বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারি, ২০২৫  |   ২৬ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   হাইমচরে মাটি বোঝাই বাল্কহেডসহ আটক ৯
  •   কচুয়ায় কৃষিজমির মাটি বিক্রি করার দায়ে ড্রেজার, ভেকু ও ট্রাক্টর বিকল
  •   কচুয়ায় খেলতে গিয়ে আগুনে ঝলসে গেছে শিশু সামিয়া
  •   কচুয়ায় ধর্ষণের অভিযোগে যুবক শ্রীঘরে
  •   ১ হাজার ২৯৫ কেজি নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ করেছে কোস্ট গার্ড

প্রকাশ : ৩১ অক্টোবর ২০২২, ০০:০০

চাঁদপুর পৌর আওয়ামী লীগের সম্মেলন না হওয়ার একমাত্র কারণ সমন্বয়হীনতা
গোলাম মোস্তফা ॥

সাবেক ছাত্র নেতা ও চাঁদপুর পৌর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ মাহমুদ আহমেদ মিঠু বলেছেন, সকল ক্ষেত্রে সকলের সমন্বয় না থাকলে কখনো বড় কিছু করা সম্ভব হয় না। আমি মনে করি, চাঁদপুর পৌর আওয়ামী লীগের সম্মেলন না হওয়ার একমাত্র কারণ সমন্বয়হীনতা। এছাড়া অন্য কিছু নয়। আমি চাই, সম্মেলনের মধ্য দিয়ে নতুন নেতৃত্বের সৃষ্টি হোক। সংগঠন গতিশীল হোক। এভাবে থাকলে সংগঠন ঝিমিয়ে পড়বে। সর্বোপরি আমি আশা করবো, চাঁদপুর পৌর আওয়ামী লীগের সম্মেলন জেলা নেতৃবৃন্দ শীঘ্রই সম্পন্ন করবেন।

দৈনিক চাঁদপুর কণ্ঠকে দেয়া সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন। তার পূর্ণাঙ্গ সাক্ষাৎকারটি পাঠকদের জন্যে নি¤েœ তুলে ধরা হলো :

দৈনিক চাঁদপুর কণ্ঠ : আপনি আওয়ামী লীগের যে ইউনিটের সাথে সংশ্লিষ্ট, সে ইউনিটের সর্বশেষ সম্মেলন কবে অনুষ্ঠিত হয়েছিল?

মাহমুদ আহমেদ মিঠু : আমার যতটুকু মনে পড়ে ২০০৫ সালে চাঁদপুর পৌর আওয়ামী লীগের সম্মেলন হয়। সেই সম্মেলনে বর্তমান চাঁদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক পৌর মেয়র নাছির উদ্দীন আহমেদকে সভাপতি এবং চাঁদপুরের সর্বজনশ্রদ্ধেয় মরহুম লুৎফুর রহমান লুতু পাটোয়ারীকে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করা হয়। সেই কমিটিতে আমি যুগ্ম সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পাই, যে পদে আজো আছি।

দৈনিক চাঁদপুর কণ্ঠ : আওয়ামী লীগের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী কতো বছর পর পর একটি শাখা/ইউনিটের সম্মেলন করতে হয়?

মাহমুদ আহমেদ মিঠু : আমাদের গঠনতন্ত্রে সুস্পষ্ট লিখা আছে, প্রতি তিন বছর পর পর প্রতি ইউনিটের সম্মেলন করতে হবে। কিন্তু বর্তমানে গঠনতন্ত্রের সেই লেখা সঠিক ভাবে নানা কারণে পালন হচ্ছে না। প্রতি তিন বছর পর পর সম্মেলন করার নিয়মের কারণে আমরা সকল সম্মেলন ‘ত্রি-বার্ষিক’ করে থাকি।

দৈনিক চাঁদপুর কণ্ঠ : আপনার ইউনিটের সম্মেলন আয়োজনে কী কী বাধা আছে বলে মনে করেন?

