প্রকাশ : ০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ২২:৩০
র্যাব-১১ এর অভিযানে ফেন্সিডিলসহ গ্রেফতার ২
৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ ভোরে র্যাব-১১, সিপিসি-২-এর একটি বিশেষ আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে চান্দিনা পৌরসভা এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনা করে। অভিযানে মো. সোহেল (৩৩) এবং মো. আলমগীর (৩২) নামে ২ মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়। এ সময় আসামীদ্বয়ের হেফাজত হতে ১শ ৪৯ বোতল ফেন্সিডিল ও মাদক পরিবহন কাজে ব্যবহৃত একটি কাভার্ড ভ্যান উদ্ধার করা হয়।
|আরো খবর
মাহমুদুল হাসান লে. কমান্ডার, উপ-পরিচালক, কোম্পানী অধিনায়ক, র্যাব-১১, সিপিসি-২ স্বাক্ষরে প্রেরিত ৪ ফেব্রুয়ারি এ তথ্য জানান।
প্রাথমিক অনুসন্ধানে জানা যায়, গ্রেফতারকৃত মো. সেলিম (৩৩) ভোলা জেলার সদর থানার জয়গোপী গ্রামের মৃত মিলন এর ছেলে এবং মো. আলমগীর (৩২) কুমিল্লা জেলার সদর দক্ষিণ মডেল থানার দড়িয়াপট্টু গ্রামের মৃত শফিকুর রহমানের ছেলে। গ্রেফতারকৃত আসামীদ্বয়কে জিজ্ঞাসাবাদে জানায়, তারা দীর্ঘদিন ধরে জব্দকৃত কাভার্ড ভ্যান ব্যবহার করে কুমিল্লার সীমান্তবর্তী এলাকা হতে মাদকদ্রব্য ফেন্সিডিল সংগ্রহ করে কুমিল্লাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে মাদক ব্যবসায়ী ও মাদক সেবীদের নিকট পাইকারি ও খুচরা মূল্যে বিক্রয় করে আসছে। র্যাব-১১ এর মাদক বিরোধী ধারাবাহিক অভিযানের অংশ হিসেবে উক্ত অভিযান পরিচালনা করা হয়। মাদকের মতো সামাজিক ব্যাধির বিরুদ্ধে র্যাব-১১-এর অভিযান অব্যাহত থাকবে। গ্রেফতারকৃত আসামীদ্বয়ের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে ওই প্রেস রিলিজ থেকে জানা গেছে।
প্রসঙ্গত, র্যাব প্রতিষ্ঠা লগ্ন থেকে সমাজের বিভিন্ন অপরাধের উৎস উদ্ঘাটন, অপরাধীদের গ্রেফতার, আইন-শৃঙ্খলার সামগ্রিক উন্নয়নে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। বিভিন্ন অপরাধীদের গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনার জন্য র্যাব ফোর্সেস নিয়মিতভাবে অভিযান পরিচালনা করে থাকে। জঙ্গি, অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী, ডাকাত, মাদক ব্যবসায়ীসহ বিভিন্ন অপরাধীকে গ্রেফতারের লক্ষ্যে র্যাব-১১, সিপিসি-২ নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করে আসছে। এরই প্রেক্ষিতে র্যাব-১১, সিপিসি-২ বিগত ২০২৪ সালে মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনা করে ১শ ৫৮টি মাদক মামলায় ৩ হাজার ৩শ ৭৭ কেজি গাঁজা, ৫ হাজার ৯শ ৯৭ বোতল ফেন্সিডিল, ৭৩ হাজার ৮শ ৯৮ পিস ইয়াবা, ৭শ ৭৭ বোতল বিদেশি মদ, ৩৪ হাজার ৮শ ২০ পিস ট্যাপেন্টাডল ট্যাবলেট ও বিভিন্ন ধরণের মাদকদ্রব্য উদ্ধারসহ ২৬৪ জন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করা হয়।
এছাড়াও বিভিন্ন সময়ে পরিচালিত অভিযানে ২টি বিদেশি পিস্তল, ২ টি এলজি ও বিপুল পরিমাণ গোলাবারুদ উদ্ধার পূর্বক ৪ জন অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী, ১৫ জন চাঞ্চল্যকর অপরাধী, ৯ জন ডাকাত, ৪০ জন কিশোর গ্যাং, ১৪ জন মৃত্যুদণ্ড বা যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামী, ২৮ জন চাঁদাবাজসহ বিভিন্নস মামলার ৪৭৬ জন আসামীকে গ্রেফতার করে আইনের আওতায় নিয়ে আসতে সক্ষম হয়।
