প্রকাশ : ০১ অক্টোবর ২০২২, ০০:০০
সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (কচুয়া সার্কেল) মোঃ আবুল কালাম চৌধুরী বলেছেন, গুজব ছড়ানো ও গুজবে কান দেয়া যাবে না। পূজা মণ্ডপ পরিচালনায় আন্তঃকোন্দলকে কেন্দ্র করে যেনো কোনো বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি না হয় সেদিকে সজাগ থাকতে হবে। প্রত্যেক মন্দিরে সিসি ক্যামেরা স্থাপন নিশ্চিত করতে হবে। পূজা মণ্ডপে যাতে কোনো দুষ্কৃতকারী প্রবেশ করতে না পারে সেদিকে পূজা মণ্ডপ পরিচালনা কমিটির সদস্যদের দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে। দুষ্কৃতকারী কিশোর গ্যাং ও মাদক সেবীদের ধরে তাৎক্ষণিক আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিকট সোপর্দ করতে হবে। পূজা উদ্যাপনে সমাজের সচেতন শ্রেণিকে দায়িত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে। তিনি গত বৃহস্পতিবার কচুয়া উপজেলার ১০নং গোহট উত্তর ইউনিয়ন কর্তৃক আয়োজিত সামাজিক সম্প্রীতি কমিটির সভায় উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।
ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ কবির হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ আলোচক হিসাবে বক্তব্য রাখেন কচুয়া থানার এসআই মামুনুর রশিদ সরকার। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন আইনগিরি সিনিয়র মাদ্রাসার ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মুফতি মাওঃ জাফর আলী, পালগিরি নুরানী দাখিল মাদ্রাসার সুপার মাওঃ আবু জাফর, নাউলা জামে মসজিদের খতিব মাওঃ মনির হোসেন, কচুয়া প্রেসক্লাবের নবনির্বাচিত সভাপতি আলমগীর তালুকদার ও প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি আবুল হোসেন, বুরগী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মাহবুব আলম, আইনগিরি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক কামরুজ্জামান, নূরপুর ল্যাবরেটরি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মেজবাহ উদ্দিন, গোহট উত্তর ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান মনির হোসেন, শিক্ষক রুহুল আমিন, গোহট উত্তর ইউনিয়ন পূজা উদ্যাপন পরিষদের সভাপতি প্রদীপ চন্দ্র দাস ও সাধারণ সম্পাদক চন্দন দত্ত, ইউপি সদস্য ওসমান গনি পলাশ, ছাত্রলীগ নেতা কামরুল হোসেন প্রমুখ।