শুক্রবার, ২২ নভেম্বর, ২০২৪  |   ১৯ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারের পুত্রবধূ মাদকসহ যৌথ বাহিনীর হাতে আটক।
  •   মহাখালীতে ট্রেন থামিয়ে শিক্ষার্থীদের হামলা, শিশুসহ কয়েকজন রক্তাক্ত
  •   কমিটি নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে শিক্ষক লাঞ্ছনা ও ভাংচুরের ঘটনা গৃদকালিন্দিয়া কলেজে শিক্ষার্থীদের মধ্যে উত্তেজনা ॥ পাঠদান স্থগিত
  •   চট্টগ্রামে মধ্যরাতে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল থেকে অর্থদাতাসহ দুজন গ্রেপ্তার।
  •   রাষ্ট্রীয় পদে আসীন হচ্ছেন খবরে আসামিপক্ষে শুনানি করলেন না সমাজী।

প্রকাশ : ০২ নভেম্বর ২০২১, ০০:০০

ক্রীড়াকণ্ঠের সাথে আলাপচারিতায় মোঃ সাইফুল ইসলাম

খেলোয়াড়রা যতো বেশি অনুশীলন করবে ততো ফিটনেস ধরে রাখতে পারবে

খেলোয়াড়রা যতো বেশি অনুশীলন করবে ততো ফিটনেস ধরে রাখতে পারবে
চৌধুরী ইয়াসিন ইকরাম ॥

নিয়মিতভাবেই খেলাধুলা চালিয়ে যাবেন এ স্বপ্ন নিয়ে ছোটকাল থেকে খেলাধুলা শুরু করেন। চাঁদপুর শহরের স্টেডিয়াম, আউটার স্টেডিয়াম কিংবা চাঁদপুর সরকারি কলেজে মাঠটি এ খেলোয়াড়ের বাড়ি থেকে ছিলো অনেকটা দূর। বাড়ি থেকে প্রতিদিন খেলার অনুশীলনের জন্যে বের হয়ে যেতেন। আর সেই অনুশীলনে পৌঁছানোর জন্যে কখনও পায়ে হেঁটে, কখনো সাইকেলে চড়ে যেতে হতো তাকে। বসে থাকতে হতো দীর্ঘক্ষণ ধরে ফেরি পার হওয়ার জন্যে। তখন পুরাণবাজার ও নতুনবাজারের মধ্যে আসা-যাওয়ার জন্যে ‘ফেরি’তে যাতায়াত ছিলো উত্তম ব্যবস্থা। ওই ফেরিটি পুরাণবাজার ডিগ্রি কলেজ লাগোয়া ডাকাতিয়া নদীতে চলাচল করতো। অবশ্য বর্তমান সময়ে সিএনজি অটোরিকশা ও অটোবাইক থাকলেও তার খেলোয়াড়ি জীবনের শুরুতে শহরে কিন্তু এগুলোর চলাচল ছিলো খুবই কম। খেলোয়াড় হতে হবে এই স্বপ্ন নিয়ে স্কুলে পড়া অবস্থাতে নিয়মিত চলে আসতেন চাঁদপুর শহরের নতুনবাজারে ক্রিকেট অনুশীলন করার জন্যে। ওই সময়ে তার খেলাধুলায় সহযোগিতা করেছিলেন চাঁদপুরের ক্রিকেটের কর্ণধার ক্রিকেট কোচ সৈয়দ শামীম আক্তার ফারুকী। তারও খেলাধুলায় ছিলো প্রচুর আগ্রহ। চাঁদপুর শহর ছাড়াও তিনি বর্তমানে ঢাকা কর্পোরেট লীগে নিয়মিত খেলে যাচ্ছেন। আর তিনি হলেন চাঁদপুর শহরের ক্রীড়াঙ্গনে সকলের পরিচিত মুখ মোঃ সাইফুল ইসলাম। তার বাবার নাম মৃত মোঃ আবুল কালাম ও মায়ের নাম শাহানারা বেগম। তার বাবা শিপিং ব্যবসার সাথে জড়িত ছিলেন। তারা ৪ ভাই, মাসহ একত্রে বসবাস করছেন। এর মধ্যে সাইফুল জমজ ভাইদের মধ্যে একজন। তার বাবার উত্তরাধিকারসূত্রে মূল বাড়ি মতলব দক্ষিণের নারায়ণপুর সরকার বাড়ি হলেও পারিবারিক কারণে ও বাবা ব্যবসায়ী হওয়ার কারণে তাদেরকে ছোটবেলায় চলে আসতে হয় পুরো পরিবার নিয়ে চাঁদপুর শহরের পুরাণবাজার এলাকায়। আর ওই সময়ে তার বাবা তার মাকে নিয়ে উঠেন তার নানার বাড়িতে।

