রবিবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২৪  |   ২৫ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   শনিবার চাঁদপুরে ৪ শতাধিক নারী-পুরুষের অংশগ্রহণে ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
  •   মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারের পুত্রবধূ মাদকসহ যৌথ বাহিনীর হাতে আটক।
  •   মহাখালীতে ট্রেন থামিয়ে শিক্ষার্থীদের হামলা, শিশুসহ কয়েকজন রক্তাক্ত
  •   কমিটি নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে শিক্ষক লাঞ্ছনা ও ভাংচুরের ঘটনা গৃদকালিন্দিয়া কলেজে শিক্ষার্থীদের মধ্যে উত্তেজনা ॥ পাঠদান স্থগিত
  •   চট্টগ্রামে মধ্যরাতে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল থেকে অর্থদাতাসহ দুজন গ্রেপ্তার।

প্রকাশ : ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২২, ০০:০০

চার প্রজন্মের চায়ের দোকান
অনলাইন ডেস্ক

দোকানটি ছোট হলে কী হবে? কাস্টমারের কমতি নেই। সদালাপী, বিনয়ী আর হাসিমাখা মুখ নিয়ে চা বানাতে আর সরবরাহ করতে ব্যস্ত চার প্রজন্মের চায়ের দোকানদার। বলছি চাঁদপুর শহরের গণি স্কুলের ২য় গেটের সামনে ও কোড়ালিয়া রোডের প্রবেশের শুরুতেই থাকা চায়ের দোকানের কথা। প্রথমে দোকানটিতে চা বানিয়ে বিক্রি করেন আব্বাস উদ্দিন। তিনি দীর্ঘ ১৫/১৬ বছর চা বানিয়ে মানুষকে খাওয়াতে পছন্দ করতেন। বৃদ্ধকালীন নিজের মেয়ের জামাই সিরাজ বেপারীকে চা দোকানে বসিয়ে এবং চা বানানো শিখিয়ে মারা যান আব্বাস উদ্দিন। শুরু হলো সিরাজ বেপারীর এই চায়ের দোকান দিয়ে মানুষকে সেবা করা। তিনিও দোকানটি চালালেন দীর্ঘ ১২/১৩ বছর। হতে পারে তারও বেশি। বন্ধ হয়ে যায়নি চায়ের দোকানটি। সিরাজ বেপারী নিজে বৃদ্ধ হলে শ^শুরের ন্যায় দোকানে বসালেন তার ছেলে রফিক বেপারীকে। রফিকও কম নয়। দীর্ঘ ২০ বছর ধরে বাবার চা দোকান পরিচালনায় সহযোগিতা করেন। যদিও রফিক বৃদ্ধ হয়নি, তবু পূর্বসূরিদের ন্যায় চায়ের দোকানটি ধরে রাখার জন্য নিজের ছেলে আলআমিন হোসেন হৃদয়কে বছরখানিক ধরে চা বানানোর কায়দা শিখিয়ে-পড়িয়ে দিচ্ছেন। এটিই হচ্ছে চাঁদপুরের পুরানো চার প্রজন্মের চায়ের দোকান। ছবি ও প্রতিবেদন : চাঁদপুর কণ্ঠ।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়