মঙ্গলবার, ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫  |   ১৬ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   হাইমচরে মাটি বোঝাই বাল্কহেডসহ আটক ৯
  •   কচুয়ায় কৃষিজমির মাটি বিক্রি করার দায়ে ড্রেজার, ভেকু ও ট্রাক্টর বিকল
  •   কচুয়ায় খেলতে গিয়ে আগুনে ঝলসে গেছে শিশু সামিয়া
  •   কচুয়ায় ধর্ষণের অভিযোগে যুবক শ্রীঘরে
  •   ১ হাজার ২৯৫ কেজি নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ করেছে কোস্ট গার্ড

প্রকাশ : ১৮ জুলাই ২০২২, ০০:০০

কচুয়ায় বাড়িঘর ভাংচুরের অভিযোগ
নিজস্ব প্রতিনিধি ॥

কচুয়া উপজেলার বিতারা ইউনিয়নের বিতারা মিয়াজী বাড়িতে জোরপূর্বক প্রবেশ করে বসতঘরের বেড়া, টিনের সীমানাপ্রাচীর ভাংচুর ও বাঁশ কেটে নেয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। বৃহস্পতিবার বিতারা মিয়াজী বাড়িতে এ ভাংচুরের ঘটনা ঘটে।

বাড়ির মৃত ফজর আলীর ছেলে ইসমাইল মিয়াজী জানান, বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার সময় একই বাড়ির আবদুল ছাত্তারের ছেলে মোস্তফা কামাল, আবদুল মালেকের ছেলে মানিক দলবল নিয়ে আমার দখলীয় বিতারা-দুর্গাপুর মৌজার ৬০৫৭ দাগে অবস্থিত বাড়িতে প্রবেশ করে বসতঘরের বেড়া ভাংচুর, জোরপূর্বক গাছের চারা রোপণ ও ঘর তোলার চেষ্টা করে। আমি আমার পরিবারের লোকজন নিয়ে বাধা দিতে গেলে তারা আমাদেরকে হুমকি-ধমকি প্রদর্শন করে। এ সময় পাশের বাড়ির লোকজন এগিয়ে এলে তারা দলবল নিয়ে চলে যায়।

তিনি আরো বলেন, আবদুল ছাত্তার গং আমার ওই দাগের সম্পত্তি নকল কাগজপত্র দিয়ে সরকারি খাস-খতিয়ানভুক্ত ৬৫ শতক সম্পত্তি ২০১৯ সালের ১৮ মে খারিজ করে নেয়। মূলত ওই সম্পত্তি আমার দখলীয়। আমি উক্ত খারিজ বাতিলের জন্যে ২০২১ সালের ২১ সেপ্টেম্বর চাঁদপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) বরাবর মামলা দায়ের করি। যার নামজারি আপিল মামলা নং-০৮/২০২১। মামলাটি বর্তমানে চলমান।

ওই ওয়ার্ডের কমিউনিটি পুলিশিং কমিটির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ওয়ালি উল্লাহ বলেন, ইসমাইল মিয়াজীর দখলীয় জায়গার ভেতর একই বাড়ির আবদুল ছাত্তার ও মালেক মিয়াজীর ছেলেরা দলবল নিয়ে বসতঘরের বেড়া ভাংচুর করেছে, যা আমাদের কাম্য নয়। এ বিষয়ে কয়েক দফা সালিসের তারিখ হলেও আবদুল ছাত্তার গং সালিস বৈঠকে না এসে জোরপূর্বক ইসমাইল মিয়াজীর দখলীয় জায়গায় প্রবেশ করে বসতঘরের ক্ষতি সাধন করেছে।

অপরদিকে আবদুল ছাত্তার গং জানান, আমরা খরিদসূত্রে ওই জায়গার মালিক। আমরা আমাদের জায়গায় গাছের চারা রোপণ করেছি।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়