শনিবার, ১৮ জানুয়ারি, ২০২৫  |   ২৪ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   কুমিল্লা সীমান্তে পুকুরে দেয়াল নির্মাণ করছে বিএসএফ, সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
  •   টিউলিপ সিদ্দিকের পদত্যাগের দাবির মধ্যে নতুন বিতর্ক
  •   স্বামী বিবেকানন্দের জন্মদিনে হাজীগঞ্জ রামকৃষ্ণ সেবাশ্রমের শীতকালীন ত্রাণসেবা
  •   খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্য স্থিতিশীল, করা হবে বিশেষ কিছু পরীক্ষা
  •   সীমান্তে অস্থিরতা: পাগল বেশে ভারত থেকে বাংলাদেশে প্রবেশ কারা?

প্রকাশ : ১৩ মে ২০২২, ০০:০০

‘২-৩ দিনের মধ্যে তেলের বাজার স্বাভাবিক হবে’
অনলাইন ডেস্ক

বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম কমলে তার প্রভাব আমাদের বাজারেও পড়বে। তখন তেলের দাম কমবে। এছাড়া এখন ‘বাজারে তেল না থাকা’র যে সংকট সেটি আগামী কয়েকদিনের মধ্যে কেটে যাবে।

মন্ত্রী বলেন, গত ৫ মে নতুন দাম নির্ধারণের পর ৬ ও ৭ মে সাপ্তাহিক বন্ধ ছিলো। ফলে পেমেন্ট করে মাল নিয়ে তা ডিস্ট্রিবিউশন করতে সময় লেগেছে ব্যবসায়ীদের। এর বাইরে কিছু অসাধু ব্যবসায়ী আগের দামের কিছু তেল লুকিয়ে রেখেছিলো। সেটাও তারা বের করছিলো না। এজন্যে সংকট হয়েছে। আমরা পদক্ষেপ নিচ্ছি, আশা করি দুই-তিন দিনের মধ্যেই তেলের বাজার স্বাভাবিক হয়ে যাবে।

বৃহস্পতিবার (১২ মে) রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

এ সময় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের অভিযান বন্ধে ব্যবসায়ীদের দাবির বিষয়ে জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, যতোক্ষণ পর্যন্ত তারা ঠিকমতো সাপ্লাই দেয়া শুরু না করবে, ততোক্ষণ পর্যন্ত আমরা বাজারে অভিযান অব্যাহত রাখবো।

‘সরকার কবে থেকে তেল আমদানি করতে পারে’ এমন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, আমরা সবকিছু নিয়ে কাজ করছি। আমরা আশাবাদী হয়তো জুন মাস থেকে টিসিবির মাধ্যমে তেল আমদানি করতে পারবো।

তেল আমদানিতে যতোটুকু শুল্ক আছে তা প্রত্যাহারের আবেদন জানিয়েছে এফবিসিসিআই- এ প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, সবকিছুর ট্যাক্স কমানোর দপ্তর হচ্ছে ন্যাশনাল বোর্ড অব রেভিনিউ। আমরা শুধু চিঠি দিতে পারি। আমাদের চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে ১০ শতাংশ তারা কমিয়েছে। এখন ভ্যাট ৫ শতাংশ আছে। আমরা চিঠি দেবো সেটা কমানোর জন্যে।

তিনি আরও বলেন, আমরা এক কোটি পরিবারকে যেটা দিয়েছিলাম, এটা কনটিনিউ করবো। আমাদের ব্যবসায়ীরা যেটা রেগুলার ইমপোর্ট করে সেটা যদি করে থাকে, তাহলে সমস্যা হওয়ার কথা নয়। আমরা দামটা ৩৮ টাকা বাড়িয়েছি। কিন্তু জনগণের কথা ভেবে রমজান মাসে সেটি করিনি। এফবিসিসিআই বলছিলো ১৫ দিন পরপর দামটা দেখতে। আমরা এক মাস পরপর দেখি।

বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, এই মুহূর্তে ভারত থেকে ১৩-১৪ টাকা কমে তেল বিক্রি করছি। পাকিস্তান থেকে আমাদের টাকায় প্রায় ৩৬ টাকা কমে বিক্রি করছি। নেপালের প্রাইস একই রকম আছে। আন্তর্জাতিক বাজারে না কমলে আমাদের পক্ষে কমানো সম্ভব হবে না। আমাদের ডিপেন্ডেন্সি এখনো ৯০ শতাংশ বাইরের দেশের ওপর। সূত্র : ঢাকা পোস্ট।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়