প্রকাশ : ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২১, ০০:০০
শিক্ষক মাহমুদ আলম লিটনের বক্তব্য
‘একই ব্যক্তি দুই প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক’ এবং ‘২ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক মাহমুদ আলম লিটন : চাঁদপুর কণ্ঠে সংবাদ প্রকাশের পর কাল দুই প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকতা করছেন’ শিরোনামে সংবাদ দৈনিক চাঁদপুর কণ্ঠের প্রথম পৃষ্ঠায় পর পর ২ দিন প্রকাশিত হয়। সংবাদটিতে আমি মাহমুদ আলম লিটনকে জড়িয়ে সাংবাদিকদের ভুল তথ্য দিয়ে যে খবর ছাপানো হয়েছে আমি সংবাদটির তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি। মূলত আমি রায়পুর কামিল মাদ্রাসার ইংরেজি প্রভাষক পদে কর্মরত আছি। আমি চাকরিবিধি অনুসরণ করে মাদ্রাসায় যথাযথভাবে পাঠ দান করি। আমার বাসা চাঁদপুরের বাবুরহাট এলাকায়। আমি বাবুরহাট উচ্চ বিদ্যালয় এন্ড কলেজের একজন নিয়মিত সাবেক ছাত্র ছিলাম। সে সুবাদে আমি এই প্রতিষ্ঠানের একজন হিতাকাক্ষী হিসেবে মাঝে মধ্যে আমার সময় সুযোগ হলে ক্লাস নেই এবং বিদ্যালয়ের গরীব ও অসহায় মেধাবী ছাত্রদের বিভিন্নভাবে সাহায্য করি। আমি এই বিদ্যালয়ের কোনো শিক্ষার্থীকে জিম্মি করে কখনোই টাকা নেই না বা কোনো রকম খারাপ আচরণ করি না। কেননা আমিও এ বিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলাম, তারাও এখানকার শিক্ষার্থী।
আমার প্রতি ঈর্ষান্বিত হয়ে কিছু ব্যক্তি সাংবাদিকদের ভুল তথ্য দিয়ে আমাকে হেয় প্রতিপন্ন করা এবং সামাজিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করার উদ্দেশ্যে এই কাজ করেছে। আমি এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।-মাহমুদ আলম লিটন