সাইফুলের নানার বাড়ি হচ্ছে পুরাণবাজার পূর্ব শ্রীরামদী এলাকায় চাঁদপুর পৌরসভার সাবেক মেয়র ও চাঁদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নাছির উদ্দিন আহমেদের বাড়ি। নাছির উদ্দিন আহমেদের ভাগ্নির ঘরের নাতি সাইফুল ইসলাম। তার প্রাথমিক শিক্ষার হাতেখড়ি, শৈশব ও কৈশোরের সকল কিছুই ছিলো তার নানাবাড়িকেন্দ্রিক। অবশ্য বর্তমানে তারা পরিবার-পরিজন নিয়ে বসবাস করেন চাঁদপুর শহরের মমিনপাড়ায়। তিনি ২০১৩ সালে চাঁদপুর সদরের শাহমাহমুদপুর ইউনিয়নের আব্দুল হাই মাস্টারের মেয়ে তাসলিমা আখতারের সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। তাদের দাম্পত্যজীবনে একটি মেয়ে সন্তান রয়েছে। যার নাম ইসরাত জাহান নুহা। সে বর্তমানে সব্দার খাঁ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রথম শ্রেণীর ছাত্রী।

সাইফুল ইসলামের পড়ালেখাতে হাতেখড়ি শুরু হয় তার দাদার বাড়ির এলাকায়। নারায়ণপুর এলাকার একটি প্রাইমারি স্কুলে তিনি প্রথম শ্রেণীতে ভর্তি হন। সেখান থেকে বাণিজ্য কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত পুরাণবাজারে তাদের পুরো পরিবার চলে আসলে ২য় শ্রেণীতে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পান সাবেক মেয়র বাড়ি সংলগ্ন ৩নং বালক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। সেখান থেকে পঞ্চম শ্রেণীতে পাস করে ভর্তি হন পুরাণবাজার মধুসূদন উচ্চ বিদ্যালয়ে। এসএসসি পাস করার পরে এইচএসসিতে ভর্তি হন পুরানবাজার ডিগ্রি কলেজে। বর্তমানে একজন পেশাদার ক্রিকেট খেলোয়াড়, ঠিকাদারি ব্যবসাসহ এবিএস অনলাইন ব্যবসার সাথে তিনি জড়িত রয়েছেন। তিনি একজন মিডিয়াম পেস বলার এবং মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যান। একজন অলরাউন্ডার হিসেবে অনেক দলে তিনি খেলেছেন। ক্রীড়াকণ্ঠের সাথে আলাপচারিতায় তিনি তুলে ধরেন তার খেলোয়াড়ি জীবনসহ বর্তমান সময়ের অনেক কিছুই। ক্রীড়াকণ্ঠের পাঠকদের জন্যে তার বক্তব্য হুবহু তুলে ধরা হলো।

ক্রীড়াকণ্ঠ : আস্সালামু আলাইকুম। কেমন আছেন?

