প্রকাশ : ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১৮:০২
শুধু সমুদ্রের ঢেউয়ে নয়, মনের ঢেউয়ে ভাসলেন রোটারিয়ানরা!
চাঁদপুর রোটারী ক্লাবের পিকনিক-২০২৫-এর সংক্ষিপ্ত আখ্যান

চাঁদপুর রোটারী ক্লাবের উদ্যোগে ১৮ থেকে ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ (বৃহস্পতি থেকে শনিবার) কক্সবাজারের মেরিন ড্রাইভে ইনানীর অদূরে অবস্থিত ফাইভ স্টার মানের হোটেল সী পার্লে ক্লাব পিকনিক-২০২৫ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয়েছে। পিকনিকটি কেবল একটি ভ্রমণ নয়, এটি ছিলো রোটারিয়ানদের পরিবার, অতিথি ও স্বেচ্ছাসেবীদের মিলনমেলার এক অনন্য অভিজ্ঞতা। প্রতিটি মুহূর্তে আনন্দ, বন্ধন ও মানবিকতার দৃষ্টান্ত ফুটে উঠেছিলো।
|আরো খবর
সুইমিং পুলের পাশে স্পাউস সহ এই প্রতিবেদনের সম্পাদক কাজী শাহাদাত (বামে), স্পাউস সহ প্রতিবেদক মো. জাকির হোসেন (মাঝখানে), স্পাউস সহ পাস্ট প্রেসিডেন্ট নাসির খান (ডানে)
পিকনিকের মূল উদ্দেশ্য ছিলো, পরিবারের সদস্যদের মধ্যে সম্পর্কের বন্ধন দৃঢ় করা এবং রোটারিয়ানদের মধ্যে সৌহার্দ্য ও ভ্রাতৃত্বের চেতনা জাগানো। ক্লাব সভাপতি রোটারিয়ান মো. মোস্তফা (ফুল মিঞা) বলেন, “আমাদের চেষ্টার মূল লক্ষ্য ছিলো অংশগ্রহণকারীদের নিরাপদ, আনন্দঘন এবং স্মরণীয় অভিজ্ঞতা প্রদান করা। ঢাকা-চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে গ্রুপ ট্রেন টিকিটের ব্যবস্থা করা সহজ কাজ ছিলো না, তবে আমাদের সর্বাত্মক প্রচেষ্টায় তা সম্ভব হয়েছে। ছোটখাট কিছু ভুলত্রুটি থাকলে তার জন্যে আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত।”
ক্লাব সেক্রেটারী রোটা. মো. নাজিমুল ইসলাম এমিল বলেন, “আমাদের প্রাক্তন সভাপতি, স্পন্সরবৃন্দ, সাব-কমিটির চেয়ারম্যান ও সদস্যরা যেভাবে শ্রম দিয়েছেন, তা এ আয়োজনকে সাবলীল করেছে। বিশেষভাবে ক’জন রোটার্যাক্টরের স্বেচ্ছাশ্রম ও ক্লাব ভবনের কেয়ারটেকার ছাড়া এতো বড়ো আয়োজন সম্ভব হতো না।”
পিকনিক কমিটির চেয়ারম্যান খোরশেদ আলম পাটোয়ারী (কাঞ্চন)-এর নিরলস শ্রম, আত্মনিবেদন, সর্বোচ্চ আন্তরিকতা ছিলো মুগ্ধ করার মতো। ফেরার পথে তাঁর হাতের একটি আঙ্গুল জখম হওয়া ছিলো সকলের জন্যে কিছুটা কষ্টের। তাঁর সাথে পিকনিক কমিটির সেক্রেটারী সাব্বির আজমের অভিজ্ঞতা ও কৌশলগত দক্ষতা ছিলো চোখে পড়ার মতো। