শুক্রবার, ২২ নভেম্বর, ২০২৪  |   ২০ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারের পুত্রবধূ মাদকসহ যৌথ বাহিনীর হাতে আটক।
  •   মহাখালীতে ট্রেন থামিয়ে শিক্ষার্থীদের হামলা, শিশুসহ কয়েকজন রক্তাক্ত
  •   কমিটি নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে শিক্ষক লাঞ্ছনা ও ভাংচুরের ঘটনা গৃদকালিন্দিয়া কলেজে শিক্ষার্থীদের মধ্যে উত্তেজনা ॥ পাঠদান স্থগিত
  •   চট্টগ্রামে মধ্যরাতে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল থেকে অর্থদাতাসহ দুজন গ্রেপ্তার।
  •   রাষ্ট্রীয় পদে আসীন হচ্ছেন খবরে আসামিপক্ষে শুনানি করলেন না সমাজী।

প্রকাশ : ১৭ অক্টোবর ২০২৪, ২৩:০২

শুক্রবার জেলা ইজতেমা মাঠে জুমার বড়ো জামাত

স্টাফ রিপোর্টার
শুক্রবার  জেলা ইজতেমা মাঠে জুমার বড়ো জামাত

তাবলিগ জামাতের চাঁদপুর জেলা ইজতেমা উপলক্ষে শুক্রবার পুরাণবাজার পূর্ব শ্রীরামদী স্টার আল কায়েদ জুট মিল মাঠে জুমার নামাজের বড়ো জামাত অনুষ্ঠিত হবে। তিনদিনব্যাপী চাঁদপুর জেলা ইজতেমা ১৭ অক্টোবর থেকে শুরু হয়েছে। ইজতেমায় শরীক হতে জেলার নানান প্রান্ত থেকে ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা বুধবার রাত থেকেই ময়দানে আসা শুরু করেন। ১৮ অক্টোবর শুক্রবার ময়দানে জুমার জামাতে ইমামতি করবেন তাবলীগ জামাতের চাঁদপুর জেলা সূরা সাথী মাওঃ আব্দুর রশিদ। জুমার নামাজে স্থানীয় রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন স্তরের মুসল্লিরা অংশগ্রহণ করবেন। নামাজ শেষে তারা ইজতেমার বয়ানে শরীক হবেন। দুপুর ১টা ১৫ মিনিটে মূল ময়দানে জুমার নামাজ অনুষ্ঠিত হবে।

বৃহস্পতিবার বাদ ফজর আম বয়ানের মধ্য দিয়ে ইজতেমার আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু হয়। ১৯ অক্টোবর শনিবার বেলা সাড়ে ১১টায় আখেরি মুনাজাত অনুষ্ঠিত হবে।

প্রশাসনিক এস্তেকবালের দায়িত্বে থাকা মাওঃ মাহবুবুর রহমান জানান, কাকরাইল মসজিদের মুরব্বি মাওঃ মনির বিন ইউসুফ ও কাকরাইল মসজিদের ইমাম মাওঃ আনাছ এবং আরব মেহমান পর্যায়ক্রমে দ্বীনি ও আখেরাত সম্পর্কে বয়ান করেন। শুক্রবার বাদ আসর ওলামায়ে কেরামের বিশেষ মোজাকারা হবে। শ্রীলঙ্কা, ইন্দোনেশিয়া, মরক্কো, মিশর, ফ্রান্স, ফিলিস্তিন সহ ৮টি দেশের বিদেশী মেহমান চাঁদপুর জেলা ইজতেমায় শরীক হয়েছেন। এছাড়া কচুয়া, হাজীগঞ্জ, শাহরাস্তি, হাইমচর, ফরিদগঞ্জ, মতলব ও সদর উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে জেলার কয়েক হাজার ধর্মপ্রাণ মুসল্লি ছোট-বড়ো বিভিন্ন প্রকার যানবাহন রিজার্ভ করে এখানে এসেছেন। দল বেঁধে ৩দিনের জন্যে হাড়ি পাতিল, বিছানাসহ জেলার বিভিন্ন মসজিদ থেকে মুসল্লিরা জামাতবন্দি হয়ে ময়দানে হাজির হয়েছেন।

তাবলীগ কর্তৃপক্ষ ও জেলা মার্কাজের পক্ষ থেকে এই ইজতেমা উপলক্ষে কোনো প্রকার পোস্টার, মাইকিং, লিফলেট, প্রচারপত্র, ব্যানার বা কোনো প্রকার ফেস্টুন দেওয়া হয়নি। কেবল তাবলীগী সাথীদের রাত-দিন নীরব মেহনতের মাধ্যমে জেলা ইজতেমার আয়োজন করা হয়। ইজতেমার ১ম দিনেই বয়ান শুনে অনেক মুসল্লি আল্লহর রাস্তায় যাওয়ার জন্যে চিল্লায় নগদ নাম লিখিয়েছেন।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়