিপোর্টার ॥
বাটারবান খেয়ে শিশু অসুস্থ

চাঁদপুর শহরের চিত্রলেখার মোড়ের মা বনফুল কেক এন্ড ফাস্টফুডের নিজস্ব তৈরি বাটারবান খেয়ে শিশু অসুস্থ হওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। বর্তমানে শিশুটি চিকিৎসাধীন রয়েছে।

৪ মে শনিবার রাতে বাটারবানটি খেয়ে হঠাৎ অসুস্থ হওয়ায় শিশুটির মা ওই দোকানে গিয়ে হট্টগোল করে কান্নাকাটি করলে বিষয়টি সবার নজরে আসে।

স্থানীয়রা জানান, অসুস্থ হওয়া শিশুর নাম আরোওয়া। যার বয়স ২ বছর। সে মমিনপাড়ার বাসিন্দা। ক্ষুধা নিবারণের জন্যেই ক্রিমযুক্ত বাটারবানটি তাকে তার মা কিনে খাইয়েছিলেন।

শিশুর মা মমিনপাড়ার বাসিন্দা আবুল হোসেন তালুকদারের মেয়ে আসমা তালুকদার বলেন, দুই পিস বাটারবান বিশ টাকা দিয়ে মা বনফুল কেক এন্ড ফাস্টফুড দোকান থেকে কিনে নিয়েছিলাম। এর মধ্যে একটি বাটারবান খেয়ে আমার ২ বছরের ছোট্ট শিশুটি পেটের ব্যথায় অসুস্থ হয়ে পড়ে। আমি সবার কাছে ন্যায় বিচার প্রত্যাশা করছি।

এদিকে সরজমিনে মা বনফুল কেক এন্ড ফাস্টফুডের দোকনে ঢুকে দেখা যায় অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ, ধুলোবালিময় গ্লাস, পুরানো বাসি খাবার এবং দোকানে মাকড়সার বাসা বেঁধে রয়েছে।

অভিযোগ প্রসঙ্গে মা বনফুল কেক এন্ড ফাস্টফুডের দোকনের পরিচালক মোঃ হাসান বলেন, বাটারবানগুলো আমি বিক্রি করিনি। করেছে আমার দোকানের স্টাফ। আর রাস্তার পাশের দোকান হওয়ায় ধুলোবালিতো একটু হবেই। তবে দোকান যাতে পরিষ্কার-পরিছন্ন থাকে সেদিকে আমি নজর রাখবো। যে বাচ্চা অসুস্থ হয়েছে হয়তো গরমেও অসুস্থ হতে পারে। তবে আমাদের নিজস্ব কারখানায় বাটারবানসহ সব খাবার তৈরি হচ্ছে। বাসি পচা খাবারতো দোকানে রাখি না। তবুও ওনাদের সমস্যার জন্য আমি আন্তরিকভাবে ক্ষমা প্রার্থী।

মা বনফুল কেক এন্ড ফাস্টফুডের দোকানের কর্মচারী মোঃ রুবেল বলেন, বাটারবানগুলো হয়তো গরমে নষ্ট হতে পারে। মালিক এগুলো দোকানে এনেছে বলেই বিক্রি করেছি। ভবিষ্যতে খাবার বিক্রিতে আরও সতর্ক হবো।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়