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে সাব্বিরের রসালো কথায় মজা পাওয়াটা গানের চেয়েও কম আনন্দদায়ক ছিলো না। এজন্যে সাবেক সভাপতি রোটা. অ্যাডভোকেট শরীফ মাহমুদ ফেরদৌস শাহীন তাঁকে বিশেষ সুযোগে বক্তব্য রেখে ভূয়সী প্রশংসা করেছেন। এ অনুষ্ঠানে নামকরা উপস্থাপক হিসেবে বহুল পরিচিত রোটা. ইউনুছের র্যাফেল ড্র পরিচালনার পর্বটি ছিলো ভীষণ উপভোগ্য।
ছবি : ট্রেনের মধ্যে প্রতিবেদকের বিবাহবার্ষিকী উদযাপন।
ভ্রমণের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত অংশগ্রহণকারীরা ট্রেনের ভেতর এক আনন্দময় পরিবেশ অনুভব করেছিলেন। হাসি-আড্ডা এবং গল্পের মাধ্যমে পুরো ভ্রমণকে জমজমাট করে রাখা হয়েছিলো। বিশেষ মুহূর্ত হিসেবে ট্রেনের ভেতর রোটারিয়ান অধ্যাপক মো. জাকির হোসেনের বিবাহবার্ষিকী উদযাপন স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
রোটা. সাব্বির আজমের আবদার অনুযায়ী ৪৫০ টাকা দিয়ে জুস কিনেছিলেন রোটা. শাহেদুল হক মোরশেদ, যা মূলত শুধু ছবি তোলার জন্যে। যেটা ছোট বিষয় হলেও ছিলো বড়ো আমেজের। র্যাফেল ড্র আয়োজনে রোটা. মোর্শেদের তৎপরতা ছিলো প্রশংসনীয়। তিনি সভাপতি থাকাকালীন খাগড়াছড়িতে ক্লাব অভিষেক ও সাজেকে ক্লাব পিকনিক আয়োজনে ক্লাব সচিব রোটা. অ্যাড. পলাশ মজুমদার সহ যে সফলতা দেখিয়েছেন, সে বিষয়টি এ পিকনিক চলাকালে স্মরণের আভরণে বিভিন্নজনের মুখে উচ্চারিত হয়েছে বারবার।
রোটারিয়ান অধ্যাপক মো. জাকির হোসেন বলেন, “ফেরার পথে ট্রেন ভ্রমণকালে আমাদের বিবাহবার্ষিকী উদযাপন একটি স্মরণীয় মুহূর্ত হয়ে থাকবে। এটি আমাদের পারিবারিক ও সামাজিক বন্ধনকে আরও শক্তিশালী করেছে।"
ছবি : চট্টগ্রাম রেল স্টেশনে দুঃস্থদের মাঝে চাঁদপুর সেন্ট্রাল ইনার হুইল ক্লাবের নগদ অর্থ, কম্বল ও মশার কয়েল বিতরণ।
কক্সবাজার থেকে ফেরার পথে চট্টগ্রাম রেল স্টেশনে রোটা. নাসির খানের স্পাউস, চাঁদপুর সেন্ট্রাল ইনার হুইল ক্লাবের সভাপতি ডালিয়া খানম সাবেক সভাপতি মাহমুদা খানম ও নাসরিন আক্তার, সদস্য প্রীতি সাহা ও খোদেজা বেগমসহ দুঃস্থদের মাঝে নগদ অর্থ, মশারি ও কয়েল বিতরণ করে ভ্রমণসঙ্গীসহ ট্রেনযাত্রীদের নজর কেড়েছেন। এতে স্বতঃস্ফূর্তভাবে অনেকে বলেছেন, এরা শুধু পিকনিক করে না, মানবিক কাজও করে।
ছবি: হোটেল সী পার্লের সৌজন্যে প্রায় একশ’ আইটেম সমৃদ্ধ প্রাতঃরাশে রোটারিয়ানদের আড্ডা।
