শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৪  |   ২৭ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   শনিবার চাঁদপুরে ৪ শতাধিক নারী-পুরুষের অংশগ্রহণে ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
  •   মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারের পুত্রবধূ মাদকসহ যৌথ বাহিনীর হাতে আটক।
  •   মহাখালীতে ট্রেন থামিয়ে শিক্ষার্থীদের হামলা, শিশুসহ কয়েকজন রক্তাক্ত
  •   কমিটি নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে শিক্ষক লাঞ্ছনা ও ভাংচুরের ঘটনা গৃদকালিন্দিয়া কলেজে শিক্ষার্থীদের মধ্যে উত্তেজনা ॥ পাঠদান স্থগিত
  •   চট্টগ্রামে মধ্যরাতে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল থেকে অর্থদাতাসহ দুজন গ্রেপ্তার।

প্রকাশ : ২৭ জুলাই ২০২৩, ০১:২৩

একই মঞ্চে হবে দুজনের ফাঁসি, প্রস্তুত আট জল্লাদ

অনলাইন ডেস্ক
একই মঞ্চে হবে দুজনের ফাঁসি, প্রস্তুত আট জল্লাদ

সবকিছু ঠিক থাকলে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ভূ-তত্ত্ব ও খনিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ড. এস তাহের আহমেদ হত্যা মামলায় দুই আসামির ফাঁসি কার্যকর হচ্ছে আজ রাত ১০টা ১ মিনিটে। রাজশাহী কারাগার কর্তৃপক্ষ এমন তথ্য দিয়েছে গতকাল। দুই আসামির ফাঁসি একই মঞ্চে হতে যাচ্ছে।

কারা সূত্রমতে, দুই আসামি ড. মিয়া মহিউদ্দিন ও জাহাঙ্গীর আলমের ফাঁসি কার্যকরে প্রস্তুত করা হয়েছে ফাঁসির মঞ্চ। প্রস্তুত রাখা হয়েছে আটজন জল্লাদ। তারা ফাঁসি কার্যকরে ট্রায়ালও দিয়েছেন। এর মধ্যে প্রধান জল্লাদের নাম আলমগীর হোসেন। তার সহযোগী হিসেবে অন্য সাত জল্লাদ হলেন- জিয়া, সুমন, আশরাফুল, নাজমুল, নাসির, উজ্জ্বল ও মজনু। জল্লাদরা সবাই রাজশাহী কারাগারের কয়েদি। এর আগে মঙ্গলবার দুই আসামির পরিবারের সদস্যরা তাদের সঙ্গে শেষ সাক্ষাৎ করেন।

জানা গেছে, অধ্যাপক ড. তাহের হত্যা মামলার দুই আসামির ফাঁসি কার্যকর বিষয়ে মঙ্গলবার রাজশাহী জেলা প্রশাসক, সিভিল সার্জনের প্রতিনিধি, ডিআইজি প্রিজন্স ও কারা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ বৈঠক করে। সেখানেই দায়িত্বশীলরা ২৭ জুলাই ফাঁসি কার্যকরের নথিতে স্বাক্ষর করেন। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত দুই আসামিকে কারাগারের কনডেম সেলে রাখা হয়েছে। তারা অনেকটা বিমর্ষ আছেন। ড. মিয়া মহিউদ্দিন ও জাহাঙ্গীরের ফাঁসির প্রক্রিয়া নিয়ে শুরু থেকেই মুখে কুলুপ এঁটেছে রাজশাহী কারা কর্তৃপক্ষ। গতকাল ডিআইজি প্রিজন্স কামাল হোসেন এ বিষয়ে সরাসরি কোনো কথা বলেননি। তিনি বলেন, ‘আকাশে চাঁদ উঠলে সবাই দেখতে পাবে।’ ফাঁসি কার্যকরের খবর শোনার অপেক্ষায় আছেন অধ্যাপক ড. তাহেরের পরিবার। ড. তাহেরের মেয়ে আইনজীবী সেগুফতা তাবাসসুম জানান, এ মামলাটি নিয়ে তিনি ও তার পরিবার সাড়ে ১৭ বছর ধরে লড়াই করেছেন। ফাঁসি কার্যকর হলে তারা স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলবেন, বলেন তিনি।

২০০৬ সালের ১ ফেব্রুয়ারি নিখোঁজ হন অধ্যাপক এস তাহের আহমেদ। পরদিন বাসার পেছনের ম্যানহোল থেকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়