মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর, ২০২৪  |   ২৫ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   ফরিদগঞ্জ পাকহানাদার মুক্ত দিবস পালন
  •   যৌথ অভিযানে কচুয়া থানার লুণ্ঠিত পিস্তলের ৮ রাউন্ড গুলি উদ্ধার
  •   দৈনিক ইনকিলাবের প্রশাসনিক কর্মকর্তা শহীদুল্লাহ্ মিজির দাফন সম্পন্ন
  •   শনিবার চাঁদপুরে ৪ শতাধিক নারী-পুরুষের অংশগ্রহণে ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

প্রকাশ : ০৯ নভেম্বর ২০২১, ২১:১৪

চাঁদপুরে নানা আয়োজনে প্রথম আলোর ২৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও প্রীতি সম্মেলন অনুষ্ঠিত

অনলাইন ডেস্ক
চাঁদপুরে নানা আয়োজনে প্রথম আলোর ২৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও প্রীতি সম্মেলন অনুষ্ঠিত

নানা আয়োজনে চাঁদপুর শহরের বড়স্টেশন মেঘন-ডাকাতিয়া নদীরপাড়ে ৮ নভেম্বর সোমবার সকাল সাড়ে ১০টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হয় প্রথম আলোর ২৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও প্রীতি সম্মীলনী। জাতীয় সঙ্গীতের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সূচনার পর চাঁদপুর বন্ধু সভার সভাপতি তৌহিদুর রহমান জনির সভাপ্রধানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন প্রথম আলোর প্রতিনিধি আলম পলাশ। এ আমন্ত্রিত অতিথির বক্তব্য রাখেন চাঁদপুর সরকারি কলেজ অধ্যক্ষ অসিত বরণ দাস, বিশিষ্ট কবি লেখক ও সাহিত্যিক ডাঃ পীযূষ কান্তি বড়ুয়া, সংবর্ধিত অতিথি অ্যাডঃ বিনয় ভূষণ মজুমদার, জেলা সরকারি গণগ্রন্থাগারের লাইব্রিয়ান রাফিয়া সুলতানা, সহাকারী লাইব্রিয়ান রেহানা ফেরদৌস, সংবর্ধিত অতিথি মোঃ রাসেল খন্দকার, আক্কাস আলী রেলওয়ে একাডেমী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ গোফরান হোসেন, আল-আমিন একাডেমী স্কুল এন্ড কলেজ শিক্ষক ওমর ফারুক, চাঁদপুর ল্যাবরেটরী স্কুলের অধ্যক্ষ মৃণাল কান্তি দাস, রেলওয়ে শিশু একাডমীর প্রধান শিক্ষিকা মাহমুদা খানম, শিক্ষার্থী জোহরা ও ইয়াসিন।

আলোচনা সভা শেষিঅিতিথি ও জেলা শহরের ৫টি সেরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সেরা ৫০ শিক্ষার্থীকে দেয়া হয় কুইজের মাধ্যমে সম্পাদক মতিউর রহমান, আনিসুল হক, সাজ্জাদ শরীফের লেখা প্রথমা প্রকাশনীর ৫০টি বই ও ফুলেল শুভেচ্ছা দেয়া হয়। ছাত্র জীবন থেকে শুরু করে অদ্যাবদি রক্তদানে অবদান রাখায় জীবনদীপের প্রতিষ্ঠাতা অ্যাডঃ বিনয় ভূষণ মজুমদার এবং পিতামাতা হারা অসহায় পরিবারের প্রতিবন্ধী মেধাবী শিক্ষার্থী মোঃ রাসেল খন্দকারকে সম্মাননা ক্রেস্ট ও ফুলেল শুভেচ্ছা দেয়া হয়। এ সময় বক্তরা বলেন, প্রথম আলো শুরু থেকে মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষে, প্রগতির পক্ষে এবং অসম্প্রদায়িক বাংলাদেশ বিনির্মাণে যে অবদান রেখেছে আমরা তার সাধুবাদ জানাই। তারা শুধু ভালো ও সত্যই লিখেন না। তারা সমাজের যতো ভাল কাজ রয়েছে সেগুলোও করে যাচ্ছে। সেটি তারা অব্যাহত রাখবে সব সময়। আমরা মনে করি প্রথম আলো একটি আলোর বাতিঘর।

পরে শিল্পি মৃণাল সরকার ও নৃত্য শিল্পী সোমা দত্তের নেতৃত্বে একাধিক গান-নাচ অনুষ্ঠিত হয়। উন্মুক্ত এ অনুষ্ঠান শতশত মানুষ উপভোগ করেন। সবশেষে প্রথম আলোর জন্মদিনের কেক কাটা ও সুন্দরি পাকন (মুগ পিঠা) পিঠা খাওয়ায় সবাই অংশ নেন ।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়