প্রকাশ : ২৫ অক্টোবর ২০২৩, ০০:০০
মা ইলিশ সংরক্ষণে মাছ শিকারে নিষেধাজ্ঞা, তাই ২ নভেম্বর পর্যন্ত নদীতে জাল ফেলতেও মানা। নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়নে নদী-সাগরসহ ইলিশের অভয়াশ্রমগুলোতে কোস্টগার্ড, নৌপুলিশসহ প্রশাসনের কড়া নজরদারি। তবুও আটকে রাখা যাচ্ছে না সব জেলেকে। নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে অনেকেই জাল ফেলছেন নদ-নদীতে। চাঁদপুরের পদ্মা ও মেঘনা নদীতেও থেমে নেই নিষেধাজ্ঞার সময়ে ইলিশ শিকার। চাঁদপুর শহরের পুরাণবাজার পৌর দাতব্য চিকিৎসালয়ের আশেপাশে, হরিসভা ও রনাগোয়াল এলাকায় প্রকাশ্যে কতিপয় জেলে মা ইলিশ ধরছে এবং মাছের আড়তদারিও চলছে। অথচ স্থানীয় পুলিশ ফাঁড়ি এ ব্যাপারে কিছুই বলছে না। সরকারি রাজনৈতিক দলের প্রভাব খাটিয়ে কিছু চিহ্নিত দুষ্কৃতকারী এই অপকর্মের সাথে জড়িত বলে এলাকা সূত্রে জানা যায়। তারা জাটকার সময় জাটকা, মা ইলিশের সময় মা ইলিশ নিধন, বাইলা মাছের পোনা নিধন, আড়তদারি, মাদকসহ এলাকায় নানা অপরাধমূলক কাজ করে বেড়ায়। তারা স্থানীয়ভাবে রাজনৈতিক দলের নেতা পরিচয়ে সন্ত্রাসী কার্যক্রম এবং অবৈধ কাজের সাথে সম্পৃক্ত থাকলেও ভয়ে কোনো মানুষ কিছু বলতে সাহস পায় না। উল্লেখিত এলাকায় প্রতিদিন সকাল দশটার পর এবং রাতে মা ইলিশ ক্রয়-বিক্রয় হয় বলে জানা গেছে। এ ব্যাপারে প্রশাসন ও আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দের দৃৃষ্টি কামনা করেছেন সচেতন মহল।