রবিবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২৪  |   ২৩ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   শনিবার চাঁদপুরে ৪ শতাধিক নারী-পুরুষের অংশগ্রহণে ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
  •   মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারের পুত্রবধূ মাদকসহ যৌথ বাহিনীর হাতে আটক।
  •   মহাখালীতে ট্রেন থামিয়ে শিক্ষার্থীদের হামলা, শিশুসহ কয়েকজন রক্তাক্ত
  •   কমিটি নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে শিক্ষক লাঞ্ছনা ও ভাংচুরের ঘটনা গৃদকালিন্দিয়া কলেজে শিক্ষার্থীদের মধ্যে উত্তেজনা ॥ পাঠদান স্থগিত
  •   চট্টগ্রামে মধ্যরাতে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল থেকে অর্থদাতাসহ দুজন গ্রেপ্তার।

প্রকাশ : ০৭ জুলাই ২০২২, ০০:০০

অনন্য রেকর্ডের অধিকারী অনন্যা
অনলাইন ডেস্ক

‘আমরা অনন্যা- নাটক আমাদের রক্ত ঘামের ফসল’ এ শ্লোগানকে বুকে নিয়ে ১৯৭৪ সালের ২৪ অক্টোবর অনন্যা চাঁদপুর নাট্যাঙ্গনে আবির্ভূত হয়। পরবর্তীতে অনন্যা নাট্যগোষ্ঠী নামে যার প্রসার ঘটে। প্রতিষ্ঠাতা সদস্যরা হলেন : প্রয়াত অ্যাডভোকেট হরিপদ চন্দ বুদা, প্রয়াত অজিত কুমার মুকুল, মোহাম্মদ হানিফ, সফিকুর রহমান ও শাহ আলম স্বপন।

