বুধবার, ২২ জানুয়ারি, ২০২৫  |   ২৫ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   হাইমচরে মাটি বোঝাই বাল্কহেডসহ আটক ৯
  •   কচুয়ায় কৃষিজমির মাটি বিক্রি করার দায়ে ড্রেজার, ভেকু ও ট্রাক্টর বিকল
  •   কচুয়ায় খেলতে গিয়ে আগুনে ঝলসে গেছে শিশু সামিয়া
  •   কচুয়ায় ধর্ষণের অভিযোগে যুবক শ্রীঘরে
  •   ১ হাজার ২৯৫ কেজি নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ করেছে কোস্ট গার্ড

প্রকাশ : ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২২, ০০:০০

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
অনলাইন ডেস্ক

এতদ্বারা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিগণ ও সর্বসাধারণের উদ্দেশ্যে জানানো যাচ্ছে যে, ‘ফরিদগঞ্জে দলিল লিখকের কা-, সরকারি রাজস্ব ফাঁকি, ২১ লক্ষ টাকার জমি ২ লক্ষ টাকা দেখিয়ে রেজিস্ট্রি’ শিরোনামে গত ৯ ফেব্রুয়ারি একটি সংবাদের প্রতি আমার দৃষ্টি আকর্ষণ হয়েছে। এ সংবাদটি দৈনিক চাঁদপুর কণ্ঠসহ কয়েকটি পত্রিকা ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশিত ও প্রচার হয়েছে।

প্রকাশিত সংবাদে জনৈকা ববিতা বেগম, স্বামী: ফখরুল ইসলাম, সাং আষ্টা (নতুন বাড়ি), পোঃ পাইকপাড়া-৩৬৫১ ও মোঃ জিল্লুর রহমান, পিতা: আবদুর রশিদ পাটওয়ারী, সাং নারিকেলতলা, পোঃ গল্লাক বাজার, সর্ব থানা: ফরিদগঞ্জ. জেলা: চাঁদপুর- ০৫/০৯/২০১৬ খ্রিঃ তারিখে রেজিস্ট্রিকৃত ৫৯২৫নং সাবকবলা দলিলটি ফরিদগঞ্জ সাব-রেজিস্ট্রি অফিসের দলিল লিখক আব্দুল জলিল মিয়াজি, সাং- কেরোয়া, ডাকঘর- ফরিদগঞ্জ, উপজেলা- ফরিদগঞ্জ, জেলা- চাঁদপুর, সনদ নং- ৭৩এর মাধ্যমে সম্পাদন তথা রেজিস্ট্রি করেন। উক্ত দলিলের মূল্য ২,০০০০০ (দুই লাখ) টাকা নির্ধারণ ও রেজিস্ট্রি করেন। উক্ত দুই ব্যক্তি তাদের দলিলে অনাহুতভাবে সাক্ষী হিসেবে আমার স্বাক্ষর গ্রহণ করেন।

অথচ উল্লিখিত ববিতা বেগম ও মোঃ জিল্লুর রহমান যোগসাজসে আমাকে দোষী সাব্যস্ত করে সংবাদ মাধ্যমের কাছে প্রায় পাঁচ বছর পর দাবি করেছেন যে, উক্ত দলিলে জমির মূল্য ২১ (একুশ) লাখ টাকার স্থলে ২ (দুই) লাখ টাকা আমি লিপিবদ্ধ করেছি। অথচ দলিল সম্পাদনের ব্যাপারে আমার কোনো রকম দায়দায়িত্ব নেই। দলিল সম্পাদনারী লিখকের সনদ নাম্বার ৭৩। পক্ষান্তরে আমার সনদ নাম্বার ১০৫। শুধু তাই নয়, ওই দলিলের প্রকৃত লিখক সনদ নং ৭৩কে কোনোরূপ জিজ্ঞাসাবাদ বা সাব-রেজিস্ট্রি অফিস অথবা ফরিদগঞ্জ দলিল লিখক সমিতি বরাবরে কোনো অভিযোগ না করে আমাকে দোষী সাব্যস্ত করছেন।

এমতাবস্থায় উক্ত ববিতা বেগম ও মোঃ জিল্লুর রহমান আমাকে সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন, মানসম্মান ক্ষুণœ ও আর্থিক ক্ষতিগ্রস্ত করেছেন। তাই আমি বিজ্ঞ আইনজীবী নিয়োগক্রমে তাদের দুইজনকে নোটিস প্রেরণ করেছি। এক সপ্তাহের মধ্যে নোটিসের জবাব না দিলে উক্ত ববিতা বেগম ও মোঃ জিল্লুর রহমানের নামে দেওয়ানী ও ফৌজদারী আদালতে আইনের আশ্রয় নিতে বাধ্য হবো।

এছাড়া প্রকাশিত রিপোর্টে আমাকে অনাহুতভাবে জড়ানোর কারণে আমি তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি। আমাকে জড়িয়ে যে অভিযোগ করা হয়েছে, তা সম্পূর্ণ বাস্তব বিবর্জিত, মিথ্যা, বানোয়াট ও উদ্দেশ্য প্রণোদিত।

নিবেদক : মোঃ আরিফ হোসেন,

পিতা- মোখলেছুর রহমান,

সাং- আষ্টা, পোঃ পাইকপাড়া,

দলিল লিখক

সনদ নম্বর ১০৫, সাবরেজিস্ট্রি অফিস

থানা- ফরিদগঞ্জ, জেলা- চাঁদপুর।

জিডি-১৩৬৩/১২

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়