প্রকাশ : ৩০ মে ২০২২, ০০:০০
ভোক্তা অধিকারে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন হাজীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তথা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ রাশেদুল ইসলাম। আদালত পরিচালনাকালে চারদিকে উৎসুক জনতা ও পথচারী জড়ো হন। এ সময় এই ম্যাজিস্ট্রেট হাজির হন এক লিচু বিক্রেতার কাছে। বিক্রেতাকে ভোক্তা অধিকার সম্পর্কে সম্যক ধারণা দিয়ে তার কাছ থেকে লিচু কিনে নেন। এরপরেই ক্রয় করা সেই লিচু উপস্থিত জনতা ও পথচারীদের মাঝে বিলিয়ে দেন খাওয়ার জন্যে। এমন ঘটনায় উপস্থিত সবাই বলতে থাকেন, এমন স্যার তো আর দেখিনি। এ দৃশ্যপট রোববার বিকেলে হাজীগঞ্জ বাজারের।
এ সময় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইনের বিভিন্ন ধারায় হাজীগঞ্জ বাজারের চার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে নগদ ৩৬ হাজার টাকা জরিমানা আরোপ ও আদায় করেন উক্ত আদালত। কী কারণে এ জরিমানা এবং ভোক্তা অধিকার আইনে কতদিন জেল বা কত টাকা জরিমানা হতে পারে এবং এ বিষয়ে কার (ক্রেতা ও বিক্রেতা) কী করণীয় তা উল্লেখ করেন তিনি।
ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনাকালে আরো উপস্থিত ছিলেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোঃ মেহেদী হাসান মানিক, উপজেলা স্যানিটারী ইন্সপেক্টর মোঃ সামছুল ইসলাম রমিজ, বিএসটিআই’র কুমিল্লা কার্যালয়ের পরিদর্শক মোঃ আনিছুর রহমান ও হাজীগঞ্জ থানার উপ-পরিদর্শক মোঃ আল-আমিন।