প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে এ পর্যন্ত ‘অনন্যা’র প্রয়োজনায় ৪৫টি নাটকের ৪২৮টি প্রদর্শনী সম্পন্ন হয়েছে। তন্মধ্যে ‘ইংগিত’ নাটকের ৭০তম প্রদর্শনী হয়েছে, যা চাঁদপুর তথা বৃহত্তর কুমিল্লায় নাট্য আন্দোলনের ক্ষেত্রে অনন্য রেকর্ড। অনন্যার সাড়া জাগানো নাটকগুলোর মধ্যে বিবর্ণ বিস্ময়, সুবচন নির্বাসনে, ইংগিত, তোমরাই, দ্যাশের মানুষ, রাক্ষুসী, ঘরজামাই, একাত্তরের পালা, রূপভান, নবাব সিরাজ-উদ্-দৌলা, তেসরা এপ্রিল, জীবন যেখানে যেমন, ১৯৭১ নাটক উল্লেখযোগ্য। অনন্যা ঢাকার জাতীয় নাট্যোৎসবে অংশগ্রহণসহ হাজীগঞ্জ, বলাখাল, ফরিদগঞ্জ, মতলব, কুমিল্লা, ফেনী, নোয়াখালী, চট্টগ্রাম, রংপুরসহ প্রত্যন্ত অঞ্চলে নাটক মঞ্চস্থ করেছে। এছাড়া অনন্যা স্থানীয় ও জাতীয়ভাবে নাট্যোৎসবে অংশগ্রহণ করে বেশ সাফল্য অর্জন করেছে। ১৯৭৮ সালের দ্বিতীয় জাতীয় নাট্যোৎসবে তৎকালীন কুমিল্লা জেলার একমাত্র প্রতিনিধি হিসেবে ঢাকা শিল্পকলা একাডেমি মঞ্চে নাটক মঞ্চায়ন করে। অনন্যার উল্লেখযোগ্য কর্মকাণ্ড হচ্ছে : ১৯৮২ সালে কুমিল্লা আন্তঃজেলা নাট্যোৎসবে অংশগ্রহণ, ১৯৮৪ সালে বর্ণচোরা নাট্যেগোষ্ঠীর আন্তঃজেলা নাট্যোৎসবে অংশগ্রহণ, ১৯৮৬ সালে জেলা শিল্পকলা একাডেমি আয়োজিত পক্ষকালব্যাপী সাংস্কৃতিক উৎসবে ৩য় স্থান অর্জন, ১৯৮৯ সালে জেলা শিল্পকলা একাডেমির বর্ষাকালীন নাট্যোৎসবে ২য় স্থান অর্জন, ১৯৯১ সালে অনুপম নাট্যগোষ্ঠী ও গ্রুপ থিয়েটার সমন্বয় পরিষদের নাট্যোৎসব, নাট্যকর্মী প্রয়াত অজিত কুমার মুকুলের পরিবারের সাহায্যার্থে সম্মিলিত নাট্য গ্রুপ আয়োজিত নাট্যোৎসবে অংশগ্রহণ, ১৯৯২ সালে বর্ণচোরা নাট্যগোষ্ঠীর নাট্যোৎসব ও গ্রুপ থিয়েটার সমন্বয় পরিষদের নাট্যোৎসবে অংশগ্রহণ, ১৯৯৩ সালে চাঁদপুর ড্রামার আন্তঃজেলা নাট্যোৎসবে অংশগ্রহণ, ১৯৯৩ ও ১৯৯৫ সালে কুমিল্লা জনান্তিক নাট্য সম্প্রদায়ের আন্তঃজেলা নাট্যোৎসবে নাটক মঞ্চায়ন, ২০০০ সালে কুমিল্লা জনান্তিকের আয়োজনে আন্তঃজেলা নাট্যোৎসবে, ২০১৪ সালে কুমিল্লায় অধুনা নাট্যদলের আমন্ত্রণে আন্তঃজেলা নাট্যোৎসবে, ২০২০ সালে বর্ণচোরা নাট্যগোষ্ঠীর আমন্ত্রণে আন্তঃজেলা নাট্যোৎসবে ও চাঁদপুরের থিয়েটার ফোরামের ব্যবস্থাপনায় মেয়র নাট্যোৎসবে অংশগ্রহণ এবং চট্টগ্রামেও বেশ ক’টি নাট্যোৎসবে আমন্ত্রিত হয়ে নাটক মঞ্চায়ন। নাট্যোৎসবে অংশগ্রহণ ছাড়াও অনন্যা নিজস্ব আয়োজনে ছোট-বড় ১২টি নাট্যোৎসবের আয়োজন করে। এর মধ্যে রয়েছে : ১৯৮৬ সালে আন্তঃজেলা নাট্যোৎসব, ১৯৯৯ সালে দু’যুগ পূর্তিতে নিজস্ব প্রযোজনার নাট্যোৎসব, ২০০০ সালে অন্যন্যার রজত জয়ন্তী নাট্যোৎসব, ২০০১ সালে শীতকালীন নাট্যোৎসব, ২০০৫ সালে অনন্যার ৩০ বছর পূর্তিতে নাট্যোৎসব, ২০১০ সালে তিন যুগপূর্তিতে ৬দিনব্যাপী এবং ২০১১ সালে নিজস্ব প্রযোজনার নাট্যোৎসব আয়োজন। বাংলাদেশ গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশনের অনুদানে অন্যান্যা’র তরুণ নাট্যকার জসীম মেহেদীর ‘ভাঙ্গন’ নাটকটি মহিলা সমিতি মঞ্চে এবং বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির এক্সপেরিমেন্টাল হলে মঞ্চস্থ করা হয়। এছাড়া মুক্তিযুদ্ধের বিজয় মেলা, বিজয় উৎসব এবং চাঁদপুরে অনুষ্ঠিত সাংস্কৃতিক মাস ছাড়াও জেলা শহরে নিয়মিতভাবে দর্শনীর বিনিময়ে অনন্যা নাটক মঞ্চায়ন করে আসছে।

