সোমবার, ২০ জানুয়ারি, ২০২৫  |   ২৪ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   কুমিল্লা সীমান্তে পুকুরে দেয়াল নির্মাণ করছে বিএসএফ, সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
  •   টিউলিপ সিদ্দিকের পদত্যাগের দাবির মধ্যে নতুন বিতর্ক
  •   স্বামী বিবেকানন্দের জন্মদিনে হাজীগঞ্জ রামকৃষ্ণ সেবাশ্রমের শীতকালীন ত্রাণসেবা
  •   খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্য স্থিতিশীল, করা হবে বিশেষ কিছু পরীক্ষা
  •   সীমান্তে অস্থিরতা: পাগল বেশে ভারত থেকে বাংলাদেশে প্রবেশ কারা?

প্রকাশ : ২১ জানুয়ারি ২০২২, ০০:০০

দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ চা উৎপাদন
অনলাইন ডেস্ক

করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) মহামারির মাঝেই ২০২১ সালে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ পরিমাণ চা উৎপাদন করেছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশ চা বোর্ডের হিসাব অনুযায়ী গত বছর দেশে মোট চা উৎপাদন হয়েছে ৯ কোটি ৬৫ লাখ ৬ হাজার কেজি।

এর আগে ২০১৯ সালে সর্বোচ্চ ৯ কোটি ৬০ লাখ ৬৯ হাজার কেজি চা উৎপাদিত হয়েছিলো। তবে করোনার ধাক্কায় এর পরের বছর (২০২০ সালে) কমে যায় চা উৎপাদন। ২০২০ সালে ৮ কোটি ৬৩ লাখ কেজি চা উৎপাদিত হয়। ধকল সামলে ফের ২০২১ সালে এক কোটি ১১ লাখ কেজি (৪১ শতাংশ) বেশি চা উৎপাদিত হয়। চা বোর্ডের তথ্য অনুসারে, ১৮৫৪ সালে সিলেটের মালনীছড়ায় দেশের প্রথম বাণিজ্যিক চা বাগান প্রতিষ্ঠিত হয়। সেই থেকে ২০১৬ সালে ৮ কোটি কেজি চা উৎপাদন ছিলো সর্বোচ্চ, যা ছাপিয়ে যায় ২০১৯ সালে।

বুধবার (১৯ জানুয়ারি) এক বিজ্ঞপ্তিতে চা বোর্ড জানায়, মহামারির সময়েও প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় দেশের সব চা বাগানের সার্বিক কার্যক্রম স্বাভাবিক ছিলো। সরকারের আর্থিক প্রণোদনা, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ চা বোর্ডের নিয়মিত তদারকি, বাগানমালিক ও শ্রমিকদের নিরলস প্রচেষ্টায় এ অর্জন সম্ভব হয়েছে। পাশাপাশি সঠিক সময়ে ভর্তুকি মূল্যে সার বিতরণ, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চা নিলামকেন্দ্র চালু রাখা, চা শ্রমিকদের মজুরি, রেশন ও স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে চা বোর্ডের চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেন, উত্তরাঞ্চলে চা চাষিদের ‘ক্যামেলিয়া খোলা আকাশ স্কুল’র মাধ্যমে চা আবাদ বিষয়ে হাতেকলমে প্রশিক্ষণ প্রদান এবং আধুনিক প্রযুক্তি সরবরাহের ফলে কেবল সমতলের চা বাগান ও ক্ষুদ্র চা চাষ থেকেই ২০২০ সালের তুলনায় ২০২১ সালে ৪১ শতাংশ বেশি চা উৎপাদন সম্ভব হয়েছে। সূত্র : ঢাকা পোস্ট।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়