সোমবার, ২০ জানুয়ারি, ২০২৫  |   ২৪ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   কুমিল্লা সীমান্তে পুকুরে দেয়াল নির্মাণ করছে বিএসএফ, সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
  •   টিউলিপ সিদ্দিকের পদত্যাগের দাবির মধ্যে নতুন বিতর্ক
  •   স্বামী বিবেকানন্দের জন্মদিনে হাজীগঞ্জ রামকৃষ্ণ সেবাশ্রমের শীতকালীন ত্রাণসেবা
  •   খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্য স্থিতিশীল, করা হবে বিশেষ কিছু পরীক্ষা
  •   সীমান্তে অস্থিরতা: পাগল বেশে ভারত থেকে বাংলাদেশে প্রবেশ কারা?

প্রকাশ : ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩, ০০:০০

মহাখালীতে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় দগ্ধ ফরিদগঞ্জের ২ জন

ফরিদগঞ্জ ব্যুরো ॥
মহাখালীতে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় দগ্ধ ফরিদগঞ্জের ২ জন

রাজধানীর মহাখালী রয়েল সিএনজি পেট্রোল পাম্পে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় দগ্ধ হওয়া ৮ জনের মধ্যে ২ জনের বাড়ি ফরিদগঞ্জে। তারাসহ অন্যরা শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসা নিচ্ছেন। ৬ ডিসেম্বর বুধবার মহাখালীতে রাত ৮টার দিকে বিস্ফোরণে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।

জানা গেছে, ফরিদগঞ্জ উপজেলার গুপ্টি পশ্চিম ইউনিয়নের ষোলদানা শেখের বাড়ির সেলিম শেখের ছেলে আমির হোসেন শেখ (৩৫) বিগত দশ বছর পূর্বে রয়েল সিএনজি পেট্রোল পাম্পে যোগদান করেন। পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, স্ত্রীসহ ৪ বছর বয়সী একটা মেয়ে ও ৩ মাস বয়সী একটা ছেলে সন্তান রয়েছে তার।

অন্যজন গুপ্টি পূর্ব ইউনিয়নের দত্রা গ্রামের হরিগা বাড়ি মামুন শেখের পরিবারের সদস্যরা বক্তব্য দিতে রাজি না হয়নি। তবে সকলে তারা যেনো সুচিকিৎসা পায় সেদিকে লক্ষ্য রাখার আহ্বান জানান। আমির হোসেনের ভাই জামাল হোসেন জানান, আমার ভাই গত প্রায় ১০ বছর আগে রয়েল পাম্পে যোগদান করেন। বুধবার ৬ ডিসেম্বরের আগুন আমাদের সবকিছু শেষ করে দিয়েছে।

এবি সিএনজি পাম্পের ম্যানেজার শহিদুল ইসলাম জানান, এদের মধ্যে আবুল খায়ের পাম্পের ইঞ্জিনিয়ার ও আমির হোসেন পাম্পের ক্যাশিয়ার।

৬ ডিসেম্বর বুধবার রাত ৮টার দিকে গ্যাস লাইনে কাজ করার সময় পাম্পের ভেতর মেইন লাইনের গ্যাস পাইপে বিকট শব্দে বিস্ফোরণ ঘটে।

শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক তরিকুল ইসলাম জানান, মহাখালী সিএনজি পাম্প স্টেশনে বিস্ফোরণে ৮ জন দগ্ধ পেসেন্ট শেখ হাসিনা বার্ন ইউনিটে এসেছে। তাদের সকলের ইনহেলিসন বার্ন হয়েছে। সামান্য কাটাছেঁড়া ইনজুরি রয়েছে। এদের মধ্যে মোহাম্মদ মাসুমের শরীরের ৬০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে। ফরিদগঞ্জ উপজেলার গুপ্টি পশ্চিম ইউনিয়নের আমির হোসেনের ৩৫ শতাংশ, কামাল আবেদিনের ১৫ শতাংশ এবং মোহাম্মদ সালাউদ্দিনের শরীরের ৬৫ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে। বাকিরা সামান্য দগ্ধ হয়েছেন।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়