অনন্যার সদস্য গীতিকার ও সাংবাদিক কবির বকুল, কণ্ঠশিল্পী এস. ডি. রুবেল, রেহনুমা দিলরুবা চিত্রা, উপস্থাপিকা নাফিসা জ্যারিন তিন্নি, কণ্ঠশিল্পী দিনাত জাহান মুন্নী জাতীয়ভাবে প্রতিষ্ঠিত।

নাটক মঞ্চায়নের পাশাপাশি অনন্যা জাতীয় দুর্যোগে, বন্যা দুর্গত মানুষের সাহায্যে সর্বদা কাজ করে থাকে। অনন্যা পরিবারে থাকা শিক্ষার্থীদের লেখাপড়া এবং তাদের পারিবারিক আচার অনুষ্ঠানে আর্থিক সহযোগিতা কার্যক্রমটি চলমান রয়েছে। ইতোমধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ স্থানীয় ক’জন বিশিষ্ট ব্যক্তি ও জনপ্রতিনিধিকে সংবর্ধিত করা হয়েছে।

২০১৯ সালে অনন্যা নাট্যগোষ্ঠীর ৪৫ বছর পূর্তি উপলক্ষে ৫ দিনব্যাপী নিজস্ব ৩টি নাটক মঞ্চায়ন এবং শিশু-কিশোরদের উৎসাহিত করার প্রয়াসে ছবি আঁকা, আবৃত্তি ও একক অভিনয়ের আয়োজন করা হয়েছে। কোভিড-১৯ করোনা ভাইরাসের কারণে অনন্যা নাট্যগোষ্ঠীর অনেক কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়। এ সময় অনন্যা পরিবারের অনেক সদস্যের পরিবার মানবেতর জীবন-যাপন করতে থাকে। অনন্যা নাট্যগোষ্ঠীর নেতৃবৃন্দ এ দুর্যোগকালীন সময়ে ওই সকল সদস্যের পরিবারকে খাদ্য সহায়তা এবং আর্থিক সহযোগিতা প্রদান করেন। এজন্যে অনন্যা নাট্যগোষ্ঠীর পক্ষ থেকে বাংলাদেশের উন্নয়নের সারথী বঙ্গবন্ধু কন্যা দেশরত্ন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি ও বাংলাদেশ গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশনের চেয়ারম্যান নাট্যজন লিয়াকত আলী এবং চাঁদপুরের সাবেক জেলা প্রশাসক মোঃ মাজেদুর রহমান খানের প্রতি কৃতজ্ঞ নাট্যগোষ্ঠী।

তিন জেলায় নান্দীমুখ রঙ্গমেলা ২০২২

বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও নবনাট্যচর্চার ৫০ বছর একই সূত্রে গাঁথা। নান্দীমুখ এ দুটো বিষয়কে স্মরণীয় করে রাখার নিমিত্তে জুন মাসে দেশের ৩টি জেলায় ‘নান্দীমুখ রঙ্গমেলা ২০২২’ আয়োজন করেছে। তারই ধারাবাহিকতায় ১০ জুন ও ১১ জুন (শুক্র ও শনিবার) জেলা শিল্পকলা একাডেমি, চাঁদপুর মিলনায়তনে ‘মানবতার পাশে, সম্প্রীতির পাশে নাটক’ এই শ্লোগানকে ধারণ করে দু’দিনব্যাপী এই রঙ্গমেলা অনুষ্ঠিত হয়। রঙ্গমেলায় নান্দীমুখ তাদের প্রশংসিত দুটি নাট্য প্রযোজনা ১০ জুন শুক্রবার মঞ্চস্থ করে ‘তবুও মানুষ’। রচনা ও নির্দেশনায় অভিজিৎ সেনগুপ্ত। নাটকের কাহিনি নির্মিত হয়েছে মানুষের বেঁচে থাকার লড়াইয়ের গল্প নিয়ে। মানুষের ইতিহাস নিরন্তর সংগ্রামের ইতিহাস। কখনো প্রকৃতির সাথে, কখনো নিজের সাথে, কখনো একদল শোষকের বিরুদ্ধে মরণপণ লড়াই করতে করতেই মানুষের যাত্রা সেই অতীত থেকে আগামী ভবিষ্যতের দিকে। ব্যক্তিস্বার্থে মানুষ মানুষকে ভাগ করছে জাত, ধর্মের খড়গ দিয়ে। মানুষের নিরন্তর সংগ্রামের ইতিহাস বিচারে দেখা যায়, শোষণের বিরুদ্ধে যারা লড়াই করেছে তারাই জন্ম দিয়েছে নূতন নূতন নীতি-নৈতিকতা আর আদর্শের। এ নাটকে বিজয় দেব তেমনই একটি চরিত্র এবং বিজয়দেবদের আত্মদানের ভিত্তিতে চন্দকেতুরা পরিবর্তন করছে নিজেকে এবং সমাজকে।

