প্রকাশ : ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০০:০০
গত ২৯ আগস্ট দৈনিক চাঁদপুর কণ্ঠের শেষ পৃষ্ঠায় প্রকাশিত ‘সম্পত্তি রক্ষা নিয়ে জামাই ও শ্বশুর পক্ষের মধ্যে দ্বন্দ্ব বাড়ছেই’ সংবাদে আমাকে জড়িয়ে যা প্রকাশ করা হয়েছে তা আদৌ সত্য নয়। প্রকৃত তথ্য হচ্ছে : আরফান আলী কাজী আমার নিকট সাব কবালা দলিল, খতিয়ান, মাঠ পর্চা এবং রেকর্ড করে দিয়ে ১৯৯২ সালে ৮৯০ দাগে ৩ শতক ভূমি বিক্রি করেন। আরফান আলী কাজী ও তার দুছেলে আব্দুল আলী কাজী ও নূরুল ইসলাম কাজী মিলে টাকা গ্রহণ করেন। যার সাক্ষী হচ্ছে আরফান আলী কাজীর ৩ মেয়ে। এর মধ্যে ২ শতক ভূমি বুঝিয়ে দেওয়া হলেও বাকি ১ শতক ভূমি বুঝিয়ে দেয়া হয় নি। আমি ২ শতক ভূমির উপর দোচালা টিনের ঘর নির্মাণ করে বসবাস করে আসছি। এর মধ্যে সড়ক ও জনপথ বিভাগ হতে ২.৫০ শতক ভূমি লীজ নিয়ে সেই জায়গার সামনে নতুন করে আধাপাকা টিনশেড বিল্ডিং তৈরি করে বসবাস করে আসছি। আমি আমার পাওনা ১ শতক ভূমি আমার সম্বন্ধি আব্দুল আলী এবং নূরুল ইসলাম কাজীর কাছে দাবি করলে তারা আমার সাথে খারাপ আচরণ করে এবং প্রাণনাশের হুমকি দেয়। এমনকি যে ২ শতক ভূমিতে বসবাস করে আসছি তাও জোরপূর্বক দখল করে নিবে বলে জানায়। সম্পত্তি নিয়ে সালিস হলেও তারা তা অমান্য করে। একটি কুচক্রী মহলের ইন্ধনে প্রকৃত ঘটনাকে আড়াল করার জন্যে সাংবাদিককে ভুল তথ্য প্রদান করে আমার বিরুদ্ধে পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ করে আমার মান ক্ষুণ্ণ করেছে। আমি প্রকাশিত পুরো সংবাদের তীব্র প্রতিবাদ জানাই।
নিবেদক-
মাওঃ আনোয়ার উল্লাহ, পিতা আব্দুল কাদের, সাং-কাছিয়াড়া, ফরিদগঞ্জ, চাঁদপুর।
জিডি-৮৭৬/২৩