বুধবার, ০৪ ডিসেম্বর, ২০২৪  |   ২৮ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   স্বামীর সঙ্গে ঝগড়া, স্ত্রীর আত্মহত্যা
  •   ভারতকে কড়া বার্তা শ্রম উপদেষ্টার
  •   আধুনিক নৌ টার্মিনাল প্রকল্প পরিদর্শনে চাঁদপুরে নৌপরিবহণ উপদেষ্টা
  •   ডাকাতিয়া নদী ও সিআইপি অভ্যন্তরস্থ খাল খননসহ ৫ দফা দাবিতে সংগ্রাম কমিটির সংবাদ সম্মেলন

প্রকাশ : ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০০:০০

পশ্চিম সকদী ডিবি উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা নাছরিন আক্তারের অনিয়ম

চাঁদপুর কণ্ঠ রিপোর্ট ॥
পশ্চিম সকদী ডিবি উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা নাছরিন আক্তারের অনিয়ম

চাঁদপুর সদর উপজেলার বাগাদী ইউনিয়নের পশ্চিম সকদী ডিবি উচ্চ বিদ্যালয়ের জুনিয়র শিক্ষিকা নাছরিন আক্তারের বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে।

জানা যায়, নাছরিন আক্তার ১৯৯৩ সালে জুনিয়র শিক্ষক পদে এমপিওভুক্ত হন। ২০১৪ সালে বিএ পাস করেন। এমনকি তাঁর স্বামী আলাউদ্দিন পাটোয়ারী বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি হওয়ায় অবৈধভাবে সহকারী শিক্ষক পদে পদোন্নতি লাভ করেন। তিনি তার স্বামীর প্রভাবে তৎকালীন কমিটির গোপন রেজুলেশনের মাধ্যমে অবৈধভাবে সহকারী শিক্ষক পদে বেতনভুক্ত হন। ২০১০ সালের জনবল কাঠামোতে কোনো বিধান নেই যে, জুনিয়র শিক্ষক হতে সহকারী শিক্ষক হওয়া যায়। কিন্তু তিনি জুনিয়র শিক্ষক পদে বেতনভুক্ত হয়েও টাইম স্কেল নেন। কমিটির অনুমোদন ছাড়া ২০২১ সালে নিয়মিত বিএড কোর্সে ভর্তি হলেও কমিটির অনুমোদন ছাড়া ছুটির আবেদন করেন নি। বিগত ম্যানেজিং কমিটি তার অবৈধ বিএড স্কেল প্রদান করে নি। বর্তমান নতুন কমিটি গঠন করার পর তড়িঘড়ি করে শিক্ষক নাছরিন আক্তার তার বিএড স্কেলের রেজুলেশন ও অন্যান্য কাগজপত্র তৈরি করে বিএড স্কেলের আবেদন করেন। এ নিয়ে সচেতন মহলে বিভিন্ন প্রশ্ন উঠেছে।

নাছরিন আক্তারের অনিয়ম নিয়ে বিভিন্ন দপ্তরে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ লিখিত আবেদন করা হয়। এ ব্যাপারে শিক্ষিকা নাছরিন আক্তার বলেন, আমি কমিটির অনুমোদন নিয়ে বিএড কোর্সে ভর্তি হয়েছি। কমিটি ও উপজেলা শিক্ষা অফিসকে মৌখিকভাবে জানানো হয়েছে। বিএ পাস করার পর সহকারী শিক্ষক হয়েছি।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়