প্রকাশ : ১৫ মার্চ ২০২৫, ১৫:০৫
খোশ আমদেদ মাহে রমজান
আল্লাহর ক্ষমা আমাদের হাতছানি দিয়ে ডাকছে

মাহে রমজানজুড়ে শুধু ক্ষমা ক্ষমা আর ক্ষমা। রাব্বুল আলামিন তঁার বান্দাদের ক্ষমা করে দেয়ার জন্য রমজান মাসজুড়ে কতই না সুযোগ করে দিয়েছেন। প্রতিটা মুহূর্ত শুধু রহমত আর ক্ষমা। রাসুল করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রমজান মাসকে তিনভাগ করে মধ্যভাগকে মাগফিরাত তথা ক্ষমার অংশ ঘোষণা করেছেন তা ঠিক আছে। তবে এটা হচ্ছে বিশেষ সময়। এছাড়া পুরো রমজান মাসই ক্ষমার হাতছানি দিয়ে ডাকছে বান্দাদেরকে। ইফতারে সময় ক্ষমা, তারাবীহর সময় ক্ষমা, সাহরীর সময় ক্ষমা, কোরআন তিলাওয়াতের সময় ক্ষমা, দান-সদকায় ক্ষমা, কাউকে ইফতার করানোয় ক্ষমা। এমনকি কবরবাসীকেও করে দেন। রমজানের প্রতিটা আমল তথা ভালো কাজে আল্লাহর রহমতের সাথে ক্ষমাশীলতাও রয়েছে।
আল্লাহর এই ক্ষমাশীল বান্দা হতে হলে কী করতে হবে? তওবা ইস্তেগফার করতে হবে। গুনাহের জন্য আল্লাহর কাছে কায়মনোবাক্যে ক্ষমা চাইতে হবে এবং জীবনে আর কখনো গুনাহে লিপ্ত হবে বলে খালেছ তওবা করতে হবে। আর রমজানের হুকুকগুলো সব সঠিকভাবে আদায় করতে হবে। তাহলেই বান্দা তার প্রভুকে ক্ষমাশীল হিসেবে পাবে।