প্রকাশ : ১৯ মার্চ ২০২৪, ২০:৩৭
জাটকা সংরক্ষণে চাঁদপুর নৌ থানার ২৪ ঘন্টার অভিযান গ্রেফতার ২১ জেলে জাল- নৌকা জব্দ
চাঁদপুর মেঘনা নদীর অভয়াশ্রমে জাটকা সংরক্ষণে চাঁদপুর নৌ থানার গত ২৪ ঘন্টার অভিযানে ২১ জন জেলেকে গ্রেফতার ও জাল- নৌকা জব্দ করা হয়েছে।
গত-১৭/০৩/২০২৪খ্রিঃ সন্ধ্যা ০৬.১০ ঘটিকা হতে ১৮/০৩/২০২৪ খ্রিঃ সন্ধ্যা ০৬.১০ ঘটিকা পর্যন্ত মোট গ্রেফতাকৃত আসামী ২১ (একুশ) জন জেলেকে
চাঁদপুর সদর মডেল থানাধীন রাজরাজেশ্বর ইউপিস্থ চিরারচর নামক স্থানের মেঘনা নদী হতে গ্রেফতার করা হয়।
চাঁদপুর নৌ থানচর এক প্রেসনোটে এ তথ্য জানানো হয়।
জাটকা নিধনের সময় গ্রফতার জেলেরা হলো- মোঃ খালেদ হাউদ (২৫), মোঃ আব্দুল বারেক হাউদ (৬২), শাহাজাহান ভূইয়া (৪০), আলী আরশাদ ((৫২), আল আমিন (১৪),মোঃ জুয়েল হোসেন (১৮), মহসীন সরকার (৪৮), সাং-কালিরচর, ০৬নং ওয়ার্ড, থানা ও জেলা-মুন্সিগঞ্জদের হেফাজত হইতে ক) প্রায় ২০০ (দুইশত) মিটার দৈর্ঘ্য, ১০ (দশ) মিটার প্রন্থ বিশিষ্ট সর্বমোট (২০০০১০)=২,০০০ (দুই হাজার) বর্গমিটার অবৈধ সুতার তৈরী মশারি জাল, প্রতি মিটার ৩০ (ত্রিশ) টাকা দরে সর্বমোট (২০০x৩০)= ৬,০০০ (ছয় হাজার) টাকা, খ) ০১(এক)টি ইঞ্জিন চালিত কাঠের তৈরী পুরাতন নৌকা অর্শ্বশক্তি সম্পন্ন একটি নৌকা আলামত হিসেবে জব্দ করেন। এই সংক্রান্তে চাঁদপুর সদর মডেল থানায় ০১ (এক) টি মৎস্য আইনে নিয়মিত মামলা রুজু করা হয়। জব্দকৃত মামলার আলামত নৌ থানা হেফাজতে আছে।
১৮/০৩/২০২৪খ্রিঃ রাত ০২.২৫ ঘটিকার অভিযানের সময় চাঁদপুর নৌ থানা অফিসার ফোর্সসহ রেশমা খাতুন, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট, জেলা প্রসাশকের কার্যালয়, চাঁদপুর ও সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা, চাঁদপুর এর নেতৃত্বে মোবাইল কোর্ট ও যৌথ অভিযান পরিচালনা করে মিনি কক্সবাজার নামক স্থানে হতে মোঃ সবুজ হালদার (২০),মোঃ মনির হোসেন (২২), মোঃ ইকবাল হোসেন ঢালী (২৩), মোঃ সুমন (২৬), মোঃ হান্নান বেপারী (২০), মোঃ নাজমুল গোলদার (১৯),মোঃ আব্দুল্লাহ আরসারী (২৬),মোঃ রাসেল গাজী (২০), মোঃ রাশেদ (৩০),মোঃ বিল্লাল শেখ (২৯), মোঃ রাসেল পাটোয়ারী (২৮), মোঃ আব্দুল দিদার (২৩),মোঃ নুজরুল বেপারী (২৮),মোঃ ইয়াসিন হোসেন (১৯),সর্ব সাং-ইব্রাহিমপুর, থানা-চাঁদপুর সদর, জেলা-চাঁদপুরদের হেফাজত হতে ২০,০০ (বিশ হাজার) মিটার কারেন্ট জাল ও ০২ (দুই)টি ইঞ্জিন চালিত পুরাতন কাঠের তৈরী জেলে নৌকা জব্দ করা হয়।
গ্রেপ্তার আসামীর মধ্যে ০৪ (চার) জনের বিরুদ্ধে মৎস্য আইনের ০১ (এক) টি নিয়মিত মামলা রুজু করা হয়। ১৪(চৌদ্দ) জনকে মোবাইল কোর্টের মাধ্যেমে বিভিন্ন মেয়াদের সাজা প্রদান করা হয়। বাকী ০৩ (তিন) জনকে মুচলেকায় জিম্মায় প্রদান করা হয়েছে ।