রবিবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২৪  |   ২৯ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   শনিবার চাঁদপুরে ৪ শতাধিক নারী-পুরুষের অংশগ্রহণে ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
  •   মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারের পুত্রবধূ মাদকসহ যৌথ বাহিনীর হাতে আটক।
  •   মহাখালীতে ট্রেন থামিয়ে শিক্ষার্থীদের হামলা, শিশুসহ কয়েকজন রক্তাক্ত
  •   কমিটি নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে শিক্ষক লাঞ্ছনা ও ভাংচুরের ঘটনা গৃদকালিন্দিয়া কলেজে শিক্ষার্থীদের মধ্যে উত্তেজনা ॥ পাঠদান স্থগিত
  •   চট্টগ্রামে মধ্যরাতে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল থেকে অর্থদাতাসহ দুজন গ্রেপ্তার।

প্রকাশ : ২৪ মার্চ ২০২২, ০০:০০

প্রবীণরা সুখী হতে পারেন
হাসান আলী

বিশ্ব প্রবীণ দিবসে ২০১৯ সালের প্রতিপাদ্য হলো ‘সুখী মানুষরা একত্রে থাকে।’ মানবজাতির চলমান বিভেদ-বিভক্তি, হিংসা-বিদ্বেষ, নির্যাতন-নিপীড়নকে কমিয়ে এনে পৃথিবীর মানুষকে সুখী করতে হবে। সুখের আশায় গুড়েবালি হয় যখন জাতিগত ধর্মীয় উগ্রবাদ মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে। বিভক্তি ও বিচ্ছিন্নতার বিষদাঁত ভেঙ্গে দিয়ে পৃথিবীর মানুষকে সুখী করার জন্যে একদল শুভ বুদ্ধিসম্পন্ন মানুষ নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন। ওয়ার্ল্ড হ্যাপিন্যাস রিপোর্ট ২০১৮ অনুযায়ী বাংলাদেশ ১৫৬টি দেশের মধ্যে ১১৫-তে অবস্থান করছে। সবচেয়ে সুখী দেশের তালিকায় রয়েছে ফিনল্যান্ড, নরওয়ে, ডেনমার্ক, আইসল্যান্ড ও সুইজারল্যান্ড। সবচেয়ে কম সুখী দেশের মধ্যে রয়েছে বুরুন্ডি, সাউথ সুদান, তানজানিয়া ও ইয়েমেন। ১৯৭২ সালে ভুটানের রাজা প্রথম মোট জাতীয় উৎপাদন (জিএনপি)-এর চেয়ে মোট জাতীয় সুখ (জিএনএইচ)কে অধিক গুরুত্বপূর্ণ বলে মতামত দেন। তারপর থেকে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে গ্রহণ করেছে। সুখ মাপার জন্যে মনোবিজ্ঞানীরা বিভিন্ন রকমের পদ্ধতি বের করেছেন। এসব থেকে জানা যায়, একজন মানুষ কতখানি সুখী। মানুষ সুখ সৃষ্টি এবং সুখ বৃদ্ধি করতে পারে। আমরা প্রাপ্তিকেই সুখ বলে ধরে নিয়েছি। জীবন থেকে কী পেলাম তার হিসাব-নিকাশ করতে চাই না। বস্তুগত প্রাপ্তিই সুখের একমাত্র মাপকাঠি হতে পারে না। আপনি কী ধরনের জীবনযাপন করছেন তার ওপর সুখ নির্ভর করে। অর্থ-সম্পদ, মানসম্মান, শ্রদ্ধা-ভালোবাসা ক্ষমতা-দাপট যেটা আপনার কাছে বেশি মূল্যবান সেটিই আপনার সুখ।