মাহমুদ আহমেদ মিঠু : আমাদের চাঁদপুর পৌর আওয়ামী লীগের সম্মেলন করার জন্যে সকল প্রস্তুতি রয়েছে। কিন্তু একজন রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে আমি বলবো, শুধুমাত্র সমন্বয়হীনতার কারণে পৌর আওয়ামী লীগের সম্মেলন হচ্ছে না। এছাড়াও আমাদের অধীনস্থ বিভিন্ন ইউনিটের সম্মেলন না হওয়া এবং বিলম্ব হওয়ার একমাত্র কারণ হচ্ছে সংগঠনের বিভিন্ন ইউনিটের প্রধান বা শীর্ষ নেতারা প্রশাসনিক কাজে বা জনপ্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। একজন জনপ্রতিনিধি প্রতি মুহূর্তে জনগণের কাতারে থাকতে হয়। অপরদিকে রাজনীতিও হলো জনগণের সেবা। তাই সঙ্গত কারণে ইউনিট প্রধান যারা বিভিন্ন এলাকার জনপ্রতিনিধি হিসেবে রয়েছেন, তাদের ব্যস্ততার কারণে, অধিকাংশ ক্ষেত্রে ইউনিট বা রাজনীতিতে তথা রাজনৈতিক সংগঠনে সময় না দেয়ার কারণে দীর্ঘদিন ধরে ইউনিটগুলো ঝিমিয়ে পড়ছে। আমি মনে করি, এছাড়া আর কোনো সমস্যা নেই। মূল কথা হচ্ছে, সকল ক্ষেত্রে সকলের সমন্বয় না থাকলে কখনো বড় কিছু করা সম্ভব হয় না। আমি মনে করি, চাঁদপুর পৌর আওয়ামী লীগের সম্মেলন না হওয়ার একমাত্র কারণ সমন্বয়হীনতা। এছাড়া অন্য কিছু নয়।

আমি চাই, সম্মেলনের মধ্য দিয়ে নতুন নেতৃত্বের সৃষ্টি হোক। সংগঠন গতিশীল হোক। এভাবে থাকলে সংগঠন ঝিমিয়ে পড়বে। সর্বোপরি আমি আশা করবো, চাঁদপুর পৌর আওয়ামী লীগের সম্মেলন জেলা নেতৃবৃন্দ শীঘ্রই সম্পন্ন করবেন।

দৈনিক চাঁদপুর কণ্ঠ : চাঁদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলন ৩০ অক্টোবরের মধ্যে হওয়ার কথা, যেটা নিয়ে মিডিয়ায় খবর এসেছে। সে আলোকে কোনো তোড়জোড় তো দেখা যাচ্ছে না। কারণ কী?

মাহমুদ আহমেদ মিঠু : জেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলন হওয়া না হওয়ার বিষয় দেখে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটি। এ বিষয় আমার কিছু জানা নেই। তবে একজন রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে আমার ধারণা, জেলা আওয়ামী লীগের অধীনস্থ সকল ইউনিটের সম্মেলন হয়তো শেষ হয়নি বা কোনো সমস্যা হয়তো রয়েছে। তাছাড়া বৈশ্বিক মহামারী কোভিডসহ নানা প্রতিকূলতার জন্যে আয়োজন সম্ভব হয়নি। খুব শীঘ্রই সম্মেলন হবে এমনটা আমার বিশ্বাস।

জেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলনের দিনক্ষণ ঠিক হলে অবশ্যই নেতা-কর্মীদের মাঝে উৎসবের আমেজ বিরাজ করবে। তখন কাউকে বলতে হবে না, জেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলন হচ্ছে। সবাই তখন জানবে।

দৈনিক চাঁদপুর কণ্ঠ : দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, জ্বালানি তেলের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি, বিদ্যুৎ-গ্যাস সঙ্কট, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিসহ আরো কিছু কারণে বিএনপির যে ধারাবাহিক আন্দোলন, তাতে আপনারা কতোটুকু উদ্বিগ্ন?

