প্রকাশ : ৩০ মে ২০২৪, ০০:০০
বীরদর্পে এগিয়ে চলছে চাঁদপুর কণ্ঠ
ত্রিশ বছর পূর্ণ করছে চাঁদপুর কণ্ঠ। শুরু থেকে আমি জড়িত থাকলেও হিসাবটা কোনোভাবেই মিলাতে পারছি না। কীভাবে এতোগুলো বছর নীরবে-নিভৃতে গণমানুষের সুখ-দুঃখ, অভাব-অভিযোগ, শিক্ষা-সংস্কৃতি, রাজনীতি, ভ্রমণকাহিনি- একের পর এক কাগজের পাতায় তুলে ধরে পার করে দিলো?
মনে হচ্ছে, এই তো সেদিন চাঁদপুরের প্রথিতযশা কলমসৈনিক কাজী শাহাদাত ভাই ও ক’জন তরুণকে সাথে নিয়ে প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক অ্যাডভোকেট ইকবাল-বিন-বাশারের সাহসিকতা ও উদ্যমে পত্রিকাটি প্রকাশের সূচনা করা হয়। পত্রিকাটির জরুরি প্রয়োজনে আমার পুরাণ ঢাকাস্থ শিক্ষক সমিতির বাসায় বসে আলোচনা করে সকল কাগজপত্র নিয়ে বের হয়ে পড়ি প্রবীণ সাংবাদিক প্রয়াত বাতেন ভাই, মির্জা জাকির আর আমি রিপন কুমার সাহা প্রধান সম্পাদক কাজী শাহাদাত ভাইকে অনুসরণ করে। তখন আমি দৈনিক শক্তির স্টাফ রিপোর্টার ছিলাম।
সরকারি বিজ্ঞাপন তালিকাভুক্তির পর চাঁদপুরের মানুষের হৃদয়ে স্থান করে নেয়া ‘চাঁদপুর কণ্ঠ’কে আর পেছনে তাকাতে হয়নি। বীরদর্পে তার প্রকাশনা যেভাবে এগিয়ে চলছে, তার উত্তরোত্তর সুনাম ও সমৃদ্ধি আকাশচুম্বী হয়ে উঠুক- এটিই আমার প্রত্যাশা।
লেখক : সভাপতি, শারদাঞ্জলি ফোরাম, চাঁদপুর জেলা শাখা।