প্রকাশ : ০২ জুলাই ২০২৪, ০০:০০
পাথওয়েস টু গ্লেবাল কোলাবোরেশন : জেআইএস ইউনিভার্সিটির ৪র্থ সমাবর্তনে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির সাথে একাডেমিক ও কালচারাল সহযোগিতা সম্প্রসারণ
জেআইএস ইউনিভার্সিটি কলকাতা সাফল্যের সাথে ২৯ জুন, ২০২৪-এ একাডেমিক শ্রেষ্ঠত্ব এবং এর ছাত্রদের উল্লেখযোগ্য সাফল্যের ধারাবাহিকতায় ৪র্থ সমাবর্তন অনুষ্ঠান আয়োজন করে। ২০১৫ সালে প্রতিষ্ঠিত জেআইএস ইউনিভার্সিটি পূর্ব ভারতের বৃহত্তম উচ্চশিক্ষার অংশ। ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির চেয়ারম্যান ড. মোঃ সবুর খানকে জেআইএস ইউনিভার্সিটির ৪র্থ সমাবর্তন অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি হিসেবে আমন্ত্রণ জানানো হয়।
সমাবর্তন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আইআইটি বোম্বের প্রাক্তন পরিচালক প্রফেসর শুভাশিস চৌধুরী, আইআইটি বম্বের চেয়ার প্রফেসর কেএন আজাদ, ইউনিভার্সিটি অফ হিউস্টন (ইউএসএ) এবং সার্ন (সুইজারল্যান্ড)-এর পদার্থবিদ অধ্যাপক কুমার নায়ক, গুজরাট বায়োটেকনোলজি ইউনিভার্সিটির ডিরেক্টর প্রফেসর অরুণ বন্দ্যোপাধ্যায়, বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালযের উপাচার্য প্রফেসর ড. মশিউর রহমান ও নেপালের কাঠমান্ডু বিশ্ববিদ্যায়ের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ভোলা থাপা, জেআইএস ইউনিভার্সিটির চ্যান্সেলর এবং জেআইএস গ্রুপের ম্যানেজিং ডিরেক্টর সর্দার তারানজিৎ সিং এবং ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ভবেস ভট্টাচার্য।
জেআইএস বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত সমাবর্তন আনুষ্ঠানিকভাবে শোভাযাত্রা এবং আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন ঘোষণার মাধ্যমে শুরু হয়। জেআইএস ইউনিভার্সিটির ৪র্থ সমাবর্তনে ড. মোঃ সবুর খান একটি অনুপ্রেরণামূলক বক্তৃতা দেন, যা আজীবন শেখার গুরুত্ব, অভিযোজনযোগ্যতা, উদ্ভাবন, নৈতিক দায়িত্ব, বৈশ্বিক নাগরিকত্ব, ডিজিটাল দক্ষতা, নেটওয়ার্কিং এবং সফল ও পরিপূর্ণ জীবনের জন্যে ভারসাম্য বজায় রাখার ওপর গুরুত্ব প্রদান করে।
সমাবর্তনের একটি উল্লেখযোগ্য হাইলাইট ছিল জেআইএস ইউনিভার্সিটি এবং ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির মধ্যে একাডেমিক ও সাংস্কৃতিক বিনিময়ের জন্যে পারস্পরিক সহযোগিতার চুক্তি স্বাক্ষর। ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির চেয়ারম্যান ড. মোঃ সবুর খান এবং জেআইএস ইউনিভার্সিটির চ্যান্সেলর সরদার তারানজিৎ সিং নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। ড. মোঃ সবুর খান সহযোগিতার চুক্তির বিষয়ে তাঁর উৎসাহ প্রকাশ করে বলেন, ‘এই অংশীদারিত্ব যৌথ গবেষণা প্রকল্প, ছাত্র এবং অনুষদ বিনিময় এবং অন্যান্য সহযোগী উদ্যোগের পথ প্রশস্ত করবে, যা উভয় প্রতিষ্ঠানে শিক্ষাগত অভিজ্ঞতা এবং সুযোগ বৃদ্ধি করবে’।
সমাবর্তন অনুষ্ঠানটি শুধুমাত্র শিক্ষার্থীদের কঠোর পরিশ্রম এবং উৎসর্গকেই উদযাপন করেনি বরং একাডেমিক ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপকে চিহ্নিত করেছে। বিস্তারিত তথ্যের জন্যে যোগাযোগ করুন : মিডিয়া রিলেশনস আমেনা হাসান, ডেপুটি ডিরেক্টর, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, ই-মেইল : [email protected]