১১ জুন শনিবার মঞ্চস্থ হয় ‘আমার আমি’। এ নাটকের কাহিনি আধুনিক বাংলা মঙ্গালয়ের মহান অভিনয়শিল্পী শ্রীমতি বিনোদিনী দাসীর আত্মজীবনী অবলম্বনে। এ নারী অভিনয় শিল্পীর জীবনের গতি প্রকৃতিকে নতুনভাবে আবিষ্কারের চেষ্টাই এই নাটকের উদ্দেশ্য। সেই সময়ে একজন নারী হয়ে তার যে আত্মত্যাগ, সেটাকে আমরা কতটুকু মূল্যায়ন করেছি। তাঁর যোগ্য সম্মান কি আমরা তাঁকে দিয়েছি? এ রকম হাজারা প্রশ্ন উঁকি মারে আজকে আমরা যারা থিয়েটার করছি তাদের মনে। পুরুষ শাসিত সমাজের নিষ্পেষণে অভিমানী এ শিল্পী রঙ্গালয়কে বিদায় জানিয়েছি অসময়ে।

কিন্তু প্রশ্ন হলো, কেন তিনি অভিনয় ছেড়ে দিলেন? কী এমন ঘটনা ঘটেছিল? শ্রীমতি বিনোদনী দাসী তাঁর আত্মজীবনী মূলক গ্রন্থ ‘আমার খাতা’, ‘আমার কথা’ ও ‘আমার অভিনেত্রী জীবন’-এ তাঁর হৃদয়ে বপন করা যন্ত্রণার কথা তুলে ধরেন। সেই যন্ত্রণারই এক প্রামাণ্য চিত্র ‘আমার আমি’। চাঁদপুরে দুটি নাটক মঞ্চায়নে সার্বিক আয়োজনে ছিলো থিয়েটার ফোরাম, চাঁদপুর এবং সার্বিক সহযোগিতায় জেলা শিল্পকলা একাডেমি, চাঁদপুর।

নজরুল জন্মজয়ন্তীতে অনন্যার ‘রাক্ষুসী’ মঞ্চস্থ

জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামণ্ডএঁর জন্মজয়ন্তী উপলক্ষে কাজী নজরুল ইসলামের ছোট গল্প অবলম্বনে নাটক রাক্ষুসী মঞ্চায়িত হয়েছে।

শুক্রবার (৩ জুন) সন্ধ্যায় চাঁদপুর জেলা শিল্পকলা একাডেমী মিলনায়তনে অনন্যা নাট্যগোষ্ঠীর পরিবেশনায় এ নাটকের আয়োজন করা হয়।