সাইফুল ইসলাম : ওয়ালাইকুম আস্সালাম। ভালো আছি।

ক্রীড়াকণ্ঠ : খেলাধুলায় ক্রিকেটে টেপ টেনিস শুরু হয় কখন থেকে?

সাইফুল ইসলাম : আসলে আমি যখন ক্লাস থ্রি শেষে ফোরে পড়ি তখন থেকে টেপ টেনিস ক্রিকেটের সাথে জড়িয়ে পড়ি। প্রাইমারি স্কুলে পড়াবস্থাতে টেপ টেনিস খেলায় ছোট ছোট অনেক দলের সাথে খেলাধুলায় অংশ নেই। আমি অষ্টম শ্রেণীতে পড়াবস্থায় নিয়মিতভাবে চাঁদপুর শহরের বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন দলের হয়ে নিয়মিত ক্রিকেট লিগ ও ক্রিকেট টুর্নামেন্টের খেলায় অংশ নেই। আমি যখন ষষ্ঠ শ্রেণীতে পড়ি, তখন আমাদের এলাকার বড়ভাই ও চাঁদপুর পৌরসভার বর্তমান ৪নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ও ক্রীড়া সংগঠক দোলন মাঝির মাধ্যমে নির্ঝর খেলাঘর আসরে যোগদান করি। তখন থেকেই টেপ টেনিস খেলাধুলা শুরু করি এবং নিজের ক্লাবের মাধ্যমে খেলি।

ক্রীড়াকণ্ঠ : ক্রিকেটের সাথে পুরোপুরি জড়িয়ে পড়েন কখন থেকে?

সাইফুল ইসলাম : আমি যখন পুরাণবাজার মধুসূদন স্কুলের নবম শ্রেণীর ছাত্র, তখন চাঁদপুরসহ অনেক স্থানে আন্তঃস্কুল ক্রিকেট প্রতিযোগিতা হতো। আমি ক্রিকেট খেলার কারণে পুরাণবাজার মধুসূদনের স্কুল হয়ে আন্তঃস্কুল ক্রিকেট প্রতিযোগিতায় অংশ নিই। আমাদের স্কুল ওই বছর আন্তঃস্কুল ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন হয়ে চট্টগ্রাম বিভাগে আন্তঃবিভাগ ক্রিকেট খেলার সুযোগ পায়।

ক্রীড়াকণ্ঠ : আন্তঃস্কুল প্রতিযোগিতায় বিভাগীয় পর্যায়ে খেলার সুযোগ পেয়েছিলেন?

সাইফুল ইসলাম : হ্যাঁ, আমি মধুসূদন স্কুলের পক্ষ থেকে ভালো খেলার কারণে আন্তঃবিভাগ স্কুল টুর্নামেন্ট বিভাগীয় পর্যায়ে খেলার সুযোগ পেয়েছিলাম। আমি চট্টগ্রাম বিভাগীয় অনূর্ধ্ব-১৩ দলে খেলার সুযোগ পাই। আমার সাথে আমার এলাকার আরিফও খেলেছে।

ক্রীড়াকণ্ঠ : জেলা ক্রিকেট দলে যখন খেলার সুযোগ পেয়েছিলেন, তখন কোচ কে ছিলেন?

সাইফুল ইসলাম : আমি চাঁদপুর জেলার অনূর্ধ্ব-১৩, ১৫, ১৭ ও ১৯ দলে খেলেছি। তখন কোচের দায়িত্বে ছিলেন চাঁদপুর জেলা ক্রিকেট কোচ শামীম ফারুকী। আমি চাঁদপুর জেলার বয়সভিত্তিক দলগুলোতে প্রায় ১০ বছর বিভিন্ন খেলায় অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করি।

ক্রীড়াকণ্ঠ : জেলা দলের হয়ে কোথায় কোথায় খেলেছেন?

