শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১, ১৬ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬  |   ৩৯ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   দিনমজুরকে জবাই করে হত্যা, ৪৪ দিন পর লাশ উত্তোলন
  •   অবশেষে চাঁসক সহকারী অধ্যাপক কামরুল হাছানকে বদলি
  •   নিয়ম-নীতির তোয়াক্কা না করে সড়কের ওপর ভবন নির্মাণের অভিযোগ
  •   বাবা মায়ের উপর ছেলেদের নৃশংসতা ।। বৃদ্ধ বাবার থানায় অভিযোগ
  •   ফিরে এলেন আগের খতিব, নামাজের আগে নাটকীয়তা বায়তুল মোকাররমে

প্রকাশ : ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০০:০০

দুদিনে চাঁদপুরে ৫৭ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত

মিজানুর রহমান ॥
দুদিনে চাঁদপুরে ৫৭ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত

চাঁদপুরে টানা দুদিনের বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে এ জেলায় গত ২৪ ঘণ্টায় মোট ৫৭ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।

১৪ সেপ্টেম্বর শনিবার বিকেল ৩টা হতে গতকাল ১৫ সেপ্টেম্বর রোববার সকাল ৯টা পর্যন্ত সর্বমোট ৫৭ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়। চাঁদপুর আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের কর্মকর্তা শাহ্ মুহাম্মদ শোয়েব বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন।

এদিকে টানা বৃষ্টিতে চাঁদপুর শহরের অধিকাংশ রাস্তা ভাঙ্গা রাস্তায় পরিণত হয়েছে। রাস্তার ভাঙ্গাস্থানে বড়ো বড়ো গর্তে বৃষ্টির পানি জমে জনদুর্ভোগ চরম আকার ধারণ করেছে। জলাবদ্ধতায় বাসা-বাড়িতে পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন অনেকেই। গ্রামীণ রাস্তাঘাটের অবস্থাও খুবই শোচনীয়।

সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, চাঁদপুর শহরের ট্রাক রোড, তালতলা, বকাউল বাড়ি রোড, নাজির পাড়া, বিপণীবাগ, হাসান আলী সরকারি হাইস্কুল, পুরাণবাজার লোহার পুল-দোকান ঘর রাস্তা, লোহার পুল-রয়েজ রোডের মধুসূদন স্কুল পলাশী মোড়, সুইপার কলোনী মোড় থেকে মেয়র সড়কের নিতাইগঞ্জ অটোস্ট্যান্ডসহ বিভিন্ন এলাকা বৃষ্টির পানিতে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সড়ক ও বাসা-বাড়িতে পানি ঢুকে পড়ায় এবং দিনভর বৃষ্টি থাকায় মানুষের স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যাহত হয়েছে। এতে সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ বেড়েছে। চরম বিপাকে পড়েছেন খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষ। ব্যবসা প্রতিষ্ঠানও খোলেনি তেমন।

রিকশা ও অটোচালকরা বলেন, বৃষ্টি হলেই শহরে পানি জমে যায়। অনেক রাস্তাই এখন খারাপ। রাস্তাজুড়ে গর্ত আর গর্ত। জমে থাকা বৃষ্টির পানিতে মানুষের হাঁটাচলা দূরে থাক, গাড়িও ঠিক মতো চলছে না। এই ভাঙ্গা রাস্তার জন্যে আমাদের অনেক দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে এখন। আমরা পৌর প্রশাসকের সুদৃষ্টি কামনা করছি। এদিকে রোববার বিকেলের পর বৃষ্টির প্রবণতা কমে আসতে দেখা যায়। তবে দমকা বাতাস ছিল তখন।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়