বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারি, ২০২৫  |   ১৯ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   কুমিল্লা সীমান্তে পুকুরে দেয়াল নির্মাণ করছে বিএসএফ, সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
  •   টিউলিপ সিদ্দিকের পদত্যাগের দাবির মধ্যে নতুন বিতর্ক
  •   স্বামী বিবেকানন্দের জন্মদিনে হাজীগঞ্জ রামকৃষ্ণ সেবাশ্রমের শীতকালীন ত্রাণসেবা
  •   খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্য স্থিতিশীল, করা হবে বিশেষ কিছু পরীক্ষা
  •   সীমান্তে অস্থিরতা: পাগল বেশে ভারত থেকে বাংলাদেশে প্রবেশ কারা?

প্রকাশ : ৩০ মার্চ ২০২৪, ০০:০০

অন্য ইবাদতের সাথে রোজার বৈশিষ্ট্যগত পার্থক্য

এএইচএম আহসান উল্লাহ ॥
অন্য ইবাদতের সাথে রোজার বৈশিষ্ট্যগত পার্থক্য

রোজা ছাড়া অন্য ইবাদত পালন করতে তা কোনো না কোনোরূপে বাহ্যিকভাবে প্রকাশ পায়। কিন্তু রোজার বৈশিষ্ট্য হলো এর বাহ্যিক কোনো প্রকাশ নেই। যেমন একজন রোজাদার যদি কারো অলক্ষ্যে কিছু আহার করে তবে একমাত্র সে ব্যক্তি ও আল্লাহ পাক ছাড়া অন্য কেউ তা জানতে পারে না। পক্ষান্তরে অন্য ইবাদত আল্লাহকে রাজি-খুশির পরিবর্তে প্রদর্শনমূলক তথা লোক দেখানোও হতে পারে। কিন্তু রোজাদার একমাত্র আল্লাহকেই রাজি-খুশি করানোর জন্যে রোজা রাখে। কেননা প্রদর্শনীর জন্যে হলে সে গোপনে খাবারের কাজটি সম্পন্ন করতে পারতো যা অন্য কেউ জানতেও পারতো না। আসলে সে রোজা রাখে আল্লাহর জন্যই, সে জন্যে তা সে করে না।

রোজার আরো একটি বৈশিষ্ট্য হলো, আমরা জানি মানুষের নেক আমলগুলোর ফল আল্লাহর দরবারে কিছু না কিছু বৃদ্ধি পায়। অর্থাৎ একটি নেক আমল দশ থেকে সত্তর গুণ বৃদ্ধি পেতে পারে। কিন্তু রোজার ক্ষেত্রে কোনো সংখ্যা নির্ধারণ করা হয়নি। বরং আল্লাহ তায়ালা নিজ হাতে রোজার প্রতিদান দেবেন বলে ওয়াদা করেছেন। তিনি নিজেই ঘোষণা করেছেন, রোজা খাস করে আমার জন্যে, আমি স্বয়ং তার বিনিময় প্রদান করবো। এতেই প্রমাণিত হয় যে, রোজার গুরুত্ব কত বেশি এবং রোজা আল্লাহর কাছে কত পছন্দনীয়।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়