পিকনিকের অন্যতম আকর্ষণ ছিলো দুদিন সকালে হোটেল সী পার্লের সৌজন্যে প্রায় একশ' আইটেম সমৃদ্ধ প্রাতঃরাশে রোটারিয়ান ও তাদের পরিবারের সদস্যদের একত্রিত হওয়া। ছোট-বড় সবাই একসাথে বৈচিত্র্যময় খাবার উপভোগ ও আড্ডায় মেতে উঠেছিলেন। বিরাট সুইমিং পুলে শিশু-কিশোর-তরুণ অংশগ্রহণকারীসহ অন্য সকলের সাঁতার কাটা ও গরমে গা শীতল করার দৃশ্য ছিলো উপভোগ্য।
কক্সবাজার জেলা শহর সংলগ্ন জনাকীর্ণ সমুদ্র সৈকত এড়িয়ে হোটেল সী পার্লের সম্মুখস্থ পরিচ্ছন্ন ও কোলাহলমুক্ত সৈকতে ঘোরাঘুরি ও ইচ্ছেমতো ছবি তোলার স্বস্তি ও তৃপ্তি যে কতোটা মন ছুঁয়ে যাওয়ার মতো ছিলো, সেটা এ পিকনিকে অংশগ্রহণকারী ছাড়া অন্য কেউ উপলব্ধি করতে পারার কথা নয়। তারা সকলে শুধু সমুদ্রের ঢেউয়ে নয়, মনের ঢেউয়ে ভেসেছেন বারবার।
পিকনিকের খাবার যেমন ছিলো মুখরোচক, তেমনি মজার ঘটনাও কম ছিলো না। রোটারিয়ান তমাল কুমার ঘোষের আমন্ত্রণে তাঁর ছোট ছেলের শ্বশুরের পরিবার সুস্বাদু মিষ্টিসহ ফরিদপুর থেকে পিকনিকে অংশ নিয়ে ভিন্নমাত্রা যোগ করেছে। বেয়াই-বিয়াইনকে নিয়ে তমাল ঘোষের সন্তুষ্টি ছিলো মজার বিষয়। আর সভাপতি ফুল মিঞা এক নাতি ও সাবেক সভাপতি ডা. ফারুক দু নাতিকে নিয়ে যে মজা করেছেন, সেটা ভ্রমণকে প্রাণবন্ত করেছে।
ছবি: সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের প্রাক্কালে শিশুদের মাঝে উপহার বিতরণ।
পিকনিকের অন্যতম আকর্ষণ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের প্রাক্কালে শিশুদের জন্যে নানা উপহার, রোটারিয়ানদের জন্যে ছাতা উপহার এবং পরিবারের সদস্যদের গান গাওয়ার সুযোগ প্রদান ছিলো বাড়তি সংযোজন। সাবেক সভাপতি রোটা. নাসির খান, গোপাল সাহার স্পাউস প্রীতি সাহা, অতিথি দুর্গা ঘোষ গান গেয়ে সবাইকে মুগ্ধ করেছেন। চাঁদপুর রোটারী ভবনে অবস্থিত হোটেল গ্র্যান্ড হিলশার সৌজন্যে রোটারিয়ানসহ অন্য অংশগ্রহণকারীদের টি-শার্ট ও রোটারিয়ানদের স্পাউসদের ওড়না/হিজাব প্রদান করার বিষয়টি বাড়তি প্রাপ্তির আনন্দ দিয়েছে সকলকে।
ছবি: রোটারিয়ানদের মধ্যে উপহার হিসেবে ছাতা বিতরণ।
রোটারিয়ান পিপি কাজী শাহাদাত বলেছেন, “চাঁদপুর রোটারী ক্লাবের এই পিকনিক আমাকে বিস্মিত, আনন্দিত ও অভিভূত করেছে। এটি একটি অসম্ভবকে সম্ভব করার অনন্য দৃষ্টান্ত।”