মাহমুদ আহমেদ মিঠু : দেখেন, বিএনপি এদেশে যে রাজনীতি করছে, সেটি সম্পূর্ণ ভাঁওতাবাজির রাজনীতি। এর বাইরে আর অন্য কিছু নয়। আমি ছাত্রজীবন থেকে রাজনীতি করছি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের একজন আর্দশের কর্মী এবং জননেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের লীগের রাজনীতি করছি। আমার দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবন ও বিগত রাজনৈতিক ঘটনা এবং বিভিন্ন প্রেক্ষাপটে এদেশের একজন নাগরিক হিসেবে বিএনপির রাজনীতি দেখছি।

এই দিক বিবেচনা রেখে বলতে চাই, বিএনপির এই আন্দোলন হলো তাদের দলের নেতা-কর্মীদের উজ্জীবিত করে। কদিন পর পর একটি কর্মসূচি দিয়ে নিজেদেরকে নেতা হিসেবে জনগণকে জানান দেয়া ছাড়া আর কিছু না। আর এখন রাজপথ খালি, অর্থাৎ খালি রাস্তায় যে চলে সে নিজেকে রাজা ভাবে। আমরা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশকে উন্নয়নের পথে এগিয়ে নিতে জনগণের কাতারে গিয়ে দেশের মানুষের কল্যাণে কাজ করছি। এ সুযোগে খালি রাস্তায় বিএনপি চিৎকার দিচ্ছে।

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে শীঘ্রই বিভিন্ন কর্মসূচি নিয়ে রাজপথে নামবে। তখন ওদের আর খুঁজে পাওয়া যাবে না।

অতএব বিএনপির এই সকল হুমকি-ধমকি এই আন্দোলন নিয়ে আমরা উদ্বিগ্ন তো পরের বিষয়, মাথা ঘামানোর সময় নেই।

বাংলাদেশের একমাত্র রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ, যারা আন্দোলন করতে জানে। আন্দোলন-সংগ্রামের মধ্য দিয়ে এদেশের জনগণকে সাথে নিয়ে ভাষা আন্দোলন, স্বাধীনতা সংগ্রাম ও সকল গণতান্ত্রিক আন্দোলনে আমরা বিজয় ছিনিয়ে এনেছি। অতএব বিএনপির আন্দোলন আমরা রাজপথে মোকাবিলা করার ক্ষমতা রাখি। আমরা অবশ্যই রাজপথে তাদের আন্দোলন মোকাবেলা করবো।

দৈনিক চাঁদপুর কণ্ঠ : এ আন্দোলন সাংগঠনিকভাবে কিংবা অন্য কী উপায়ে মোকাবেলা করা যায় বলে আপনি মনে করেন?

মাহমুদ আহমেদ মিঠু : আমি বলেছি, রাজপথে আন্দোলনের জন্যে সেরা আওয়ামী লীগ এবং দেশের জনগণের কল্যাণে ও দেশকে উন্নয়নের পথে সরকারেও সেরা আওয়ামী লীগ। অতএব আওয়ামী লীগ রাজপথে নামলে বিএনপির আন্দোলন মোকাবিলা করে আগামীতেও আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে দেশের জনগণের রায় নিয়ে সরকার গঠিত হবে।

দৈনিক চাঁদপুর কণ্ঠ : আপনি কি এমন মানসিক আস্থা পোষণ করেন যে, বিদ্যমান সমস্যা বিশেষ করে মূল্যস্ফীতি, অর্থনৈতিক সঙ্কট, সম্ভাব্য বৈশ্বিক মন্দা তথা নানা চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে আওয়ামী লীগ স্বীয় জনপ্রিয়তা প্রমাণ করে আসন্ন সংসদ নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠ আসনে জয়ী হয়ে টানা চতুর্থবারের মতো সরকার গঠন করতে পারবে?

মাহমুদ আহমেদ মিঠু : দেখুন, আমাদের নেত্রী, জননেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একজন বিচক্ষণ, অভিজ্ঞ রাজনীতিবিদ এবং সরকার প্রধান। তিনি যেভাবে তলাবিহীন ঝুড়ির বাংলাদেশকে আজ বিশ্বের মধ্যে উন্নয়নশীল বাংলাদেশে পরিণত করছেন, আমার দৃঢ় আস্থা বিশ্বাস, এদেশের জনগণ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশকে উন্নয়নের পথে এগিয়ে নিতে আবারো নৌকা প্রতীককে বিজয়ী করতে রায় দিয়ে আওয়ামী লীগকে টানা চতুর্থবার রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আসীন করবেন। আওয়ামী লীগ টানা ৪র্থবারের মতো সরকার গঠন করে সারাবিশ্বে রেকর্ড সৃষ্টি করবে ইনশাআল্লাহ।

