প্রকাশ : ০৮ মার্চ ২০২২, ২১:৪৬
কে এই ভুমিদস্যু দুলাল দর্জী ?
চাঁদপুর পৌর সভার ১৩ নং ওয়ার্ডবাসীর কাছে আতংকের এক নাম ভূমিদস্যু দুলাল দর্জী। কোনো পরিবারের দূর্বলতা বা ওয়ারিশগনের ফাঁক ফোকর ফেলেই চলে। সূযোগ হাতছাড়া করতে নাছাড় বান্দা এই ভূমিদস্যু দুলাল দর্জী।
১৩নং ওয়ার্ডবাসীর বহু অভিযোগের হোতা দুলাল দর্জী পিতামৃত -
আমজাদ আলী দর্জী বিষয়ে এলাকাবাসী জানান, মধ্য তরপুরচন্ডীর বাসিন্দা দুলাল দর্জী স্হানীয় একটি সংঘবদ্ধ গ্রুপের নেতা। কেউ তাঁকে না ডাকলেও নিজ থেকে যে কোনো পরিবারের জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধে স্বেচ্ছায় গিয়ে শুরু করেন নানা চল-চাতুরী মুলক এবং ষড়যন্ত্র মুলক কর্মকান্ড।
এলাকাবাসী অভিযোগ করে বলেন মঠখোলা, ওয়াপদা গেইট এলাকার প্রায় ১ হাজার পরিবারের পানি নিঃস্কাশন ও ড্রেনেজ ব্যবস্থা একমাস মাধ্যম হচ্ছে মঠখোলা - শেখের হাট সড়কের নীচ দিয়ে যাওয়া আন্ডারগ্রাউন্ড পাইপ ড্রনটি।
এই পাইপ ড্রেনটি চাঁদপুর পৌর সভার অর্থায়নে নির্মিত। ড্রেনের সামনে ও পিছনের পানি চলাচলের সকল সম্পওি সরকারের। অথচ ভুমিদস্যু দুলাল দর্জী ড্রেনটির পশ্চিম পাশ্বে মঠের পুকুরের সম্পওি জনৈক মমতাজ উদ্দিন থেকে ক্রয় করেছে এমন মিথ্যা অজুহাতে গত ২দিন যাবত বালু ভরাটের কাজ করছে। এই বিষয়ে এলাকাবাসী তাঁকে বাঁধা দিলে সে মিথ্যা দলিল দেখিয়ে এই অজুহাতে দ্রত ভরাটের কাজ চালাচ্ছে।
অথচ দুলাল দর্জী যেই মমতাজ উদ্দিন থেকে সম্পওি ক্রয় করার অজুহাত দেখাচ্ছে, তিনি অথ্যাৎ মমতাজ উদ্দিনের এই সম্পওি ২০১১ সালে চাঁদপুর পাওয়ার গ্রীডের জন্য সরকার একোয়ার করে সম্পওির মালিক কে ১১ লাখ ৭৬ হাজার টাকা পরিশোধ করে। শুধু তাই নয়, ঐ সম্পওির উপর দিয়ে পাওয়ার গ্রীডের গ্যাসের লাইন নেওয়া হয়।
শুধু তাই নয়,
ভূমিদস্যু দুলাল দর্জীর ভরাট কৃত স্হানটি একটি পুকুর বা জলাশয়। একদিকে সড়ক ও জনপথ বিভাগ অন্যদিকে জেলা পরিষদের সম্পওির। কিন্তু তাঁ