প্রকাশ : ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২২, ০০:০০
চতুরঙ্গ জাতীয় ইলিশ উৎসবের দ্বিতীয় দিন অতিবাহিত
গতকাল ১৭ সেপ্টেম্বর শনিবার বিকেল চারটায় চতুরঙ্গের ১৪তম জাতীয় ইলিশ উৎসবের দ্বিতীয় দিন জেলা শিল্পকলা একাডেমীতে অষ্টম শ্রেণী থেকে মাস্টার্স পর্যন্ত সেরা নাচিয়ে প্রতিযোগিতার বাছাই পর্ব দিয়ে শুরু হয়। বিকেল ৫টায় অনুষ্ঠিত হয় সংসদীয় বিতর্ক। বিতর্কের বিষয় ছিল ‘এই সংসদ মনে করে ইলিশ কূটনীতির মাধ্যমে বাংলাদেশের তিস্তা পানি আদায় করা সম্ভব।’ বিতর্কে চাঁদপুর বিতর্ক একাডেমীর অধ্যক্ষ ডাঃ পীযূষ কান্তি বড়ুয়া স্পিকারের দায়িত্ব পালন করেন। বিতর্ক প্রতিযোগিতায় চাঁদপুর সরকারি কলেজের দুটি দল অংশগ্রহণ করে। এরপর শুরু হয় রংধনু সৃজনশীল নৃত্য সংগঠন এবং স্বপ্নকুঁড়ি সাংস্কৃতিক সংগঠনের নৃত্যানুষ্ঠান।
|আরো খবর
সন্ধ্যায় ‘ইলিশ জেলেদের সচেতনতা ইলিশের উৎপাদন বৃদ্ধির মূল শক্তি’ বিষয়ক গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। চতুরঙ্গ সাংস্কৃতিক সংগঠনের মহাসচিব হারুন আল রশীদের সঞ্চালনায় বৈঠকে সভাপ্রধানের দায়িত্ব পালন করেন উৎসবের আহ্বায়ক কাজী শাহাদাত। আলোচক হিসেবে অংশ নেন ঢাকার ইউডা ইউনিভার্সিটির শিক্ষক মোঃ মেহেদী হাসান ও মীর মোঃ হেদায়েতুল বাকী এবং চতুরঙ্গ সাংস্কৃতিক সংগঠনের উপদেষ্টা পরেশ মালাকার।
সবশেষে অনুষ্ঠিত হয় ঢাকার ইউডা ইউনিভার্সিটির সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। অনুষ্ঠান চলাকালে আমন্ত্রিত অতিথি ও শিল্পীদেরকে সম্মাননা স্মারক তুলে দেয়া হয়। এছাড়া এদিন চতুরঙ্গের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান ইয়াহিয়া কিরণকে মরণোত্তর সম্মাননা জ্ঞাপন করা হয়। স্মারক ক্রেস্ট গ্রহণ করেন মরহুমের স্ত্রী সুমনা বেগম।