শুক্রবার, ২২ নভেম্বর, ২০২৪  |   ২৮ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারের পুত্রবধূ মাদকসহ যৌথ বাহিনীর হাতে আটক।
  •   মহাখালীতে ট্রেন থামিয়ে শিক্ষার্থীদের হামলা, শিশুসহ কয়েকজন রক্তাক্ত
  •   কমিটি নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে শিক্ষক লাঞ্ছনা ও ভাংচুরের ঘটনা গৃদকালিন্দিয়া কলেজে শিক্ষার্থীদের মধ্যে উত্তেজনা ॥ পাঠদান স্থগিত
  •   চট্টগ্রামে মধ্যরাতে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল থেকে অর্থদাতাসহ দুজন গ্রেপ্তার।
  •   রাষ্ট্রীয় পদে আসীন হচ্ছেন খবরে আসামিপক্ষে শুনানি করলেন না সমাজী।

প্রকাশ : ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১৬:৪২

সুবর্ণচরে বসতবাড়ি জবর দখল ও লুটপাটের অভিযোগ

নোয়াখালী প্রতিনিধি
সুবর্ণচরে বসতবাড়ি জবর দখল ও লুটপাটের অভিযোগ
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে অসহায় পরিবারের সংবাদ সম্মেলন

নোয়াখালীর সুবর্ণচরে এক অসহায় পরিবারের দোকান ভিটি, বসতবাড়ি জোরপূর্বক জবরদখল, লুটপাট, পরিবারের সদস্যদের মারধর, হুমকির প্রেক্ষিতে জড়িতদের গ্রেপ্তার ও শাস্তির দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করেছে ভুক্তভোগী পরিবার।

বুধবার (১১ সেপ্টেম্বর) দুপুরে সুবর্ণচর উপজেলা প্রেসক্লাবে এ সংবাদ সম্মেলন আয়োজন করা হয়।

সংবাদ সম্মেলনে ভুক্তভোগী গৃহবধূ তাসফিয়া বেগম বলেন, ১৯৯৫ সালে সুবর্ণচর উপজেলার ৩ নং চরক্লার্ক ইউনিয়নের সিদ্দিক মার্কেটের উত্তর পাশে হানিফ মিয়ার বাড়ির জায়গাটি স্থানীয় হাজী সেকান্তর হোসেন থেকে ক্রয় করেন। ক্রয়কৃত জমিতে ২০১২ সালে ১টি বিল্ডিং এবং একটি টিনের ঘর নির্মাণ করে বসবাস করে আসছেন। গত ৬ আগস্ট মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার চরক্লার্ক ইউনিয়নের সাব উদ্দিনের ছেলে জিল্লুরের নেতৃত্বে স্থানীয় এতিম আলীর ছেলে মাসুদ, সুমন, নুর মাওলা, রহমত উল্যাহসহ একটি সংঘবদ্ধ দল প্রকাশ্যে সিদ্দিক মার্কেটে থাকা তাদের একটি দোকান ঘরের সাটার বন্ধ করে দেয়। এরপর দেশীয় অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত হয়ে বসতবাড়িতে প্রবেশ করে ঘরের দরজা, জানালা ভাংচুর করে ঘরে ঢুকে ব্যাপক লুটপাট চালায়। পরিবারের সদস্যরা বাধা দিলে তাদেরকে এলোপাতাড়ি পিটিয়ে আহত করে। পরে একদল ঘরের ভেতর প্রবেশ করে দোকানের ভিটা কেনার জন্যে রাখা নগদ ১০ লাখ টাকা ও ৫ ভরি স্বর্ণ ছিনিয়ে নেয় এবং ঘরের ভেতরের আসবাবপত্রসহ সব ভাংচুর ও লুট করে নিয়ে যায়।

সংবাদ সম্মেলনে ভুক্তভোগী গৃহবধূ বসতবাড়ি ফিরে পেতে প্রশাসনের সহায়তা কামনা করেন।

অভিযোগের বিষয়ে জানতে একাধিকবার অভিযুক্ত জিল্লুরের মুঠোফোনে কল করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।

চরজব্বর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাউছার আলম ভূঁইয়া বলেন, আমি বর্তমানে থানার বাইরে আছি। এ ঘটনায় খোঁজখবর নিয়ে পরবর্তীতে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়