প্রকাশ : ১৩ জানুয়ারি ২০২২, ০০:০০
নবাগত সভাপতি রোটাঃ শাহেদুল হক মোর্শেদের শুভেচ্ছা ও পরিকল্পনা
চাঁদপুর রোটারী ক্লাবের ৫১তম অভিষেক অনুষ্ঠানের শ্রদ্ধেয় প্রধান অতিথি রোটারী জেলা-৩২৮২-এর গভর্নর রোটাঃ আবু ফয়েজ খান চৌধুরী, উপস্থিত পিডিজি রোটাঃ অধ্যাপক মোঃ তৈয়ব চৌধুরী, গভর্নর ইলেক্ট রোটাঃ রোহেলা খান চৌধুরী, গভর্নর নমিনি রোটাঃ ইঞ্জিঃ মতিউর রহমান, সংবর্ধিত অতিথি রোটাঃ ড. অরুন চন্দ্র পাল পিএইচএফ, আমন্ত্রিত অতিথি, ডিস্ট্রিক্ট অফিসিয়াল, অভিষেক চেয়ারম্যান ও ক্লাব পিকনিক কমিটির চেয়ারম্যান, বিদায়ী সভাপতি, সম্পাদক, নবাগত সম্পাদক, প্রিয় রোটারিয়ানবৃন্দ, রোটারী স্পাউস, রোটারী লেটস্, রোটার্যাক্টরস্, উপস্থিত ভদ্র মহিলা, ভদ্র মহোদয় ও সাংবাদিক বন্ধুগণ, আসসালামু আলাইকুম।
|আরো খবর
সকলকে জানাচ্ছি আমার প্রাণঢালা শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। আজকে চাঁদপুর রোটারী ক্লাবের ৫১তম অভিষেক অনুষ্ঠান অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। চাঁদপুর রোটারী ক্লাব বাংলাদেশের ৭ম রোটারী ক্লাব হিসেবে রোটারীর শতাব্দী-উত্তীর্ণ সময়ে এসে দাঁড়িয়ে বিভিন্ন কর্মকা- পরিচালনার মাধ্যমে রোটারী ঐতিহ্য বহন করে যাচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় এ ক্লাবের সদস্যগণ আমাকে ২০২১-২২ রোটারী বর্ষের সভাপতি হিসেবে যে গুরু দায়িত্ব অর্পণ করেছেন, তাতে আমি সকল রোটারিয়ানের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি এবং সকলের সহযোগিতা কামনা করছি।
আজকের এই শুভ সন্ধ্যায় আমি যাঁদেরকে কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করছি, তাঁরা হলেন প্রয়াত চার্টার প্রেসিডেন্ট রোটাঃ পিপি ডাঃ নূরুর রহমান, পিএইচএফসহ অন্যান্য প্রয়াত রোটারিয়ানকে, যাঁদের পথ অনুসরণ করে আমি একজন রোটারিয়ান এবং চাঁদপুর রোটারী ক্লাবের ২০২১-২২-এর সভাপতি হতে পেরেছি।
একটি ব্যতিক্রমী আয়োজনের ইচ্ছে ছিলো দীর্ঘদিনের। সভাপতি ইলেক্ট হওয়ার সাথে সাথেই সে মনোভাব ব্যক্ত করি ক্লাবের কাছে। গতানুগতিক আনুষ্ঠানিকতার বাইরে একটি আনন্দঘন পরিবেশ উপহার দেয়াই ছিলো আমার মনে ইচ্ছা। রোটারী ক্লাবের সকল সদস্য একযোগে সেই ইচ্ছে বাস্তবায়নের সারথী হলো আজ। চাঁদপুর থেকে সুদূর খাগড়াছড়ি, সাজেকে পিকনিক-এর আনন্দকে মাথায় রেখেই সাজানো হয়েছে চাঁদপুর রোটারী ক্লাবের ৫১তম অভিষেক অনুষ্ঠান।
রোটারী আন্দোলন দীর্ঘজীবী হোক।
রোটাঃ শাহেদুল হক মোর্শেদ, আরএফএসএম
সভাপতি (২০২১-২০২২)
চাঁদপুর রোটারী ক্লাব।