আলহাজ্ব অ্যাডভোকেট নূরুল আমিন রুহুল এমপি বলেছেন, নদী শাসন করতে সরকার বদ্ধপরিকর। নদীর তীর রক্ষার জন্য সরকার যে বাজেট দিয়েছে তার সঠিক ব্যবহার করতে হবে। চাঁদপুরের জনৈক ঠিকাদার ২ মাস ধরে নদীর তীর রক্ষায় জিও ব্যাগে বালি ভর্তি করে রেখেছেন। এখনও ডাম্পিং করছেন না। বর্ষার এ সময়ে নদী ভাঙ্গন দেখা দিয়েছে। তাই বালির ব্যাগ ডাম্পিং করা জরুরি হয়ে পড়েছে। কাজে কোনো অনিয়ম মেনে নেয়া হবে না।

গত শুক্রবার দুপুরে মেঘনা নদীর ভাঙ্গন কবলিত মতলব উত্তর উপজেলার জহিরাবাদ লঞ্চঘাট এলাকা পরিদর্শনকালে তিনি এসব কথা বলেন।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডঃ মনোয়ার হোসেন, মেঘনাণ্ডধনাগোদা সেচ প্রকল্প পানি ব্যবহারকারী ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক সরকার মোহাম্মদ আলাউদ্দিন, নাওভাঙ্গা জয়পুর উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক খান মোহাম্মদ শাহ আলম, আওয়ামী লীগ নেতা আঃ শুক্কুর মৃধা, জহিরাবাদ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্মণ্ডসাধারণ সম্পাদক মোহন, সাবেক সভাপতি জালাল উদ্দীন কবিরাজ, জহিরাবাদ ইউপির প্যানেল চেয়ারম্যান দেলোয়ার হোসেন মল্লিক, ইউপি সদস্য আলাউদ্দিন, মতলব উত্তর প্রেসক্লাবের সভাপতি বোরহান উদ্দিন ডালিম, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা অ্যাডঃ খালেদ মোশারফ, জহিরাবাদ ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি গোলাম মোস্তফা, যুবলীগ নেতা আক্তার হোসেন সরকার ও শামীম বেপারী, ছাত্রলীগের সভাপতি শিপন মল্লিক।