প্রকাশ : ১৭ এপ্রিল ২০২৪, ০০:০০
হাজারো মানুষের পদচারণায় মুখরিত শাহরাস্তির ওয়াকওয়ে
একমাস সিয়াম সাধনার পর সকলেই ঈদ আনন্দ নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। সকালে ঈদের নামাজ আদায় করার পর আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব ও প্রিয়জনদের সাথে নিয়ে ঘুরতে বেরিয়ে পড়েন। শাহরাস্তিবাসীকে জন্যে ঈদ আনন্দ উপভোগ করার মতো দীর্ঘদিন তেমন কোনো বিনোদনের স্থান না থাকায় উপজেলাবাসীকে জেলার বিভিন্ন স্থানে ঘুরে বেড়াতে দেখা যেতো। বর্তমানে মুক্তিযুদ্ধের ১নং সেক্টর কমান্ডার মেজর (অবঃ) রফিকুল ইসলাম বীর উত্তমের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় গড়ে ওঠা ডাকাতিয়া নদীর পাড়ের ওয়াকওয়ে ঘিরে দর্শনার্থীদের ব্যাপক আগ্রহের সৃষ্টি হয়েছে। ঈদের দিন সকাল থেকেই ওয়াকওয়ে দর্শনার্থীদের পদচারণায় মুখরিত হয়ে উঠে। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত হাজার হাজার দর্শণার্থী ঈদ আনন্দ উপভোগ করতে ওয়াকওয়েতে ভিড় জমায়। নারী, পুরুষ, শিশু ও বৃদ্ধদের উপস্থিতি সকলের নজর কাড়ে।
মেজর (অবঃ) রফিকুল ইসলাম বীর উত্তমের হাতে গড়া স্বপ্নের ওয়াকওয়ে এখন মানুষের পদচারণায় মুখরিত। যে স্বপ্ন ও উদ্দেশ্য নিয়ে তৈরি করা হয়েছে শাহরাস্তির ওয়াকওয়ে তা আজ বাস্তবে রূপ নিয়েছে। এখানে ঘুরতে এসে অনেকেই মেজর (অবঃ) রফিকুল ইসলাম বীর উত্তমের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। শহরের কোলাহল থেকে গ্রামের পরিবেশে নিজেকে মানিয়ে নিতে সকলেই ওয়াকওয়ের সৌন্দর্য উপভোগ করেন, পাশাপাশি পর্যাপ্ত লাইটিং ব্যবস্থাগ্রহণের জন্যে কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। এছাড়াও দর্শনার্থীরা পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা ও পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখার দাবি জানান।
ধারণা করা হচ্ছে, আগামী কয়েকদিন এভাবেই হাজারো মানুষের পদচারণায় মুখরিত থাকবে ওয়াকওয়ে।