সাইফুল ইসলাম : আমি চাঁদপুর জেলা দলের হয়ে চট্টগ্রাম বিভাগের প্রত্যেকটি জেলাতে খেলেছি। আমি চট্টগ্রামসহ অনেক জেলার সাথে জেলা ক্রিকেট দলের হয়ে ব্যাটিং-বোলিংয়ে ভালো করেছি।

ক্রীড়াকণ্ঠ : ঢাকায় ক্রিকেট খেলেছেন কোন্ দলের হয়ে কোন্ বিভাগে?

সাইফুল ইসলাম : আমি ঢাকায় তৃতীয় বিভাগ ক্রিকেট লীগ দিয়ে যাত্রা শুরু করি। ওই সময় চাঁদপুর ক্রিকেট একাডেমী থেকে ক্রিকেট কোচ শামীম ফারুকীর নেতৃত্বে ঢাকার তৃতীয় বিভাগ ক্রিকেট দলে আমাকে রাখা হয়েছিলো। চাঁদপুর ক্রিকেট একাডেমী তৃতীয় বিভাগ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়ন হয়, আমি সেই দলের সদস্য ছিলাম। ক্রিকেট একাডেমিতে এক বছর খেলার পর পরবর্তীতে আমি ঢাকা পাইওনিয়ারের হয়ে প্রথম বিভাগে খেলি। এরপরের বছর চাঁদপুর ক্রিকেট একাডেমী যখন দ্বিতীয় বিভাগ ক্রিকেটে উঠে তখন আমি একাডেমির হয়ে খেলি। এরপরে আমি প্রথম বিভাগ ক্রিকেটে ঢাকা বিভাগে সাধারণ বীমা, ঢাকা ওয়ান্ডার্স, সবুজ সকাল দলের হয়ে ক্রিকেট খেলেছি। প্রতিটি দলে দুই বছর করে খেলার অভিজ্ঞতা রয়েছে আমার।

ক্রীড়াকণ্ঠ : বিভাগীয় দলের হয়ে বড় কোনো দলের সাথে খেলেছেন কি না?

সাইফুল ইসলাম : চট্টগ্রাম বিভাগের ১৭ দলের হয়ে খেলেছি। চট্টগ্রাম জেলার হয়ে বিভাগীয় ট্যুরে রাজশাহীতে গিয়ে আমরা চট্টগ্রাম বিভাগের হয়ে ঢাকা ও বরিশাল এবং খুলনার সাথে ম্যাচে অংশ নেই।

ক্রীড়াকণ্ঠ : চাঁদপুরে কোন্ কোন্ ক্লাবে খেলেছেন ?

সাইফুল ইসলাম : আমি চাঁদপুর আবহনী ক্রীড়াচক্র, পূর্ব শ্রীরামদী ক্লাব, নাজিরপাড়া ক্রীড়া চক্র, নিতাইগঞ্জ ক্রীড়া চক্র ও মুক্তিযোদ্ধা ক্লাবের হয়ে প্রথম বিভাগ ক্রিকেট লীগ খেলি। স্বাধীনতা কাপ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে যে বছর নাজিরপাড়া চ্যাম্পিয়ন হয় সেই বছর নাজিরপাড়ার এই চ্যাম্পিয়ন দলের সদস্য ছিলাম।

এরপরে আবাহনী ক্রিকেটে যে বছর চ্যাম্পিয়ন হয়েছে সেই বছর আমি সেই আবাহনী লিমিটেডের চ্যাম্পিয়ন দলের সদস্য ছিলাম।

ক্রীড়াকণ্ঠ : চাঁদপুর স্টেডিয়াম ছাড়া আর শহরের কোন্ কোন্ ভেন্যুতে খেলেছেন?