বিএনপি যে ইস্যু জনগণের সামনে উপস্থাপন করছে, তা ভুলভাবে উপস্থাপন করছে। দেশের জনগণ এখন অনেক সচেতন। দেশে যদি শতকরা ২০ জন মানুষ সচেতন হয়, তাহলেও তো বিএনপির আন্দোলন নিয়ে কেউ কথা বলবে না।

প্রতিটা মানুষ জানে, কোভিড মহামারী ও রাশিয়া-ইউক্রেনের যুদ্ধের কারণে বিশ্বের উন্নত দেশগুলো যেখানে হিমশিম খাচ্ছে এবং বিশ্বের এমন কোনো দেশ নেই যেখানে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নেই। বিদ্যুৎ-গ্যাস সংকটসহ নানা সংকটে যখন সারাবিশ্ব অস্থিরতার মাঝে রয়েছে, সেখানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিশ্বের মধ্যে অনেক দেশের চাইতে অনেক ভালো চলছে এবং এদেশের জনগণ অনেক ভালোভাবে চলছে। অতএব ইনশাআল্লাহ আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের বিজয় হবে, আওয়ামী লীগ সকল প্রতিবন্ধকতা কাটিয়ে ইনশাআল্লাহ সরকার গঠন করবে।

দৈনিক চাঁদপুর কণ্ঠ : উপরোক্ত প্রশ্নমালার বাইরে আপনার অন্য কোনো বক্তব্য থাকলে উপস্থাপন করতে পারেন।

মাহমুদ আহমেদ মিঠু : আমরা মনে করি, এ দেশের জনগণ কোনো বোকা নয়, দেশের জনগণ এখন সচেতন। অতএব জনগণ মনে করে, যাদের দ্বারা তাদের সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত হবে তাদের পক্ষে দেশের জনগণ থাকবে। সেটি এদেশের জনগণ বিগত ৩টি নির্বাচনে প্রমাণ করেছে এবং আগামীতেও সেটি প্রমাণ দিবে ইনশাআল্লাহ। আর বিএনপির গতানুগতিক আন্দোলন এবং আন্দোলনের মাধ্যমে কর্মীদের উজ্জীবিত করার এই প্রক্রিয়া ভেস্তে যাবে ইনশাআল্লাহ।

অপরদিকে আমার দলের নেতৃবৃন্দের প্রতি আহ্বান থাকবে, আমাদের দলের যে সকল ইউনিটের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ প্রশাসনিক দায়িত্বে যাবে বা জনপ্রতিনিধি হবে, তাদেরকে দলীয় দায়িত্বশীল পদে না রেখে সদস্য রেখে অন্যদের দায়িত্ব দিলে দল আরো গতিশীল হবে। দলের কর্মসূচি থাকবে, নেতা-কর্মীরা সবসময় উজ্জীবিত থাকবে।

উল্লেখ্য, চাঁদপুর পৌর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ মাহমুদ আহমেদ মিঠু ১৯৮২ সালে ৮ম শ্রেণীতে পড়াবস্থায় ছাত্র রাজনীতির মধ্য দিয়ে রাজনৈতিক জীবনে প্রবেশ করেন। তিনি স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্যের ব্যানারে বেশ অবদান রাখেন। তিনি ১৯৯০ সালে চাঁদপুর সরকারি কলেজ ছাত্র সংসদ নির্বাচনে সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ অর্থাৎ রাজু-মিঠু প্যানেলে জিএস পদে নির্বাচন করেন। ছাত্র রাজনীতি শেষে তিনি চাঁদপুর জেলা আওয়ামী যুবলীগের সাবেক কমিটি অর্থাৎ জেলা যুবলীগের সাবেক সভাপতি আলহাজ্ব ইউসুফ গাজী ও সাধারণ সম্পাদক তাফাজ্জল হোসেন এসডু পাটোয়ারীর কমিটির প্রচার সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। পরবর্তীতে তিনি পৌর আওয়ামী লীগের ম্যাগাজিন ও প্রকাশনা সম্পাদকের দায়িত্ব পালন শেষে গত পৌর আওয়ামী লীগের সম্মেলনে তিনি যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়