আমাদের প্রবীণদের মধ্যে সুখ নিয়ে আলোচনা বেশি হয়। সুখ নিয়ে আলোচনা শুরু হলে প্রবীণদের সক্রিয় অংশগ্রহণই বলে দেয় প্রবীণদের কাছে সুখ কতটা গুরুত্বপূর্ণ। জীবনের পড়ন্তবেলায় এসে মানুষ জীবনের খাতা নিয়ে বসে। প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তির ছবি চোখের সামনে ভাসতে থাকে। কখনও আনন্দিত আবার কখনও ব্যথিত হন। প্রবীণদের মধ্যে রাগ করার প্রবণতা রয়েছে। আপনার রাগ ওঠে কেন? আপনি যা চাচ্ছেন তা পাচ্ছেন না, সমাজ-পরিবার আপনাকে উচিত মূল্য দিচ্ছে না? আপনি চান সবাই আপনাকে শর্তহীনভাবে ভালোবাসুক, শ্রদ্ধা-সম্মান করুক; কিন্তু সমাজ আপনাকে বাজিয়ে দেখতে চায়। এতেই কি আপনার আপত্তি? টাকাওয়ালা ধনীরা বলেন, জীবন একটা বড় ফাঁকি। নিজকে দুঃখী ভাবলে কি আপনার গৌরব বাড়বে? পৃথিবী দুঃখময় বলে আক্ষেপ না করে ভাবুন, আমি পশু হয়ে জন্মাইনি। প্রবীণরা ধর্মীয় মূল্যবোধ চর্চায় আগ্রহী। প্রত্যেক মানুষের জীবনে ধর্মের একটা প্রভাব রয়েছে। হিন্দু, মুসলমান, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান ধর্ম সম্পর্কে অনেকেই ভালো জানেন। জন্মের পরপরই মানুষ দুটি ধর্মের আওতায় আসে। একটি হলো, মা-বাবার পালিত ধর্ম আরেকটি হলো অর্থনৈতিক ধর্ম। ধর্ম পালনে শিথিলতা থাকলে তবুও চলে, কিন্তু অর্থনীতির ধর্ম পুরোটাই পালন করতে হয়। এখানে শিথিলতা গ্রহণযোগ্য নয়। অর্থশাস্ত্র সম্পর্কে জ্ঞান থাকুক আর নাই থাকুক, অর্থনৈতিক ধর্ম পুরোটাই পালন করতে হবে। মানসম্মত জীবনযাপন, চিকিৎসা, সেবা, বিনোদন, সমাজসেবা ইত্যাদির জন্যে টাকা লাগবে। টাকা ছাড়া এগুলো পাওয়ার সুযোগ কম। প্রবীণদের অর্থধর্মের কঠিন শর্তের মধ্যে পড়ার আগে নিজের প্রস্তুতিটুকু রাখতে হবে। স্বস্তিদায়ক শান্তিপূর্ণ প্রবীণ জীবনের জন্যে প্রবীণের হাতে টাকা থাকতে হবে। সমাজে যার কাছে টাকা আছে তাকে বুদ্ধিমান, জ্ঞানী, দানশীল, সজ্জন, গরিবের বন্ধু ইত্যাদিতে ভূষিত করা হয়। মানুষ কম-বেশি সবাই নিজেকে বুদ্ধিমান ভাবতে পছন্দ করে। কেউ নিজেকে বোকা ভাবতে চায় না। টাকা সুখের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়; কিন্তু সেই সুখ গ্রহণ করতে গুণ লাগে। ফলে সৎগুণ মানুষকে সুখী হতে প্রেরণা দেয়।

মানুষমাত্রই কম-বেশি অবসাদে ভোগে। প্রবীণদের মধ্যে অবসাদে ভোগা লোকের সংখ্যা বেশি। অবসাদ দুই ধরনের-একটি মানসিক অবসাদ আরেকটি শারীরিক অবসাদ। যারা শারীরিক পরিশ্রম করেন এবং পর্যাপ্ত বিশ্রামের সুযোগ পান না তারা শারীরিক অবসাদে ভোগেন। দরিদ্র শ্রমজীবী মানুষরাই অধিক হারে শারীরিক অবসাদে ভোগেন। বুদ্ধিজীবী, ব্যবসায়ী, চাকরিজীবীরা মানসিক অবসাদে ভোগেন। অবসাদ থেকে মুক্তির পথ ঘুম। ভালো ঘুমের জন্যে প্রতিযোগিতামূলক মনোভাব থেকে সরে আসতে হবে। যখন যা ভাবার দরকার তখন তা-ই ভাবতে হবে। আগে-পরে ভেবে মানসিক চাপ গ্রহণ কোনো বুদ্ধিমানের কাজ হতে পারে না। যখন কোনো সমস্যা নিয়ে ভাববেন, এখানে তার সমাধানের একটা পথ খুঁজবেন। সেই সমাধানের পথে আপনি কতটুকু কী করতে পারবেন তা ঠিক করুন। যেটি কোনো ইস্যু না, সেরকম বিষয়কে ইস্যু বানিয়ে জটিলতা সৃষ্টি করে নিজে কষ্ট পাওয়া এবং অন্যকে কষ্ট দেওয়ার কোনো মানে হয় না। প্রবীণদের মধ্যে এমন লোকও আছেন যারা খেটে খেটে হয়রান হয়ে যাবেন, তবু অবসর নেবেন না। তারা মনে করেন কাজ করতে করতে মৃত্যুই সম্মানের। অবসরকে অবসাদ থেকে রক্ষা করে নতুন জীবন উপভোগ করার প্রেরণা দেয় এটা। বোঝানো বড়ই মুশকিল।

