বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারি, ২০২৫  |   ১৯ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   কুমিল্লা সীমান্তে পুকুরে দেয়াল নির্মাণ করছে বিএসএফ, সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
  •   টিউলিপ সিদ্দিকের পদত্যাগের দাবির মধ্যে নতুন বিতর্ক
  •   স্বামী বিবেকানন্দের জন্মদিনে হাজীগঞ্জ রামকৃষ্ণ সেবাশ্রমের শীতকালীন ত্রাণসেবা
  •   খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্য স্থিতিশীল, করা হবে বিশেষ কিছু পরীক্ষা
  •   সীমান্তে অস্থিরতা: পাগল বেশে ভারত থেকে বাংলাদেশে প্রবেশ কারা?

প্রকাশ : ১৭ মার্চ ২০২২, ০০:০০

হান্নান হত্যায় আটক দু'শ্যালককে আদালতে সোপর্দ
গোলাম মোস্তফা ॥

চাঁদপুর শহরের বিষ্ণুদী এলাকার বাসিন্দা ব্যবসায়ী হান্নান মৃধা হত্যার ঘটনায় পুলিশ কর্তৃক আটক হান্নানের দু'শ্যালককে আদালতে সোপর্দ করেছে মডেল থানা পুলিশ। অপরদিকে ঘটনা তদন্তে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা যশোরে অবস্থান করছেন বলে জানা গেছে।

হান্নান মৃধা নিখোঁজের ১৩দিন পর ১৩ মার্চ তার লাশ যশোরের বেনাপোল এলাকায় পাওয়া যায়। এ খবর শুনে হান্নান মৃধার পরিবারের পক্ষে বড় বোন আমেনা বেগম বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামাদের আসামী করে একটি মামলা দায়ের করেন। যার নং-৪৪। তাং-১৪/৩/২০২২ খ্রিঃ।

মামলায় কোনো এজাহার নামীয় আসামী করা না হলেও হান্নানের পরিবারের ইঙ্গিত রয়েছে তার শ্বশুর পক্ষের দিকে। সেজন্যে হান্নানের লাশ চাঁদপুরে এসে পৌঁছলে এ ঘটনায় শ্বশুর পক্ষকে দায়ী করে গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে এলাকাবাসী চাঁদপুর শহরে মিছিল বের করে। এর পরপরই ঘটনার সন্দেহভাজন আসামী হিসেবে পুলিশ হান্নানের দু’শ্যালককে আটক করে। আটক এ দু’জনকে ১৬ মার্চের ঘটনায় সন্দেহভাজন আসামী হিসেবে আটক দেখিয়ে আদালতে সোপর্দ করা হয়। আদালত আটক দু'জনকে জেলহাজতে প্রেরণ করে।

মামলা দায়েরের পরপরই মামলার তদন্তের দায়িত্ব দেয়া হয় মডেল থানার ওসি (তদন্ত) সুজন বড়ুয়াকে। তিনি দায়িত্ব পাওয়ার পর গত ১৫ মার্চ দুপুরে ঘটনার রহস্য উদ্ঘাটনে হান্নান মৃধা নিখোঁজ হওয়ার পর যশোর বেনাপোল পৌঁছার পূর্বে যে সকল স্থানে অবস্থান করেছেন সেখানে তদন্তে গেছেন।

এ বিষয়ে চাঁদপুর সদর মডেল থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ আব্দুর রশীদের সাথে কথা হলে তিনি বলেন, আটক দু'জনকে আমরা সন্দেহভাজন আসামী হিসেবে আটক দেখিয়ে আদালতে সোপর্দ করেছি। তাছাড়া এই ঘটনার তদন্তকারী কর্মকর্তা ওসি (তদন্ত) সুজন বড়ুয়া ঘটনা তদন্তে ঘটনাস্থলে গেছেন। এ অবস্থায় কোনো মন্তব্য করা যাবে না। আমরা চেষ্টা করছি যতো দ্রুত সম্ভব ঘটনা উদ্ঘাটন করে দোষীদের আইনের আওতায় আনা।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়