প্রকাশ : ১৭ মে ২০২৪, ০০:০০
তাওহীদ বড় হয়ে পাইলট হতে চায়
চাঁদপুর শহরের ওয়াই ডাব্লিউসি স্কুলের কেজিতে পরে তাওহীদ হাসান। সে বড় হয়ে পাইলট হতে চায়। শিশু কণ্ঠ বিভাগে দেওয়া তার সাক্ষাৎকার হুবহু তুলে ধরা হলো :
শিশুকণ্ঠ : কেমন আছো?
তাওহীদ : আলহামদুলিল্লাহ, ভালো আছি।
শিশুকণ্ঠ : কোন ক্লাসে পড়ো?
তাওহীদ : চাঁদপুর শহরের ওয়াই ডাব্লিউসি স্কুলে কেজিতে পড়ি।
শিশুকণ্ঠ : তোমার প্রিয় শিক্ষক কে? তার সম্পর্কে কিছু বলো।
তাওহীদ : সুমা ম্যাডাম আমার প্রিয় শিক্ষক। তিনি ভালো ভাবে পড়া বুঝিয়ে থাকেন।
শিশুকণ্ঠ : তোমার প্রিয় খাবার কি?
তাওহীদ : বার্গার ও পিজা।
শিশুকণ্ঠ : কী কী খেলাধুলা করো?
তাওহীদ : ক্রিকেট খেলে থাকি ও ক্রিকেট খেলা বেশি পছন্দ করি।
শিশুকণ্ঠ : অবসর সময়ে আর কী কী করো?
তাওহীদ : ছবি আঁকি ও মোবাইলে কার্টুন দেখি।
শিশুকণ্ঠ : বড় হয়ে কী হতে চাও?
তাওহীদ : আমি বড় হয়ে পাইলট হতে চাই।
শিশুকণ্ঠ : গল্প কবিতা পড়তে কেমন লাগে?
তাওহীদ : কবিতা ও গল্প পড়তে আমার ভালো লাগে।
শিশুকণ্ঠ : স্কুলের ছুটিতে কোথাও ঘুরতে যাও?
তাওহীদ : স্কুল ছুটিতে আমি নানুর বাড়ি ও দাদুর বাড়ি বেড়াতে যাই।
মোঃ তাওহীদ হাসানের গ্রামের বাড়ি মতলব দক্ষিণ উপজেলার মোবারকদী গ্রামে। তার বাবা মোঃ জুয়েল মোল্লা একজন ব্যবসায়ী। মাতা সীমা আক্তার গৃহিণী।