নাটকের নাট্যরূপে ছিলেন মমতাজ উদ্দিন আহমদ ও নির্দেশনায় শহীদ পাটোয়ারী।

নেপথ্যে যারা ছিলেন তারা হচ্ছেন : মঞ্চ ও আলোক পরিকল্পনায় হারুন আল রশীদ, আলোক নিয়ন্ত্রণে বিশ্বনাথ চৌধুরী, ধ্বনি সংযোজন ও নিয়ন্ত্রণে কার্তিক সরকার, রূপসজ্জায় কেশব সুর, পোশাক পরিকল্পনায় রুনা আক্তার আশা, সীমা আক্তার, দীপক ভট্টাচার্য, এম এ কুদ্দুস রোকন, সামগ্রিক ব্যবস্থাপনায় মানিক দাস ও কামরুল ইসলাম, মঞ্চ ব্যবস্থাপনায় মোবারক হোসেন সিকদার, প্রযোজনা উপদেষ্টা মোঃ হানিফ ও প্রযোজনা অধিকর্তা মৃনাল সরকার। নাটক রাক্ষুসী-এর সারমর্মে জানা যায়, বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের ছোটগল্প রাক্ষুসীর বিষয় নিয়ে রাক্ষুসী নাটক রচনা করা হয়েছে। মূল গল্পের বিষয়ের সীমানার চারদিক সম্প্রসারণ করে নাটকে রাক্ষুসীর জগৎ ও জীবন বড় করা হয়েছে।

বিন্দি সামান্য এক রমণী। সরল সুখের স্বপ্নে বিন্দি বিভোর। বেঁচে থাকার স্বপ্ন। কারো কাছে হাত পেতে নয়, কঠোর পরিশ্রমের বিনিমযে বেঁচে থাকার স্বপ্ন। তার উদাসীন স্বামী আর তিনটি সন্তান। নির্বিবাদে অবারিত আলো-বাতাসের মধ্যে বেঁচে থাকবে-তারই স্বপ্ন ছিলো বিন্দির? বিন্দি বড় হিসেবী, বেশি রকম হিসেবী। একটি অনাবশ্যক খরচ করতে তার বুকে বাজে। কিন্তু তার ঢিলেঢালা স্বামী, মদের নেশা তার। হিসেবের অঙ্কে সে উদাসীন। একদিন এক নষ্ট মেয়ের মোহে ধরা দিল সে। তাতেই নিষ্ঠাবতী কঠোর রমণী বিন্দির সমস্ত বিশ্বাস ছিন্নভিন্ন হয়ে গেল।

স্বামীকে খুনের দায়ে বিন্দির কয়েদ হলো। দীর্ঘদিন পরে মুক্তি পেয়ে বিন্দি যখন নিজ লোকালয়ে ফিয়ে এলো, তখন সে আর বিন্দি নেই। রক্ষুসী নামে আখ্যায়িত হয়েছে বিন্দি।

সামান্য মানুষের কঠোর জীবনযাপনের টানটান কাহিনী রাক্ষুসী। তাকে নিয়েই নাটক। ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ার আগুনের পথে বিন্দিকে আরও হেঁটে যেতে হবে। বিন্দির জীবন একজন সাধারণ বাঙালি রমণীর স্বপ্ন ও স্বপ্নভঙ্গের চালচিত্র।

মঞ্চে প্রবেশানুসারে যারা ছিলেন তারা হলেন : শহীদ পাটোয়ারী, ইয়াসমিন আক্তার ইভা, জসীম মেহেদী, মুহাম্মদ আলমগীর, মোঃ জসিম উদ্দিন, শরীফুল ইসলাম, রুনা আক্তার আশা, নিহা মনি, ইয়াসমিন আক্তার, কুহু দত্ত, মোঃ হানিফ দোলন, শ্যামা, ফাতেমা জেরিন, চন্দন সরকার, হারুন আল রশীদ, মানিক দাস, ফয়সাল, হৃদয় কর্মকার, মেহেদী হাসান, সীমা আক্তার, মিলি, ফাতেমাতুজ জোহরা, আখলাকুল ইসলাম লাকু, দীপক ভট্টাচার্য, দুলাল সরকার, মৃনাল সরকার, উম্মে আয়েশা খানম সম্পা, ফয়সাল ফরাজী, আফরোজা আক্তার, অন্তরা বিনতে জাকির, জয়রাম রায়, হেলাল সুখ প্রমুখ।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়