সাইফুল ইসলাম : আমি চাঁদপুরের ক্রিকেটে দ্বিতীয় বিভাগ দলের হয়ে খেলতে নামি পুরাণবাজার এলাকার নির্ঝর খেলাঘর আসরের মধ্য দিয়ে। তখন চাঁদপুর কলেজ মাঠে ক্রিকেট টুর্নামেন্টের ২য় বিভাগের খেলাগুলো হতো জেলাভিত্তিক। কলেজ মাঠে খেলে নির্ঝর ক্লাব প্রথম বিভাগ ক্রিকেটে ওঠার সুযোগ পায়।

ক্রীড়াকণ্ঠ : বর্তমান সময়ের ক্রিকেটারদের উদ্দেশ্যে কিছু বলুন।

সাইফুল ইসলাম : বর্তমানে চাঁদপুর শহরসহ বিভিন্ন উপজেলাতে যে সমস্ত ক্রিকেটার রয়েছেন তাদেরকে প্রথমে শৃঙ্খলা মেনে চলতে হবে। নিজেদের মধ্যে সবচেয়ে বড় সম্পদ খেলাধুলার ক্ষেত্রে দলের কোচ এবং দলের টিম ম্যানেজমেন্টের সকল কিছুর পাশাপাশি নিজেকে খেলাধুলা পরিপূর্ণ রাখতে হবে। নিয়মিত অনুশীলনে জড়িয়ে থাকতে হবে। খেলোয়াড়রা যতো বেশি অনুশীলন করবে ততো ফিটনেস ধরে রাখতে পারবে। খেলাধুলায় ভালো কিছু করার পাশাপাশি পড়াশোনা চালিয়ে যেতে হবে। আর না হলে খেলাধুলা করে কোনো লাভ নেই।

ক্রীড়াকণ্ঠ : বর্তমান সময়ে ক্রিকেটের টি-২০ খেলেছেন?

সাইফুল ইসলাম : হ্যাঁ, আমি চাঁদপুর স্টেডিয়ামে টি-টুয়েন্টি ক্রিকেট টুর্নামেন্ট ও ভাষাবীর এমএ ওয়াদুদ টি-টুয়েন্টি ক্রিকেট টুর্নামেন্ট বঙ্গবন্ধু ক্রিকেট টুর্নামেন্টের অনেক ম্যাচে অংশ নেই।

ক্রীড়াকণ্ঠ : আপনি কি শামীম পাটোয়ারী ও জয়দের সাথে খেলেছিলেন?

সাইফুল ইসলাম : আমি শামীম পাটোয়ারী সাথে দীর্ঘদিন ধরে খেলেছি এবং বাংলাদেশ ক্রিকেটের আরেক ভবিষ্যৎ মাহমুদুল হাসান জয়ের সাথে বিভিন্ন মাঠে খেলেছি। কখনো জেলা দলের হয়ে আবার কখনো ঘরোয়া লীগে। আমরা যখন জেলা দলের হয়ে বিভিন্ন বয়সভিত্তিক খেলা শুরু করি তখন সবেমাত্র শামীম পাটোয়ারী চাঁদপুর ক্লেমন ক্রিকেট একাডেমিতে ভর্তি হতে আসে। তবে শামীম পাটোয়ারীকে ছোটকাল থেকে দেখেছি, ওর মধ্যে খেলা নিয়ে ভালো টার্গেট রয়েছে। সে ছোটকাল থেকেই আমাদের বাউন্স বল ও মিডিয়াম পেস বলগুলোতে ভালো ব্যাটিং করতো। মাহমুদুল হাসান জয় চাঁদপুরে বেশ কিছুদিন অনুশীলন করেছেন। ওরা দুজনেই বিকেএসপির মাধ্যমে বাংলাদেশ জাতীয় বয়সভিত্তিক দলে খেলার সুযোগ পান। আর শামীম পাটোয়ারী মূল দলে খেলার সুযোগ পেয়েছেন।

ক্রীড়াকণ্ঠ : আপনাকে ধন্যবাদ?

সাইফুল ইসলাম : আপনাকেও ধন্যবাদ। সকলের প্রতি আমার শুভ কামনা রইলো।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়