র্যাব-১১ এর অভিযানে ফেন্সিডিলসহ গ্রেফতার ২
৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ ভোরে র্যাব-১১, সিপিসি-২-এর একটি বিশেষ আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে চান্দিনা পৌরসভা এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনা করে। অভিযানে মো. সোহেল (৩৩) এবং মো. আলমগীর (৩২) নামে ২ মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়। এ সময় আসামীদ্বয়ের হেফাজত হতে ১শ ৪৯ বোতল ফেন্সিডিল ও মাদক পরিবহন কাজে ব্যবহৃত একটি কাভার্ড ভ্যান উদ্ধার করা হয়।
মাহমুদুল হাসান লে. কমান্ডার, উপ-পরিচালক, কোম্পানী অধিনায়ক, র্যাব-১১, সিপিসি-২ স্বাক্ষরে প্রেরিত ৪ ফেব্রুয়ারি এ তথ্য জানান।
প্রাথমিক অনুসন্ধানে জানা যায়, গ্রেফতারকৃত মো. সেলিম (৩৩) ভোলা জেলার সদর থানার জয়গোপী গ্রামের মৃত মিলন এর ছেলে এবং মো. আলমগীর (৩২) কুমিল্লা জেলার সদর দক্ষিণ মডেল থানার দড়িয়াপট্টু গ্রামের মৃত শফিকুর রহমানের ছেলে। গ্রেফতারকৃত আসামীদ্বয়কে জিজ্ঞাসাবাদে জানায়, তারা দীর্ঘদিন ধরে জব্দকৃত কাভার্ড ভ্যান ব্যবহার করে কুমিল্লার সীমান্তবর্তী এলাকা হতে মাদকদ্রব্য ফেন্সিডিল সংগ্রহ করে কুমিল্লাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে মাদক ব্যবসায়ী ও মাদক সেবীদের নিকট পাইকারি ও খুচরা মূল্যে বিক্রয় করে আসছে। র্যাব-১১ এর মাদক বিরোধী ধারাবাহিক অভিযানের অংশ হিসেবে উক্ত অভিযান পরিচালনা করা হয়। মাদকের মতো সামাজিক ব্যাধির বিরুদ্ধে র্যাব-১১-এর অভিযান অব্যাহত থাকবে। গ্রেফতারকৃত আসামীদ্বয়ের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে ওই প্রেস রিলিজ থেকে জানা গেছে।
প্রসঙ্গত, র্যাব প্রতিষ্ঠা লগ্ন থেকে সমাজের বিভিন্ন অপরাধের উৎস উদ্ঘাটন, অপরাধীদের গ্রেফতার, আইন-শৃঙ্খলার সামগ্রিক উন্নয়নে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। বিভিন্ন অপরাধীদের গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনার জন্য র্যাব ফোর্সেস নিয়মিতভাবে অভিযান পরিচালনা করে থাকে। জঙ্গি, অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী, ডাকাত, মাদক ব্যবসায়ীসহ বিভিন্ন অপরাধীকে গ্রেফতারের লক্ষ্যে র্যাব-১১, সিপিসি-২ নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করে আসছে। এরই প্রেক্ষিতে র্যাব-১১, সিপিসি-২ বিগত ২০২৪ সালে মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনা করে ১শ ৫৮টি মাদক মামলায় ৩ হাজার ৩শ ৭৭ কেজি গাঁজা, ৫ হাজার ৯শ ৯৭ বোতল ফেন্সিডিল, ৭৩ হাজার ৮শ ৯৮ পিস ইয়াবা, ৭শ ৭৭ বোতল বিদেশি মদ, ৩৪ হাজার ৮শ ২০ পিস ট্যাপেন্টাডল ট্যাবলেট ও বিভিন্ন ধরণের মাদকদ্রব্য উদ্ধারসহ ২৬৪ জন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করা হয়।
এছাড়াও বিভিন্ন সময়ে পরিচালিত অভিযানে ২টি বিদেশি পিস্তল, ২ টি এলজি ও বিপুল পরিমাণ গোলাবারুদ উদ্ধার পূর্বক ৪ জন অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী, ১৫ জন চাঞ্চল্যকর অপরাধী, ৯ জন ডাকাত, ৪০ জন কিশোর গ্যাং, ১৪ জন মৃত্যুদণ্ড বা যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামী, ২৮ জন চাঁদাবাজসহ বিভিন্নস মামলার ৪৭৬ জন আসামীকে গ্রেফতার করে আইনের আওতায় নিয়ে আসতে সক্ষম হয়।
