রবিবার, ১২ জানুয়ারি, ২০২৫  |   ২৭ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   ফরিদগঞ্জের লক্ষ্মীপুরে কিশোর গ্যাংয়ের হামলায় গুরুতর আহত ৩ : এলাকায় আতঙ্ক
  •   শিক্ষা খাতে নজিরবিহীন রদবদল: একযোগে চার বোর্ড চেয়ারম্যানকে ওএসডি
  •   মধ্যরাতের আতঙ্ক
  •   চীনা সেনাদের ভারতের অরুণাচলে অনুপ্রবেশ: বিতর্কিত অঞ্চল নিয়ে উত্তেজনা তুঙ্গে
  •   আপনার টাকা কোথায় গেল?

প্রকাশ : ১৭ আগস্ট ২০২৪, ০০:০০

কচুয়ায় বিএনপির পরিচিতি ও পথসভা

ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা দেশ থেকে পালিয়ে গেছে

------বিএনপির নির্বাহী সদস্য মোহাম্মদ মোশাররফ হোসেন

মোহাম্মদ মহিউদ্দিন ॥
ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা দেশ থেকে পালিয়ে গেছে

নবগঠিত কচুয়া উপজেলা বিএনপি ও পৌর বিএনপির পরিচিতি ও পথসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল শুক্রবার সকালে উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক ও সাবেক মেয়র মোঃ হুমায়ুন কবির প্রধানের বাসভবনে এ পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য ও মালয়েশিয়া বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ মোশাররফ হোসেন।

উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক ও সাবেক মেয়র হুমায়ুন কবির প্রধানের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মঞ্জুর আহমেদ সেলিমের সঞ্চালনায় পরিচিতি সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন উপজেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক মিজানুর রহমান পাঠান, পৌর বিএনপির আহ্বায়ক মোঃ হাবীব উল্লাহ হাবিব ভেন্ডার ও সদস্য সচিব আমান উল্যাহ আমান। সভার শুরুতে নবগঠিত কচুয়া উপজেলার ৫১ সদস্য ও পৌর বিএনপির ৩১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটির নেতৃবৃন্দের সাথে ফুলেল শুভেচ্ছা বিনিময় করেন কেন্দ্রীয় বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য ও কচুয়া উপজেলা বিএনপির প্রধান সমন্বয়ক ও কচুয়া আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী মোহাম্মদ মোশাররফ হোসেন। এ সময় নেতা-কর্মীরা মুহুর্মুহু স্লোগানে মুখরিত করে তোলেন ‘আমরা সবাই তারেক জিয়ার সৈনিক, নেতা মোদের মোশাররফ ভাই।’

পরিচিতি সভাশেষে একই দিন বিকেলে কচুয়া পৌর বাজারের পল্টন ময়দানে উপজেলা বিএনপি ও পৌর বিএনপির যৌথ আয়োজনে পথসভা অনুষ্ঠিত হয়। পথসভাটি জনসভায় রূপান্তরিত হয়। হাজার হাজার নেতা-কর্মীর উপস্থিতিতে পল্টন ময়দান পেরিয়ে দক্ষিণ বাজারে নেতা-কর্মীদের ঢল নামে।

সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মোহাম্মদ মোশাররফ হোসেন বলেন, স্বৈরাচারী হাসিনার নির্দেশে দীর্ঘ ১৮ বছর কচুয়ার মাটিতে পা রাখতে পারিনি। কচুয়া এখন স্বাধীন। দীর্ঘ বছর পর আপনাদের সামনে আসতে পেরে আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের কাছে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। আপনারা ঐক্যবদ্ধ থাকার কারণে আওয়ামী ফ্যাসিবাদী সরকারের বিরুদ্ধে ছাত্র-জনতার সাথে আন্দোলনের ফসল হিসাবে শেখ হাসিনা এ দেশ থেকে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়। আমাদের নেত্রী দেশনেত্রী খালেদা জিয়া ও তাঁর সুযোগ্য সন্তান বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব তারেক জিয়া। তাঁদের নেতৃত্বেই আগামীতে আমরা সুসংগঠিত হয়ে এ কচুয়া আসনটি তাঁকে উপহার দিবো। সকল ভেদাভেদ ভুলে তারেক জিয়ার হাতকে শক্তিশালী করার জন্যে একজোট হয়ে কাজ করবেন। সে বিশ্বাস ও আস্থা কচুয়াবাসীর প্রতি আমার আছে। আমি বেগম খালেদা জিয়ার জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাই এবং তাঁর সুস্থ্যতার জন্যে আপনাদের কাছে দোয়া চাই। এছাড়া ছাত্র-জনতার আন্দোলনে সকল শহীদর আত্মার মাগফেরাত ও আহতদের সুস্থতা কামনা করছি।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়