ডা. এম. জি. ফারুক ভূঁইয়া বলেন, “খাবারের স্বাদ যতোটা উপভোগ্য ছিলো, আড্ডা আর গল্পের মজা তার চেয়েও বেশি ছিলো। বিশেষভাবে ইকবাল ভাইকে ধন্যবাদ, যিনি চট্টগ্রাম রেল স্টেশন ও ট্রেনে আমাদের অপার আনন্দ উপহার দিয়েছেন।”
রোটারিয়ান তমাল কুমার ঘোষ বলেন, “ট্রেন ভ্রমণ এবং অতিথি সহ পিকনিকে অংশগ্রহণের বিষয়টি অনেক স্মরণীয় হয়ে থাকবে। এতে পারিবারিক ও সামাজিক বন্ধন আরো দৃঢ় হয়েছে।”
পিকনিকে শুরু থেকে অংশ নিতে পারেন নি চাঁদপুর রোটারী ক্লাবের সিনিয়র সদস্য রোটা. অ্যাডভোকেট ইকবাল-বিন-বাশার। দ্বিতীয় দিন (১৯ সেপ্টেম্বর) রাত ১০টায় বৃষ্টিবিঘ্নিত ঝুঁকিপূর্ণ পথ পাড়ি দিয়ে তাঁর স্পাউস, ক্লাবের সাবেক সভাপতি অধ্যক্ষ প্রফেসর বিলকিস আজিজ সহ অংশ নিয়ে পিকনিকের গুরুত্বকে বাড়িয়ে দিয়েছেন। তিনি যে কতোটা আমুদে মানুষ, সেটা তিনি অংশগ্রহণ করা মাত্রই বুঝিয়ে দিয়েছেন। ফেরার পথে চট্টগ্রাম স্টেশনে ও মেঘনা এক্সপ্রেসে তিনি যে মজা করেছেন, সেটা মনভরে উপভোগ করেছেন সকলে।
ছবি: সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে রোটারী স্পাউস প্রীতি সাহা মনোমুগ্ধকর গান পরিবেশন করছেন।
দ্বিতীয় দিন রাতে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের শেষদিকে র্যাফেল ড্র অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রথম তিনটি পুরস্কার বিজয়ীর মধ্যে উত্তেজনা ও আনন্দ উভয়ই দৃশ্যমান ছিলো। ১ম পুরস্কার : টিকেট নং ২০০৪, গোপাল সাহা-এসি। ২য় পুরস্কার : টিকেট নং ২৮৫৩, প্রিন্স –ইলেকট্রিক ওভেন। ৩য় পুরস্কার : টিকেট নং ১৮২৫ এমিল, ঢাকা-কক্সবাজার এয়ার টিকেট। প্রথম পুরস্কার বিজয়ী গোপাল সাহা তাঁর প্রাপ্ত এসিটি ক্লাবকে দান করার উদারতা দেখিয়ে সবাইকে চমকিত করেছেন। এই অনুষ্ঠান উপলক্ষে ক্লাব প্রেসিডেন্ট মোস্তফা (ফুল মিঞা)-এর সৌজন্যে বাফেট ডিনার ছিলো বেশ মুখরোচক ও স্বাদে ভরপুর। সবচে’ বড়ো কথা, তিনি এই ডিনারের মাধ্যমে আভিজাত্য ও কৌলিন্য উপহার দিয়েছেন।
রোটারিয়ানরা জানিয়েছেন, র্যাফেল ড্র’র প্রতিটি পুরস্কার উত্তেজনা ও আনন্দের সঙ্গে বিতরণ করা হয়েছে। র্যাফেল ড্র’র টিকেট বিক্রিতে রোটা. অ্যাড. ভাস্কর ও রোটার্যাক্টর কিরণের উদ্বুদ্ধকরণ ও আন্তরিকতা ছিলো লক্ষ্যণীয়।
বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য যে, অংশগ্রহণকারীরা পুরো আয়োজনকে স্মরণকালের মধ্যে চাঁদপুর রোটারী ক্লাবের স্মরণীয় ইভেন্ট হিসেবে মনে করছেন। রোটা. বীর মুক্তিযোদ্ধা মহসিন পাঠান তাঁর স্পাউসসহ অংশ নিয়ে তো বটেই, অতিথি হিসেবে তাঁর সহোদরা ছোট বোনকে সাথে আনতে পেরে আত্মতৃপ্তির জোয়ারে ভেসেছেন। রোটা. উজ্জ্বল হোসেন ট্রেনে আসতে না পারলেও প্রেসিডেন্টের ব্যক্তিগত গাড়িতে সদ্য সাবেক সভাপতি রোটা. অ্যাড. মো. নজরুল ইসলাম, সাবেক সভাপতি রোটা. অধ্যাপক মো. জাকির, তাঁর স্পাউস অধ্যক্ষ খোদেজা বেগম সহ রাত ১টায় হোটেলে পৌঁছেও ন্যূনতম অসন্তুষ্টিতে না ভুগে নিজেদের সর্বোচ্চ উজাড় করেছেন। তবে রোটা. নজরুল তাঁর স্পাউস ও কন্যাদ্বয়কে আনতে না পারার চাপা কষ্টে ভুগেছেন। আর রোটা. অ্যাড. পলাশ মজুমদারের স্পাউস বৃষ্টি দেবনাথ দুটি শিশু সন্তানকে সামলাতে গিয়ে অনেক আনন্দকে বিসর্জন দিয়েছেন, যেটা অনেকের চোখ এড়াতে পারেনি। সাবেক সভাপতি রোটা. শেখ মঞ্জুরুল কাদের সোহেল পিকনিকে ম্যারিড ব্যাচেলররূপে অংশ নিয়ে পরিবারের সদস্যসহ অন্যদের অংশগ্রহণের আনন্দ দেখে আফসোস করেছেন, তবে স্বীয় আনন্দ অভিব্যক্তিতে মোটেও কমতি করেন নি। উল্লেখ করা দরকার, কক্সবাজার যাওয়ার পথে চট্টগ্রাম স্টেশনে ক্লাবের সাবেক সেক্রেটারী ডা. পীযূষ কান্তি বড়ুয়ার সাথে সাক্ষাৎ হওয়া ও আনন্দঘন সাহচর্য পাওয়া ছিলো পিকনিকের বোনাস। আর রোটা. কাজী শাহাদাতের চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুলের সহপাঠীদের সাথে সাক্ষাৎ হওয়া এবং কক্সবাজার পর্যন্ত একই বগিতে ভ্রমণ ছিলো একেবারে কাকতালীয়।
ছবি: চট্টগ্রাম রেল স্টেশনে ক্লাবের সাবেক সেক্রেটারী ডা. পীযূষ কান্তি বড়ুয়ার সঙ্গে সাক্ষাতের আনন্দঘন মুহূর্ত।
সকল কিছুর ঊর্ধ্বে এই পিকনিক অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে নতুন প্রেরণা তৈরি করেছে, উজ্জীবিত করেছে। সবাই আশা প্রকাশ করেছেন, প্রতি বছর এ ধরনের পারিবারিক মিলনমেলা আয়োজন করা হোক। এতে নতুন প্রজন্মও রোটারী কার্যক্রমের সঙ্গে যুক্ত হবে এবং সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে অনুপ্রাণিত হবে।
ছবি:রোটারিয়ান এডভোকেট ইকবাল বিন বাশার ও রোটারিয়ান কাজী শাহাদাত স্পাউস সহ হোটেল সী পার্লের সামনে।
রোটারিয়ানরা বলছেন, “এ ধরনের আয়োজন সামাজিক বন্ধন, পারিবারিক সম্পর্ক এবং রোটারীর আদর্শকে জীবন্ত রাখে। আমরা আশা করি, ভবিষ্যতে আরও বিস্তৃত আয়োজনে স্মরণীয় পিকনিক হবে।” প্রতিবেদন : অধ্যাপক মো. জাকির হোসেন। সম্পাদনা : কাজী শাহাদাত।
ডিসিকে/এমজেডএইচ