প্রবীণ জীবনে পাপ সচেতনতা কিছুটা বেড়ে যায়। পারতপক্ষে কোনো পাপ কাজে জড়িত হতে কোনো প্রবীণই চায় না। বরং অতীতে করা কোনো পাপকর্ম মনের জগতে উঁকিঝুঁকি মারে। এ ধরেন কাকে চুমু খেয়েছেন কিংবা চুমু দিতে সুযোগ দিয়েছেন এই কথাটা দশবার ভেবে পাপবোধ তৈরি করা, অনুশোচনা করা যৌক্তিক বলে মনে করি না। কিংবা কাকে বিয়ে করতে চেয়েছিলেন মা-বাবার চাপে পড়ে করেননি, সে কথা মনে করে কষ্ট পেয়ে লাভ কী। বন্ধুটির সঙ্গে জেনেশুনে দীর্ঘ সময় ধরে প্রতারণা করেছেন, সে কথা মনে করে লজ্জায় মাথা হেঁট হয়ে যাওয়া। এ রকম ছোট ছোট কয়েকশ’ উদাহরণ দেওয়া যেতে পারে। কিন্তু বড় যেসব অপরাধ করেছেন সেসব নিয়ে আপনার কোনো অনুশোচনা নেই। ঘুষের টাকায় বাড়ি-গাড়ি করেছেন, ছেলে-মেয়েকে বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য পাঠিয়েছেন, দুর্নীতি করে টাকার পাহাড় করেছেন, জনগণের প্রতি সঠিক দায়িত্ব পালন করেননি-সেসব কথা প্রবীণ জীবনে মনে করতে চান না। বরং নানান রকম গল্প বানিয়ে অর্জিত সম্পদ যে আপনার অনেক কষ্টকর সংগ্রামের ফসল- সেই ফিরিস্তি দেন। এসব করে প্রবীণ জীবনে সুখী হওয়ার চেষ্টা তেমন সফল হয় না। মানুষ বোকার মতো কথা বলে, কিন্তু বোকা নয়। সে আপনার এসব গালগল্প বিশ্বাস করে না।

প্রবীণ জীবনে আফসোস একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। অনেক প্রবীণকেই আফসোস করতে দেখি-কেন যে মাদ্রাসায় পড়লাম না কিংবা স্কুলে পড়লাম, কেন যে বিসিএস দিলাম না, কেন যে কাস্টমসে ঢুকলাম না, কেন যে ব্যাংকের চাকরিটা আঁকড়ে থাকলাম, কেন সাংবাদিকতায় ঢুকলাম, কেন যে ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার হতে গেলাম, এর থেকে দাপুটে কেরানি হওয়া ভালো ছিল। জীবনের শুরুতে করেননি, তা পড়ন্ত জীবনে এসে ভাবনার জগতে এনে কষ্ট পাওয়া বুদ্ধিমানের কাজ হতে পারে না। এই আফসোস-আক্ষেপ মানুষকে হতাশায় নিমজ্জিত করে। এক পর্যায়ে মানসিক অবসাদগ্রস্ত হয়ে পড়ে। নিজের সম্পর্কে প্রতিনিয়ত ভাবতে গেলে আপনি অন্যের মনোযোগ আকর্ষণে ব্যর্থ হবেন। নিজেকে সব কিছুর কেন্দ্রবিন্দুতে থাকার মনোভাব ত্যাগ করুন। দক্ষ-যোগ্য মানুষদের সামনে নিয়ে আসুন। এরাই আপনার ইচ্ছা পূরণে ভূমিকা রাখতে পারবে। প্রবীণ হলেই আপনি মহাপুরুষ কিংবা খারাপ মানুষ হয়ে যাননি। আপনি দোষেগুণে একজন সাধারণ মানুষ। কিছু কিছু প্রবীণের মধ্যে নির্যাতন করার মনোভাব লক্ষ্য করা যায়। তারা নিজেরাই অনেক বিতর্কিত বিষয় সামনে নিয়ে আসবে। যেমন, লোকেরা তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে। কেউ তাকে জেল খাটাতে চায়। তার সৃষ্ট প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করতে চায়। সহায়-সম্পদ হাতিয়ে নেওয়ার জন্য চেষ্টা করছে। তার সামাজিক অবস্থানকে নামিয়ে আনার জন্যে একপায়ে দাঁড়িয়ে আছে। কেউ তাকে হত্যার ষড়যন্ত্র করছে। উপরোক্ত ভাবনা থেকে প্রবীণরা আত্মরক্ষামূলক এমন সব আচরণ করে বসে, যাতে পারিবারিক সামাজিক শান্তি বিঘিœত হয়। প্রবীণ ব্যক্তিটির শ্রদ্ধা-সম্মান হারানোর ঝুঁকি বাড়তে থাকে। প্রবীণরা নিজের দুঃখের কাহিনী, প্রতারণা, অকৃতজ্ঞতার বর্ণনা দেন। আপনি মনোযোগী শ্রোতা হলে বিষয়টি ফুলিয়ে-ফাঁপিয়ে তিলকে তাল পর্যন্ত করে দিতে পারে। সে বিশদ বর্ণনায় নিজের ভুল, অপরাধ, অদক্ষতা এবং অক্ষমতার কোনো উল্লেখ থাকবে না। এসব প্রবীণ আক্ষেপ করে বলবে, দুনিয়ায় এখন মানুষ নেই, শয়তানে ভরে গেছে। প্রবীণের এসব অভিযোগ এবং নালিশ নিরপেক্ষভাবে তদন্ত করে সত্যতা হয়তো পাওয়া যাবে; কিন্তু প্রবীণের সুখ বৃদ্ধিতে কোনো ভূমিকা রাখবে না।

