বৃহস্পতিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫  |   ২০ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   হাইমচরে মাটি বোঝাই বাল্কহেডসহ আটক ৯
  •   কচুয়ায় কৃষিজমির মাটি বিক্রি করার দায়ে ড্রেজার, ভেকু ও ট্রাক্টর বিকল
  •   কচুয়ায় খেলতে গিয়ে আগুনে ঝলসে গেছে শিশু সামিয়া
  •   কচুয়ায় ধর্ষণের অভিযোগে যুবক শ্রীঘরে
  •   ১ হাজার ২৯৫ কেজি নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ করেছে কোস্ট গার্ড

প্রকাশ : ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২২, ০০:০০

ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে চলছে ছোবানপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
সোহাঈদ খান জিয়া ॥

চাঁদপুর সদর উপজেলার বাগাদী ইউনিয়নের ছোবানপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে মাল্টিমিডিয়ার মাধ্যমে ক্লাস চলে আসছে। বিদ্যালয়টি ২০১৪-১৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রতিষ্ঠালগ্ন হতে বিদ্যালয়টি সুনামের সাথে চলছে।

বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে। ৪ জন শিক্ষক ছাত্র-ছাত্রীদের পাঠদান করে যাচ্ছেন। এখানে ১৬৩জন ছাত্র-ছাত্রী রয়েছে। শ্রেণিকক্ষ সঙ্কট থাকায় বারান্দায় পাঠদান করা হয়। ৩টি শ্রেণিকক্ষে পাঠদান চলে থাকে। প্রতিষ্ঠা লাভের পর প্রতি বছর বিদ্যালয় থেকে ছাত্র-ছাত্রীরা শতভাগ পাস করে আসছে। বিদ্যালয়টি সুসজ্জিত করা হয়েছে। ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে বিদ্যালয়ের কার্যক্রম চলে।

চাঁদপুর সদর উপজেলার বাগাদী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটির সাবেক সভাপতি ইব্রাহিম খলিল লিটনের অক্লান্ত পরিশ্রম ও শ্রমঘামে বিদ্যালয়টি এ পর্যন্ত চলে আসছে। ছোবানপুর গ্রামে একটি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্যে যা করা প্রয়োজন সেজন্যে সকল কাজেই এবং সকল স্থানে তিনি গিয়েছেন।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় ক’ব্যক্তি বলেন, ইব্রাহিম খলিল লিটন বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য অনেক শ্রমণ্ডঘাম দিয়েছেন। তাঁর অনেক অবদান আছে। এটা অস্বীকার করা যাবে না। বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক নেই। ক্লাস রুম দরকার। এ ব্যাপারে বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটির সাবেক সভাপতি ইব্রাহিম খলিল লিটন বলেন, বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠার পেছনে অবদান হচ্ছে চাঁদপুরের কৃতী সন্তান ও মাননীয় শিক্ষা মন্ত্রী ডাঃ দীপু মনি এমপির। তিনি যদি এগিয়ে না আসতেন তাহলে আমার এলাকায় বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হতো না। আমি শিক্ষামন্ত্রীর নিকট কৃতজ্ঞ। বিদ্যালয়ে রয়েছে শ্রেণিকক্ষ সমস্যা। ভবনের দ্বিতীয় তলায় শ্রেণিকক্ষ করা হলে ছাত্র-ছাত্রীদের বারান্দায় পাঠ গ্রহণ করতে হতো না। প্রধান শিক্ষক না থাকায় ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে বিদ্যালয় চালাতে হচ্ছে। এ ব্যাপারে প্রশাসনের আশু দৃষ্টি প্রয়োজন।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়