শুক্রবার, ০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫  |   ২৬ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   হাইমচরে মাটি বোঝাই বাল্কহেডসহ আটক ৯
  •   কচুয়ায় কৃষিজমির মাটি বিক্রি করার দায়ে ড্রেজার, ভেকু ও ট্রাক্টর বিকল
  •   কচুয়ায় খেলতে গিয়ে আগুনে ঝলসে গেছে শিশু সামিয়া
  •   কচুয়ায় ধর্ষণের অভিযোগে যুবক শ্রীঘরে
  •   ১ হাজার ২৯৫ কেজি নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ করেছে কোস্ট গার্ড

প্রকাশ : ০৭ জুন ২০২৩, ০০:০০

রিং জালে সয়লাব ডাকাতিয়া নদী
সোহাঈদ খান জিয়া ॥

চাঁদপুরের ডাকাতিয়া নদী রিং জালে (চায়না জালে) সয়লাব হয়ে পড়েছে। এতে করে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে দেশীয় প্রজাতির মাছ। এসব রিং জালের ফাঁদে ছোট-বড় সকল মাছই আটকা পড়ে যায়। ৩/৪ বছর পূর্বে ডাকাতিয়া নদীতে প্রচুর পরিমাণে দেশীয় প্রজাতির মাছ ছিলো। বর্তমানে রিং জাল দিয়ে ছোট-বড় মাছ শিকার করার কারণে নদীতে আগের মতো তেমন মাছ নেই বললেই চলে। প্রতিদিন এসব জালে শিকার করা মাছগুলো ভোর ৫টায় নদী থেকে উত্তোলন করা হয়। আর সেগুলো চাঁদপুর, হাজীগঞ্জ, ফরিদগঞ্জ ও শাহরাস্তিসহ গ্রামাঞ্চলের বিভিন্ন হাট-বাজারে বিক্রি করা হয়।

চাঁদপুর সদর উপজেলার চরমেয়াশা হতে শুরু করে পাইকদী খেয়াঘাট পর্যন্ত কয়েক হাজার রিং জাল নদীতে মাছ শিকার করার জন্যে পাতা হয়। এক একজন শিকারী ১৫/২০টি পর্যন্ত জাল পেতে থাকে। গাছতলা, চরমেয়াশা, নানুপুর, হাজরা, চাঁদপুর গ্রাম, মৈশাদী, রামচন্দ্রপুর, হামানকর্দ্দী, শাহতলী ও পাইকদী গ্রামে চলে এমন মাছ শিকার। এরা প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন করে পুরো বর্ষা মৌসুমে শুধু নয়, শুষ্ক মৌসুমের ৩ মাস রিং জাল দিয়ে মাছ শিকার করে থাকে। গত বছর ডাকাতিয়া নদীতে ২/৩ বার অভিযান পরিচালনা করার পর এভাবে মাছ শিকারের প্রবণতা কিছুটা শিথিল হয়ে আসে। বর্তমানে বর্ষা শুরু না হলেও ডাকাতিয়া নদী জুড়ে ভোর রাত থেকে শুরু করে সকাল সাড়ে ৬টা পর্যন্ত রিং জাল ও নৌকাগুলো নদীতে সয়লাব হয়ে থাকতে দেখা যায়। চাঁদপুরের মৎস্য কর্মকর্তা বলেন, এ ব্যাপারে আমরা ব্যবস্থা নিবো।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়