মানুষের সাফল্য শুনতে গেলে নিজের মানসিক সক্ষমতা লাগে। প্রবীণদের মধ্যে কেউ কেউ সফল মানুষদের স্বীকৃতি দিতে কৃপণতা বোধ করে। কারও সাফল্য অর্জনকে অন্যের সৃষ্ট বলে মন্তব্য কিংবা মামা-খালার তদবির বলে মন্তব্য করে। অন্যদিকে অন্যের দুর্নাম শোনার জন্যে কান খাড়া হয়ে থাকে। নিন্দা শোনার জন্যে মানসিক সক্ষমতা লাগে না। সীমাহীন আগ্রহ নিয়ে নিন্দা শোনার জন্যে উদগ্রীব হয় মানুষ। নিন্দা শুনলে প্রবীণ জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠতে পারে। প্রবীণদের মধ্যে খোঁটা দেওয়া এবং তুলনা করার প্রবণতা রয়েছে। কাউকে অনেক সাহায্য করেছেন এখন সে আর পাত্তা দেয় না কিংবা খোঁজখবর রাখে না-এদেরকে প্রবীণরা নিমকহারাম, অকৃতজ্ঞ বলে গাল দেয়। কিন্তু যদি প্রশ্ন ওঠে, আপনার দান-খয়রাত, সাহায্য-সহায়তা করার পেছনে গোপন স্বার্থ ছিল কি না? প্রবীণরা কেউ কেউ আক্ষেপ করে বলেন, আমার এত কষ্টের গাড়ি-বাড়ি, সহায়-সম্পদ এই ছেলে-মেয়েরা রক্ষা করতে পারবে তো? কারও সঙ্গে নিজকে তুলনা করা উচিত নয়। প্রত্যেক মানুষের আলাদা ধরনের যোগ্যতা রয়েছে। যার বুদ্ধি আছে, চলাফেরার শক্তি আছে তিনিই সবচেয়ে বেশি সুখী মানুষ। সুখী হতে না পেরে নিজকে নেশার হাতে আত্মসমর্পণ করা মূর্খতা। সব দান-খয়রাত-সাহায্যের পেছনে এক ধরনের স্বার্থ কাজ করে, সেগুলো হলো-আনন্দ, কর্তৃত্ব, অহংকার, খ্যাতি, স্তুতি, প্রশংসা। প্রবীণরা এসব ব্যাপারে সতর্কতা অবলম্বন করলে ভালো হয়। প্রবীণদের সুখী হওয়ার জন্যে নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে। জীবনকে ইতিবাচকভাবে দেখতে হবে। যা পেয়েছেন তাতেই খুশি হন। বর্তমানকে নিয়ে বাঁচুন। অতীতের দুঃখজনক ঘটনা বারবার মনে করে কষ্ট পাবেন না। ভবিষ্যতে কী হবে এ নিয়ে অহেতুক বিচলিত হবেন না। মনেপ্রাণে পৃথিবীকে ভালোবাসুন। প্রকৃতির কাছে বেড়াতে যান। জীবনকে আপনি যেভাবে দেখতে চেয়েছেন সেভাবে না হলে এ নিয়ে বিলাপ করবেন না। সামাজিক কাজে মন দিন। আত্মবিশ্বাস এবং আত্মসম্মান বাড়ে এমন কাজ করেন। আপনি সুখী হবেন।

লেখক : সভাপতি, এজিং সাপোর্ট ফোরাম; ট্রেজারার, বাংলাদেশ জেরোন্টলজিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন (বিজিএ)।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়