রবিবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২৪  |   ২৪ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   শনিবার চাঁদপুরে ৪ শতাধিক নারী-পুরুষের অংশগ্রহণে ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
  •   মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারের পুত্রবধূ মাদকসহ যৌথ বাহিনীর হাতে আটক।
  •   মহাখালীতে ট্রেন থামিয়ে শিক্ষার্থীদের হামলা, শিশুসহ কয়েকজন রক্তাক্ত
  •   কমিটি নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে শিক্ষক লাঞ্ছনা ও ভাংচুরের ঘটনা গৃদকালিন্দিয়া কলেজে শিক্ষার্থীদের মধ্যে উত্তেজনা ॥ পাঠদান স্থগিত
  •   চট্টগ্রামে মধ্যরাতে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল থেকে অর্থদাতাসহ দুজন গ্রেপ্তার।

প্রকাশ : ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২০:৩৪

মুক্তি পেলেন মালয়েশিয়ায় আটক বিএনপি নেতা কাইয়ুম

আহমাদুল কবির, মালয়েশিয়া
মুক্তি পেলেন মালয়েশিয়ায় আটক বিএনপি নেতা কাইয়ুম

অবশেষে মুক্তি পেলেন মালয়েশিয়ার অভিবাসন বিভাগ কর্তৃক আটক বিএনপি নেতা এমএ কাইয়ুম। বৃহস্পতিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) এম এ কাইয়ুম (৬১) পুত্রজায়ার অভিবাসন আটক কেন্দ্র থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন, তার স্ত্রী শাহামিন আরা বেগম, মেয়ে অর্ণিতা তাসনিম আনকাউর এবং আইনজীবী এডমন্ড বন।

কাইয়ুমের মুক্তিতে মালয়েশিয়া সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন তার পরিবার। মেয়ে অর্নিতা জানান, আমার বাবা আমাদের বলেছিলেন, ১২ জানুয়ারী গ্রেপ্তারের দিন থেকে তার সাথে খুব ভাল আচরণ করেছেন।

৩১ জানুয়ারী, কুয়ালালামপুর হাইকোর্ট অভিবাসন বিভাগকে ১৮ জানুয়ারী আদালতের একটি আদেশ মেনে চলতে বাধ্য করে যাতে তার ৫ এপ্রিল হ্যাবিয়াস কর্পাস আবেদন নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত তার নির্বাসন স্থগিত করা হয়।

গত ২৪ জানুয়ারি কাইয়ুমের পরিবার অভিবাসন বিভাগ থেকে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) নেতাকে নির্বাসনের চিঠি পাওয়ার পর তার আইনজীবীরা এই আদেশের জন্য আদালতে যান। কাইয়ুমকে দেশে ফেরত পাঠানো হলে তার জীবন হুমকির মুখে পড়বে বলে জানিয়ে তার মুক্তির জন্য সরকারের কাছে আবেদন করেছিল পরিবার।

কুয়ালালামপুর হাইকোর্টের ৩১ জানুয়ারির সিদ্ধান্তের পর কাইয়ুমের অবস্থা সম্পর্কে জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাইফুদ্দিন নাসুশন ইসমাইল বলেন, অভিবাসন বিভাগ আদালতের আদেশ মেনে চলবে।

৩১ জানুয়ারি পুত্রজাায় এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, “আমি তার (কাইয়ুমের) আইনজীবীর সঙ্গে যোগাযোগ করেছি এবং বলেছি, অভিবাসন বিভাগ বিচারিক প্রক্রিয়া মেনে চলবে। আদালত যতক্ষণ পর্যন্ত তার অবস্থার বিষয়ে সিদ্ধান্ত না দেয় (৫ এপ্রিল), অভিবাসন বিভাগ তাকে নির্বাসন দেবে না।

২০১৩ সাল থেকে মালয়েশিয়ায় তিনি ‘সেকেন্ড হোম’ হিসেবে অবস্থান করছেন। এর পাশাপাশি জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআরের তালিকাভুক্ত শরণার্থী হিসেবে মালয়েশিয়ায় অবস্থান করছেন।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়